ঢাকায় খেলবেন মেসি-তেভেজরা
শিরোনামটা চমকে ওঠার মতো। কিন্তু দুইয়ে দুইয়ে চার মিলে গেলে এটা সম্ভব। আর্জেন্টিনা ফুটবল দল কলকাতায় এলে ঢাকায় নয় কেন? আশার খবর, বিখ্যাত নীল-সাদা জার্সি পরে ঢাকার মাঠে দেখা দিতে পারেন মেসি-তেভেজ-হিগুয়েন-মাচেরানোরা।
কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার-এ গতকাল খবর বেরিয়েছে, ‘শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা।’ প্রতিবেদনের ভাষ্য অনুযায়ী, ‘কলকাতায় ম্যাচ খেলে মেসি-তেভেজরা ৬ তারিখ (৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে ম্যাচ খেলতে যাবেন।’ ঢাকায় আসার ব্যাপারটা সরাসরি লিখে দেওয়ার মানে, শেষ পর্যন্ত সফরটা হোক না হোক, ভেতরে ভেতরে আর্জেন্টিনা ফুটবল দলকে এ দেশে আনার একটা প্রক্রিয়া ঠিকই চলছে।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন ব্যাপারটা উড়িয়ে দেননি, ‘হ্যাঁ, আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার একটা কথাবার্তা হচ্ছে।’ সম্পূরক প্রশ্নে একটু নিরাপদ দূরত্বে থাকলেন সালাউদ্দিন, ‘এখনই চূড়ান্ত কিছু বলা যাবে না। সফরের সম্ভাবনা ৫০-৫০।’
বাফুফের সভাপতি দুটি বিষয়ের ওপর জোর দিচ্ছেন বেশি, ‘প্রথমত আর্জেন্টিনার মতো দলকে এখানে আনতে অনেক টাকা লাগবে। পাশাপাশি ওদের এখানে আসার মতো সময় থাকবে কি না? আমাদের এখানে স্পনসরের সঙ্গে কথা বলছে সফর আয়োজকেরা। আপাতত এর বেশি বলা সম্ভব নয়।’
আনন্দবাজার-এর খবর, আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হুলিও গ্রন্দোনাসহ ৪৫ জনের বিশাল দল কলকাতা সফরে যাবে। পুরো আর্জেন্টিনা দল খেলতে এলে ১০০টি দেশে ওই প্রীতি ম্যাচে টিভি-স্বত্ব বিক্রি হওয়ার কথা। পুরো দলকে আনতে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩০ কোটি টাকা লাগবে। উদ্যোক্তাদের আশা, টিভি-স্বত্ব বিক্রি থেকে অনেক টাকা পাওয়া যাবে।
আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলার জন্য ফিফা যে দিনগুলো বরাদ্দ করে থাকে, তার মধ্যে আছে ২ সেপ্টেম্বর। আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশন এই দিনটিতে কলকাতায় খেলতে রাজি। ম্যারাডোনাকে যে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কলকাতায় এনেছিল, আর্জেন্টিনা দলকে তারাই আনছে। শেষ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা কলকাতায় এলে অন্য কোনো নামী দলের সঙ্গেই প্রীতি ম্যাচটি খেলবে। স্পেন অথবা পর্তুগাল আছে আয়োজকদের মাথায়। মেসি-রোনালদো, নাকি মেসি-ইনিয়েস্তা দ্বৈরথ—উত্তর পেতে অপেক্ষা আরও কয়েক দিন।
একসময় কলকাতায় এসেছিলেন পেলের মতো কিংবদন্তি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ম্যারাডোনা-রোমারিও-লোথার ম্যাথাউস-রুমেনিগেরা ঘুরে গেছেন সেখানে। অলিভার কান, রজার মিলাদের পা-ও পড়েছে পশ্চিম বাংলার রাজধানীতে। কলকাতা সফরের ফাঁকে এঁদের ঢাকায় আনা একেবারে অসম্ভব ছিল না। কিন্তু অন্য অনেক সমীকরণের সঙ্গে উদ্যোগেরও অভাব ছিল ঢাকায়।
