টেন্ডুলকারকে ম্লান করে দিলেন স্ট্রাউস
গতকাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটা হতে পারত টেন্ডুলকারের বীরত্বগাথা। ১১৫ বলে ১২০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে ভারতকে ৩৩৪ রানের বিশাল সংগ্রহ এনে দিয়েছিলেন লিটল মাস্টার। নিজেও গড়েছেন দুটি নতুন রেকর্ড। ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে গড়েছেন চারটি বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি হাঁকানোর অনন্য কীর্তি। সে সঙ্গে পাঁচটি সেঞ্চুরি করে এককভাবে বসেছেন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরিয়ানের আসনে। তবে এত এত রেকর্ডের জন্ম দিয়েও শেষ পর্যন্ত কিছুটা আড়ালেই পড়ে গেলেন ভারতের এই ব্যাটিং জিনিয়াস। টেন্ডুলকারকে আড়াল করে দিলেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস। ক্যারিয়ার-সেরা ১৫৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে তিনি ক্রিকেট বিশ্বকে উপহার দিলেন আরেকটি ক্ল্যাসিক ম্যাচ। ম্যাচ-সেরার পুরস্কারটাও উঠল তাঁরই হাতে।
নিজেদের মাটিতে ভারত ৩৩৮ রানে ইনিংস শেষ করার পর ইংল্যান্ডের হার নিশ্চিত ধরে নিয়েছিলেন অনেকে। হরভজন সিং, পীযূষ চাওলা, যুবরাজ সিং ও ইউসুফ পাঠানদের স্পিন আক্রমণ দিয়ে ইংলিশদের সহজেই ঘায়েল করা যাবে বলে মনে করেছিলেন ভারতীয় সমর্থকেরা। কিন্তু ব্যাঙ্গালুরুর চেন্নাস্বামী স্টেডিয়ামকে কাল অন্য রকম একটা অভিজ্ঞতা উপহার দিলেন অ্যান্ডি স্ট্রাউস। তৃতীয় উইকেটে ইয়ান বেলকে নিয়ে গড়লেন ১৭০ রানের ম্যাচ-বাঁচানো জুটি। জহির খানের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে যাওয়ার আগে নিজে খেললেন ১৪৫ বলে ১৫৮ রানের অসাধারণ এক অধিনায়োকচিত ইনিংস। আর তাঁর দেখানো পথ ধরে বাকি কাজটা বেশ ভালোমতোই করলেন ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। ম্যাচটা জিততে জিততেও জেতা হলো না, এ আক্ষেপও থাকতে পারে অনেক ইংল্যান্ড সমর্থকের। আবার নিশ্চিত এক হার বাঁচানো গেছে বলে স্বস্তির নিঃশ্বাসও ছাড়তে পারেন অনেকে। স্ট্রাউস নিজেও ম্যাচ শেষে এ রকম মিশ্র অনুভূতিই প্রকাশ করেছেন, ‘অনেক দিক দিয়ে আমরা খুব খুশি। আবার কিছু ক্ষেত্রে হতাশ। তবে এটা ছিল একটা চমত্কার ম্যাচ।’
টেন্ডুলকার আর স্ট্রাউসের অনবদ্য ব্যাটিং নৈপুণ্যে গতকালের ম্যাচটা গড়েছে আরও একটি নতুন রেকর্ড। বিশ্বকাপে দুই দলের সম্মিলিত রানের (৬৭৬) রেকর্ডটার পাশে এখন লেখা থাকবে ভারত-ইংল্যান্ডের এই মহারণটার কথাই। গত বিশ্বকাপ পর্যন্ত এটি ছিল অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। ৬৭১ রান।
নিজেদের মাটিতে ভারত ৩৩৮ রানে ইনিংস শেষ করার পর ইংল্যান্ডের হার নিশ্চিত ধরে নিয়েছিলেন অনেকে। হরভজন সিং, পীযূষ চাওলা, যুবরাজ সিং ও ইউসুফ পাঠানদের স্পিন আক্রমণ দিয়ে ইংলিশদের সহজেই ঘায়েল করা যাবে বলে মনে করেছিলেন ভারতীয় সমর্থকেরা। কিন্তু ব্যাঙ্গালুরুর চেন্নাস্বামী স্টেডিয়ামকে কাল অন্য রকম একটা অভিজ্ঞতা উপহার দিলেন অ্যান্ডি স্ট্রাউস। তৃতীয় উইকেটে ইয়ান বেলকে নিয়ে গড়লেন ১৭০ রানের ম্যাচ-বাঁচানো জুটি। জহির খানের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে যাওয়ার আগে নিজে খেললেন ১৪৫ বলে ১৫৮ রানের অসাধারণ এক অধিনায়োকচিত ইনিংস। আর তাঁর দেখানো পথ ধরে বাকি কাজটা বেশ ভালোমতোই করলেন ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। ম্যাচটা জিততে জিততেও জেতা হলো না, এ আক্ষেপও থাকতে পারে অনেক ইংল্যান্ড সমর্থকের। আবার নিশ্চিত এক হার বাঁচানো গেছে বলে স্বস্তির নিঃশ্বাসও ছাড়তে পারেন অনেকে। স্ট্রাউস নিজেও ম্যাচ শেষে এ রকম মিশ্র অনুভূতিই প্রকাশ করেছেন, ‘অনেক দিক দিয়ে আমরা খুব খুশি। আবার কিছু ক্ষেত্রে হতাশ। তবে এটা ছিল একটা চমত্কার ম্যাচ।’
টেন্ডুলকার আর স্ট্রাউসের অনবদ্য ব্যাটিং নৈপুণ্যে গতকালের ম্যাচটা গড়েছে আরও একটি নতুন রেকর্ড। বিশ্বকাপে দুই দলের সম্মিলিত রানের (৬৭৬) রেকর্ডটার পাশে এখন লেখা থাকবে ভারত-ইংল্যান্ডের এই মহারণটার কথাই। গত বিশ্বকাপ পর্যন্ত এটি ছিল অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। ৬৭১ রান।
No comments