সবার আগে কানাডা
বিশ্বকাপের উত্তাপ লাগতে শুরু করেছে অনেক আগে থেকেই। তবে সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে আজ। প্রথম দল হিসেবে আজ সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছে কানাডা। কানাডাকে দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু হবে মাঠের বাংলাদেশেরও। ১২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে নিজেদের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশ খেলবে তাদের বিপক্ষে।
কানাডার বিশ্বকাপ অবশ্য শুরু হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি। দুবাইয়ে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের গ্রুপের দল হল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে তারা। বিশ্বকাপে বাংলাদেশে কানাডার কোনো ম্যাচ নেই, তবে দুটো প্রস্তুতি ম্যাচই খেলছে তারা বাংলাদেশে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ফতুল্লার প্রস্তুতি ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড।
বড় দলগুলোর মধ্যে প্রথম আসবে পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডে লম্বা সফর শেষে গত পরশুই দেশে ফিরেছে শহীদ আফ্রিদির দল। কালই আবার চলে আসছে বাংলাদেশে। বিশ্বকাপে পাকিস্তানেরও কোনো ম্যাচ নেই বাংলাদেশে। কিন্তু কানাডার মতো তাদেরও প্রস্তুতি ম্যাচ দুটো বাংলাদেশে। ১৫ ফেব্রুয়ারি মিরপুরের দিবারাত্রির ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে পাকিস্তান। দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ বিশ্বকাপ উদ্বোধনের পরদিন, ফতুল্লায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
১৮ ফেব্রুয়ারির ওই ম্যাচের আগেই অবশ্য কানাডার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে ফেলবে ইংলিশরা। বাংলাদেশে আসছে তারা ১৩ ফেব্রুয়ারি। তবে অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় চার মাসের দীর্ঘ সফর শেষে মাত্রই দেশে ফেরা দলটির সবাই আসছে না প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে। বিশ্বকাপে ইংলিশদের প্রথম ম্যাচ ২২ ফেব্রুয়ারি, হল্যান্ডের বিপক্ষে নাগপুরে। চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে আবার এখানে আসবে তারা ৭ মার্চ।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম দুই ম্যাচের প্রতিপক্ষ আসবে একই দিন, একই সঙ্গে। ১৭ জানুয়ারি একটি ভাড়া করা বিমানে ঢাকায় আসছে ভারত ও আয়ারল্যান্ড দল। দুটি ম্যাচই ‘প্রতিশোধের’, তবে একটিতে বাংলাদেশের লক্ষ্য প্রতিপক্ষের প্রতিশোধস্পৃহা গুঁড়িয়ে দেওয়া, আরেকটিতে প্রতিশোধ নেওয়া। কদিন আগে বীরেন্দর শেবাগ সরাসরিই বলেছেন, গত বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হারের বদলা নিতে চায় ভারত। ওই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রায় একমাত্র কালির ছোপ আয়ারল্যান্ডের কাছে পরাজয়।
মার্চের প্রথম দিন বিকেলে প্রায় আট বছরেরও বেশি সময় পর বাংলাদেশে আসছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই ২০০২ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশে এসেছিল প্রথম দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। এরপর বাংলাদেশ দুবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর করেছে, মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতে। কিন্তু বাংলাদেশে আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের আসা হয়ে ওঠেনি। ১০ মার্চ বিকেলে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছে হল্যান্ড। ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাচদের ম্যাচ চট্টগ্রামে। বাংলাদেশের শেষ ম্যাচের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা আসবে ১৬ মার্চ সন্ধ্যায়।
এরপর দুটো কোয়ার্টার ফাইনাল। ওই দুই ম্যাচের চারটি দলই কি আসবে বাইরে থেকে? আতিথেয়তায় বাঙালির কার্পণ্য নেই কখনোই। তবে এবার অন্তত বাংলাদেশের সবার চাওয়া থাকবে চারটি নয়, আসুক তিনটি দল। বাকি দলটি যে হতে চায় বাংলাদেশই!
কানাডার বিশ্বকাপ অবশ্য শুরু হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি। দুবাইয়ে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের গ্রুপের দল হল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে তারা। বিশ্বকাপে বাংলাদেশে কানাডার কোনো ম্যাচ নেই, তবে দুটো প্রস্তুতি ম্যাচই খেলছে তারা বাংলাদেশে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ফতুল্লার প্রস্তুতি ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড।
বড় দলগুলোর মধ্যে প্রথম আসবে পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডে লম্বা সফর শেষে গত পরশুই দেশে ফিরেছে শহীদ আফ্রিদির দল। কালই আবার চলে আসছে বাংলাদেশে। বিশ্বকাপে পাকিস্তানেরও কোনো ম্যাচ নেই বাংলাদেশে। কিন্তু কানাডার মতো তাদেরও প্রস্তুতি ম্যাচ দুটো বাংলাদেশে। ১৫ ফেব্রুয়ারি মিরপুরের দিবারাত্রির ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে পাকিস্তান। দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ বিশ্বকাপ উদ্বোধনের পরদিন, ফতুল্লায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
১৮ ফেব্রুয়ারির ওই ম্যাচের আগেই অবশ্য কানাডার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে ফেলবে ইংলিশরা। বাংলাদেশে আসছে তারা ১৩ ফেব্রুয়ারি। তবে অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় চার মাসের দীর্ঘ সফর শেষে মাত্রই দেশে ফেরা দলটির সবাই আসছে না প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে। বিশ্বকাপে ইংলিশদের প্রথম ম্যাচ ২২ ফেব্রুয়ারি, হল্যান্ডের বিপক্ষে নাগপুরে। চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে আবার এখানে আসবে তারা ৭ মার্চ।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম দুই ম্যাচের প্রতিপক্ষ আসবে একই দিন, একই সঙ্গে। ১৭ জানুয়ারি একটি ভাড়া করা বিমানে ঢাকায় আসছে ভারত ও আয়ারল্যান্ড দল। দুটি ম্যাচই ‘প্রতিশোধের’, তবে একটিতে বাংলাদেশের লক্ষ্য প্রতিপক্ষের প্রতিশোধস্পৃহা গুঁড়িয়ে দেওয়া, আরেকটিতে প্রতিশোধ নেওয়া। কদিন আগে বীরেন্দর শেবাগ সরাসরিই বলেছেন, গত বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হারের বদলা নিতে চায় ভারত। ওই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রায় একমাত্র কালির ছোপ আয়ারল্যান্ডের কাছে পরাজয়।
মার্চের প্রথম দিন বিকেলে প্রায় আট বছরেরও বেশি সময় পর বাংলাদেশে আসছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই ২০০২ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশে এসেছিল প্রথম দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। এরপর বাংলাদেশ দুবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর করেছে, মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতে। কিন্তু বাংলাদেশে আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের আসা হয়ে ওঠেনি। ১০ মার্চ বিকেলে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছে হল্যান্ড। ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাচদের ম্যাচ চট্টগ্রামে। বাংলাদেশের শেষ ম্যাচের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা আসবে ১৬ মার্চ সন্ধ্যায়।
এরপর দুটো কোয়ার্টার ফাইনাল। ওই দুই ম্যাচের চারটি দলই কি আসবে বাইরে থেকে? আতিথেয়তায় বাঙালির কার্পণ্য নেই কখনোই। তবে এবার অন্তত বাংলাদেশের সবার চাওয়া থাকবে চারটি নয়, আসুক তিনটি দল। বাকি দলটি যে হতে চায় বাংলাদেশই!
No comments