ভারতে পেঁয়াজের পর এবার দুধের ঘাটতির আশঙ্কা
ভারতে আসন্ন গ্রীষ্মে দুধের ঘাটতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভারত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দুধ উৎপাদনকারী দেশ। প্রতিবছর দেশটিতে ১১ কোটি ২০ লাখ টন দুধ উৎপাদিত হয়ে থাকে। গত শীতে পেঁয়াজের ঘাটতির পর এবার গ্রীষ্মে দুধের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দুধ ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের নজিরবিহীন সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ভারত সরকার। সংকট মোকাবিলায় জরুরি উদ্যোগ না নিলে মে মাসে আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু ও কেরালায় অনুষ্ঠেয় বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ও মিত্রদের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
ভারতের খাদ্য, ভোক্তা অধিকার এবং কৃষি ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, দুধের উৎপাদন বাড়লেও গুঁড়ো দুধের উৎপাদন কমে গেছে আশঙ্কাজনকভাবে। দুধ সরবরাহকারী বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর হিসাব থেকে দেখা যায়, ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দিনে ৩৩৮ দশমিক ৩৪ লাখ লিটার (এলএলপিডি) দুধ উৎপাদিত হয়েছে। ২০১০ সালে একই সময় এর পরিমাণ ছিল ৩১৯ দশমিক ৬১ (এলএলপিডি) লিটার। আর ওই বছর ফেব্রুয়ারিতে এক দিনে গুঁড়ো দুধ উৎপাদন ২৪ হাজার ৯২৬ দশমিক ৪৭ মেট্রিক টন হলেও এ বছর তা নেমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৯৭২ দশমিক ৩২ মেট্রিক টনে। অথচ ভারতে দুধ সরবরাহের এটাই সবচেয়ে ভালো মৌসুম।
গ্রীষ্মকালে দুধের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় গুঁড়ো দুধের চাহিদা বেড়ে যায়। এই খাতে ঘাটতি দেখা দিলে তার প্রভাব দুধের খুচরা বাজারের ওপরও পড়ে। এবারও তাই হয়েছে। প্রায় সব রাজ্যে মিল্ক ফেডারেশনগুলো ও নগরের ডেইরি প্রতিষ্ঠানগুলো দুধের দাম লিটারপ্রতি দুই রুপি বাড়িয়ে দিয়েছে। সূত্রগুলো বলছে, আসন্ন নির্বাচনে কংগ্রেসের জন্য এটাই সবচেয়ে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াতে পারে। সরকারও এতে চিন্তিত হয়ে পড়েছে।
তবে সরকারের সূত্রগুলো বলছে, গ্রীষ্মকালে দুধের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার জরুরি পদক্ষেপ নিয়েছে।
আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দুধ ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের নজিরবিহীন সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ভারত সরকার। সংকট মোকাবিলায় জরুরি উদ্যোগ না নিলে মে মাসে আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু ও কেরালায় অনুষ্ঠেয় বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ও মিত্রদের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
ভারতের খাদ্য, ভোক্তা অধিকার এবং কৃষি ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, দুধের উৎপাদন বাড়লেও গুঁড়ো দুধের উৎপাদন কমে গেছে আশঙ্কাজনকভাবে। দুধ সরবরাহকারী বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর হিসাব থেকে দেখা যায়, ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দিনে ৩৩৮ দশমিক ৩৪ লাখ লিটার (এলএলপিডি) দুধ উৎপাদিত হয়েছে। ২০১০ সালে একই সময় এর পরিমাণ ছিল ৩১৯ দশমিক ৬১ (এলএলপিডি) লিটার। আর ওই বছর ফেব্রুয়ারিতে এক দিনে গুঁড়ো দুধ উৎপাদন ২৪ হাজার ৯২৬ দশমিক ৪৭ মেট্রিক টন হলেও এ বছর তা নেমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৯৭২ দশমিক ৩২ মেট্রিক টনে। অথচ ভারতে দুধ সরবরাহের এটাই সবচেয়ে ভালো মৌসুম।
গ্রীষ্মকালে দুধের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় গুঁড়ো দুধের চাহিদা বেড়ে যায়। এই খাতে ঘাটতি দেখা দিলে তার প্রভাব দুধের খুচরা বাজারের ওপরও পড়ে। এবারও তাই হয়েছে। প্রায় সব রাজ্যে মিল্ক ফেডারেশনগুলো ও নগরের ডেইরি প্রতিষ্ঠানগুলো দুধের দাম লিটারপ্রতি দুই রুপি বাড়িয়ে দিয়েছে। সূত্রগুলো বলছে, আসন্ন নির্বাচনে কংগ্রেসের জন্য এটাই সবচেয়ে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াতে পারে। সরকারও এতে চিন্তিত হয়ে পড়েছে।
তবে সরকারের সূত্রগুলো বলছে, গ্রীষ্মকালে দুধের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার জরুরি পদক্ষেপ নিয়েছে।
No comments