ড্রিনেনের অন্য চ্যালেঞ্জ
প্রথম ম্যাচের পর আলাদা কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে হল্যান্ড দলকে ঘিরে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৯২ রান করা ডাচরা শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে হারলেও ম্যাচটি নিয়ে গিয়েছিল ৪৯ ওভার পর্যন্ত। অথচ পেশাদার-অপেশাদার ক্রিকেটার নিয়েই গড়া এই দল। যে দলে আছে তামাক-বিশেষজ্ঞ, ব্যাংকার, ক্লিনিক-রেস্তোরাঁর মালিক থেকে শুরু করে বার্গার বিক্রেতা।
কী রহস্য এই দলের? কোচ পিটার ড্রিনেন জানালেন, পেশাদার-অপেশাদার ক্রিকেটারদের মধ্যে দারুণ এক সমন্বয় গড়ে তোলা। কাজটি যে সহজ নয়, ড্রিনেন সেটি জানাতেও ভোলেননি, ‘আমার জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো দলটাকে পরিচালনা করা। পেশাদার ক্রিকেটারদের চালানো আমার জন্য সহজ। কিন্তু সবাইকে পুরো একটি দল হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া মোটেও সহজ নয়।’
মাত্র পাঁচটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সাবেক এই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার জানালেন, আধা পেশাদার দল হওয়ার সবচেয়ে বড় অসুবিধা, খেলোয়াড়দের সব সময় একসঙ্গে না পাওয়া, ‘কোচ হিসেবে আমার জন্য সবচেয়ে বড় হতাশাটি হলো দলটিকে আমি শুধু একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পাই। এর পর সবাই যার যার কাজে চলে যায়। আপনি যে খাটাখাটুনি করলেন সেগুলো অপূর্ণই থেকে যায়। আবারও শুরু করতে হয় নতুন করে।’
সেই দলটিকে তিনি এক সুতোয় গেঁথে রেখেছেন। কাজটা যে ভালোমতোই করছেন, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কঠিন কাজটা ড্রিনেনের জন্য সহজ হয়ে গেছে, দলের সবার লক্ষ্য অভিন্ন হওয়ায়। যে লক্ষ্য সবাইকে চমকে দেওয়া!
আজ দিল্লিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও চমকে দিতে চায় হল্যান্ড। সেই আশার কথা জানিয়ে অধিনায়ক পিটার বোরেন বলেছেন, ‘আমরা যারা পেশাদার ক্রিকেট খেলি, তাদের অনেকেই দেশের বাইরে থাকে। দলের মূল খেলোয়াড়েরা থাকে হল্যান্ডে। তবে খেলোয়াড়েরা যখন একসঙ্গে থাকে, সবাই নিজের সেরাটাই দেয়। এটা আমাদের শক্তি হিসেবে কাজ করে।’
কী রহস্য এই দলের? কোচ পিটার ড্রিনেন জানালেন, পেশাদার-অপেশাদার ক্রিকেটারদের মধ্যে দারুণ এক সমন্বয় গড়ে তোলা। কাজটি যে সহজ নয়, ড্রিনেন সেটি জানাতেও ভোলেননি, ‘আমার জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো দলটাকে পরিচালনা করা। পেশাদার ক্রিকেটারদের চালানো আমার জন্য সহজ। কিন্তু সবাইকে পুরো একটি দল হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া মোটেও সহজ নয়।’
মাত্র পাঁচটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সাবেক এই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার জানালেন, আধা পেশাদার দল হওয়ার সবচেয়ে বড় অসুবিধা, খেলোয়াড়দের সব সময় একসঙ্গে না পাওয়া, ‘কোচ হিসেবে আমার জন্য সবচেয়ে বড় হতাশাটি হলো দলটিকে আমি শুধু একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পাই। এর পর সবাই যার যার কাজে চলে যায়। আপনি যে খাটাখাটুনি করলেন সেগুলো অপূর্ণই থেকে যায়। আবারও শুরু করতে হয় নতুন করে।’
সেই দলটিকে তিনি এক সুতোয় গেঁথে রেখেছেন। কাজটা যে ভালোমতোই করছেন, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কঠিন কাজটা ড্রিনেনের জন্য সহজ হয়ে গেছে, দলের সবার লক্ষ্য অভিন্ন হওয়ায়। যে লক্ষ্য সবাইকে চমকে দেওয়া!
আজ দিল্লিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও চমকে দিতে চায় হল্যান্ড। সেই আশার কথা জানিয়ে অধিনায়ক পিটার বোরেন বলেছেন, ‘আমরা যারা পেশাদার ক্রিকেট খেলি, তাদের অনেকেই দেশের বাইরে থাকে। দলের মূল খেলোয়াড়েরা থাকে হল্যান্ডে। তবে খেলোয়াড়েরা যখন একসঙ্গে থাকে, সবাই নিজের সেরাটাই দেয়। এটা আমাদের শক্তি হিসেবে কাজ করে।’
No comments