নিউইয়র্কে বিক্ষোভ, জোরালো হচ্ছে ওয়াল স্ট্রিট-বিরোধী আন্দোলন
নিউইয়র্কের ম্যানহাটন এলাকায় গত বুধবার ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ করেছে। এতে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ যোগ দেয়। এ সময় তাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে মিছিলে যোগ দেন বড় বড় সব শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য ও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
নিউইয়র্কে সপ্তাহ তিনেক আগে মাত্র হাতে গোনা কিছু তরুণ একত্র হয়ে শুরু করেছিলেন ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলন। এরপর ধীরে ধীরে আন্দোলনের ব্যাপকতা ছড়িয়ে পড়েছে।
নিউইয়র্কে বিক্ষোভ-সমাবেশে যোগ দেন দ্য আমেরিকান ফেডারেশন অব স্টেট, কাউন্টি ও মিউনিসিপ্যাল এমপ্লয়েজ, কমিউনিকেশনস ওয়ার্কার্স অব আমেরিকা এবং অ্যামালগামেইটেড ট্রানজিট ইউনিয়ন ও ন্যাশনাল নার্সেস ইউনাইটেডসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের কর্মী-সদস্যরা।
ইউনাইটেড ফেডারেশন অব টিচার্সের প্রেসিডেন্ট মাইকেল মুলগ্রু বলেন, ‘এ আন্দোলন নিয়ে আমাদের কর্মীদের মধ্যেও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে আমাদের সংগ্রাম করতে হচ্ছে।’
নিউইয়র্কে বিক্ষোভ মিছিল করার সময় ‘চাকরি কাটছাঁট নয়’ ও ‘করপোরেট লালসা বন্ধ করো’ বক্তব্যসংবলিত প্ল্যাকার্ড বহন করে এবং ‘ওয়াল স্ট্রিট আমাদের’ বলে স্লোগান দেয়।
নিউইয়র্কের বাস মেরামতকারী মাইক পেল্লিগ্রিনো বলেন, ‘করপোরেট ভোগ-লালসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে আমরা এখানে এসেছি। পরিবারের লোকজনকে নিয়ে একটু ভালোভাবে বাঁচার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
নিউইয়র্কের বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বাদ দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দেন। ম্যাসাচুসেটসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘অভিজাতদের খেয়ে ফেল’।
সরকারের ওপর ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ও শিক্ষার ব্যয় বাড়ার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করে বোস্টনের নর্থইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। এ ছাড়া শিকাগো, সানফ্রান্সিককো, লাস ভেগাস, বাল্টিমোর, ফিলাডেলফিয়া ও ওয়াশিংটন শহর, মিসৌরি, ওহাইয়ো এবং ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন শহরেও বিক্ষোভ করে মানুষ।
নিউইয়র্কে সপ্তাহ তিনেক আগে মাত্র হাতে গোনা কিছু তরুণ একত্র হয়ে শুরু করেছিলেন ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলন। এরপর ধীরে ধীরে আন্দোলনের ব্যাপকতা ছড়িয়ে পড়েছে।
নিউইয়র্কে বিক্ষোভ-সমাবেশে যোগ দেন দ্য আমেরিকান ফেডারেশন অব স্টেট, কাউন্টি ও মিউনিসিপ্যাল এমপ্লয়েজ, কমিউনিকেশনস ওয়ার্কার্স অব আমেরিকা এবং অ্যামালগামেইটেড ট্রানজিট ইউনিয়ন ও ন্যাশনাল নার্সেস ইউনাইটেডসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের কর্মী-সদস্যরা।
ইউনাইটেড ফেডারেশন অব টিচার্সের প্রেসিডেন্ট মাইকেল মুলগ্রু বলেন, ‘এ আন্দোলন নিয়ে আমাদের কর্মীদের মধ্যেও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে আমাদের সংগ্রাম করতে হচ্ছে।’
নিউইয়র্কে বিক্ষোভ মিছিল করার সময় ‘চাকরি কাটছাঁট নয়’ ও ‘করপোরেট লালসা বন্ধ করো’ বক্তব্যসংবলিত প্ল্যাকার্ড বহন করে এবং ‘ওয়াল স্ট্রিট আমাদের’ বলে স্লোগান দেয়।
নিউইয়র্কের বাস মেরামতকারী মাইক পেল্লিগ্রিনো বলেন, ‘করপোরেট ভোগ-লালসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে আমরা এখানে এসেছি। পরিবারের লোকজনকে নিয়ে একটু ভালোভাবে বাঁচার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
নিউইয়র্কের বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বাদ দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দেন। ম্যাসাচুসেটসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘অভিজাতদের খেয়ে ফেল’।
সরকারের ওপর ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ও শিক্ষার ব্যয় বাড়ার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করে বোস্টনের নর্থইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। এ ছাড়া শিকাগো, সানফ্রান্সিককো, লাস ভেগাস, বাল্টিমোর, ফিলাডেলফিয়া ও ওয়াশিংটন শহর, মিসৌরি, ওহাইয়ো এবং ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন শহরেও বিক্ষোভ করে মানুষ।
No comments