এবার আর্জেন্টিনা দলকে আনার ব্যাপারে সালাউদ্দিন আশার কথা শোনাতে চান, ‘আমরা মনেপ্রাণে চাই সফরটা হোক। এর জন্য করণীয় সবই আমরা করব।
কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার-এ গতকাল খবর বেরিয়েছে, ‘শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা।’ প্রতিবেদনের ভাষ্য অনুযায়ী, ‘কলকাতায় ম্যাচ খেলে মেসি-তেভেজরা ৬ তারিখ (৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে ম্যাচ খেলতে যাবেন।’ ঢাকায় আসার ব্যাপারটা সরাসরি লিখে দেওয়ার মানে, শেষ পর্যন্ত সফরটা হোক না হোক, ভেতরে ভেতরে আর্জেন্টিনা ফুটবল দলকে এ দেশে আনার একটা প্রক্রিয়া ঠিকই চলছে।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন ব্যাপারটা উড়িয়ে দেননি, ‘হ্যাঁ, আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার একটা কথাবার্তা হচ্ছে।’ সম্পূরক প্রশ্নে একটু নিরাপদ দূরত্বে থাকলেন সালাউদ্দিন, ‘এখনই চূড়ান্ত কিছু বলা যাবে না। সফরের সম্ভাবনা ৫০-৫০।’
বাফুফের সভাপতি দুটি বিষয়ের ওপর জোর দিচ্ছেন বেশি, ‘প্রথমত আর্জেন্টিনার মতো দলকে এখানে আনতে অনেক টাকা লাগবে। পাশাপাশি ওদের এখানে আসার মতো সময় থাকবে কি না? আমাদের এখানে স্পনসরের সঙ্গে কথা বলছে সফর আয়োজকেরা। আপাতত এর বেশি বলা সম্ভব নয়।’
আনন্দবাজার-এর খবর, আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হুলিও গ্রন্দোনাসহ ৪৫ জনের বিশাল দল কলকাতা সফরে যাবে। পুরো আর্জেন্টিনা দল খেলতে এলে ১০০টি দেশে ওই প্রীতি ম্যাচে টিভি-স্বত্ব বিক্রি হওয়ার কথা। পুরো দলকে আনতে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩০ কোটি টাকা লাগবে। উদ্যোক্তাদের আশা, টিভি-স্বত্ব বিক্রি থেকে অনেক টাকা পাওয়া যাবে।
আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলার জন্য ফিফা যে দিনগুলো বরাদ্দ করে থাকে, তার মধ্যে আছে ২ সেপ্টেম্বর। আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশন এই দিনটিতে কলকাতায় খেলতে রাজি। ম্যারাডোনাকে যে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কলকাতায় এনেছিল, আর্জেন্টিনা দলকে তারাই আনছে। শেষ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা কলকাতায় এলে অন্য কোনো নামী দলের সঙ্গেই প্রীতি ম্যাচটি খেলবে। স্পেন অথবা পর্তুগাল আছে আয়োজকদের মাথায়। মেসি-রোনালদো, নাকি মেসি-ইনিয়েস্তা দ্বৈরথ—উত্তর পেতে অপেক্ষা আরও কয়েক দিন।
একসময় কলকাতায় এসেছিলেন পেলের মতো কিংবদন্তি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ম্যারাডোনা-রোমারিও-লোথার ম্যাথাউস-রুমেনিগেরা ঘুরে গেছেন সেখানে। অলিভার কান, রজার মিলাদের পা-ও পড়েছে পশ্চিম বাংলার রাজধানীতে। কলকাতা সফরের ফাঁকে এঁদের ঢাকায় আনা একেবারে অসম্ভব ছিল না। কিন্তু অন্য অনেক সমীকরণের সঙ্গে উদ্যোগেরও অভাব ছিল ঢাকায়।
এবার আর্জেন্টিনা দলকে আনার ব্যাপারে সালাউদ্দিন আশার কথা শোনাতে চান, ‘আমরা মনেপ্রাণে চাই সফরটা হোক। এর জন্য করণীয় সবই আমরা করব।
No comments