ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্যপদ দিতে ইউনেসকোর সম্মতি
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকো ফিলিস্তিনকে সংস্থাটির (ইউনেসকো) পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ইউনেসকোর কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য রাষ্ট্র প্রস্তাবটির পক্ষে ভোটে দিয়েছে। তবে ইউনেসকো এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটিকে দেওয়া তার তহবিল কাটছাঁটের হুমকি দিয়েছে।
গত বুধবার ইউনেসকোয় গৃহীত এ প্রস্তাবটি এখন চলতি মাসের শেষের দিকে জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রের (১৯৩টি) সভায় উত্থাপন করা হবে। ওই সভায় ইউনেসকোর পূর্ণ সদস্য হিসেবে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি পেলে এটি হবে দেশটির জন্য একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য।
ইউনেসকোর পূর্ণ সদস্যপদ পেলে ফিলিস্তিন জাতিসংঘেরও পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
ইউনেসকোর নির্বাহী পরিষদের ৫৮টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ৪০টি দেশ ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। বিরোধিতা করেছে চারটি দেশ—যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, রোমানিয়া ও লাটভিয়া। আর ভোট দান থেকে বিরত ছিল ১৪টি দেশ।
এর আগে গত মাসে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পেতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আবেদন করেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও ফ্রান্স তীব্রভাবে ফিলিস্তিনের এ দাবির বিরোধিতা করেছে। তারা বলেছে, একমাত্র ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনাই পারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্ম দিতে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ইউনেসকোর সিদ্ধান্তকে ‘ব্যাখ্যাতীত’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি গত বুধবার বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ভোটাভুটিতে যাওয়ার আগে আমি ইউনেসকোর কার্যনির্বাহী পরিষদকে এটি আবারও বিবেচনার আহ্বান জানাব। কেননা, বিষয়টি অবশ্যই আগে জাতিসংঘে সুরাহা হতে হবে। এর আগে জাতিসংঘের কোনো অঙ্গসংস্থার এ কাজটি করা উচিত হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ইউনেসকো এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটিকে দেওয়া তার সাহায্য বন্ধ করে দিতে পারে।
গত বুধবার ইউনেসকোয় গৃহীত এ প্রস্তাবটি এখন চলতি মাসের শেষের দিকে জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রের (১৯৩টি) সভায় উত্থাপন করা হবে। ওই সভায় ইউনেসকোর পূর্ণ সদস্য হিসেবে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি পেলে এটি হবে দেশটির জন্য একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য।
ইউনেসকোর পূর্ণ সদস্যপদ পেলে ফিলিস্তিন জাতিসংঘেরও পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
ইউনেসকোর নির্বাহী পরিষদের ৫৮টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ৪০টি দেশ ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। বিরোধিতা করেছে চারটি দেশ—যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, রোমানিয়া ও লাটভিয়া। আর ভোট দান থেকে বিরত ছিল ১৪টি দেশ।
এর আগে গত মাসে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পেতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আবেদন করেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও ফ্রান্স তীব্রভাবে ফিলিস্তিনের এ দাবির বিরোধিতা করেছে। তারা বলেছে, একমাত্র ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনাই পারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্ম দিতে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ইউনেসকোর সিদ্ধান্তকে ‘ব্যাখ্যাতীত’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি গত বুধবার বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ভোটাভুটিতে যাওয়ার আগে আমি ইউনেসকোর কার্যনির্বাহী পরিষদকে এটি আবারও বিবেচনার আহ্বান জানাব। কেননা, বিষয়টি অবশ্যই আগে জাতিসংঘে সুরাহা হতে হবে। এর আগে জাতিসংঘের কোনো অঙ্গসংস্থার এ কাজটি করা উচিত হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ইউনেসকো এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটিকে দেওয়া তার সাহায্য বন্ধ করে দিতে পারে।
No comments