নতুন শুরুর আশায় পাকিস্তান
স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে নিষিদ্ধ তিন ক্রিকেটার। এ নিয়ে তোলপাড় ক্রিকেট বিশ্ব। কিন্তু এ নিয়ে মাথা ঘামাতে নারাজ শহীদ আফ্রিদি। নিউজিল্যান্ড সফরের তরতাজা সাফল্যে আত্মবিশ্বাসী পাকিস্তানের ওয়ানডে অধিনায়ক বলেছেন, তাঁদের দৃষ্টি শুধুই মাঠের ক্রিকেটে। বিতর্কে জর্জরিত দলটি টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে নিউজিল্যান্ডে। আফ্রিদির আশা, দীর্ঘদিন পর পাওয়া এই সাফল্যেই শুরু হবে পাকিস্তান ক্রিকেটের নতুন পথচলা।
শুধু সিরিজ জয়ই নয়, আফ্রিদিকে এমন আশা দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড সিরিজের আরেকটি প্রাপ্তিও। বেশির ভাগ সময়ই পাকিস্তানের জয়ে অবদান থাকে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের। তবে গত পরশু দেশে ফিরে আফ্রিদি জানালেন, এই সিরিজটা ছিল অন্য রকম, ‘একজন-দুজন নয়, এই সিরিজ জয়ে অবদান আছে প্রায় সব খেলোয়াড়েরই। এটাই আমাদের বিশ্বকাপে ভালো করার আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে। একজন বা দুজন ক্রিকেটারের ওপর নির্ভর করে খুব বেশি ম্যাচ জেতার আশা করা যায় না। সবাইকেই কোনো না কোনোভাবে অবদান রাখতেই হবে। নিউজিল্যান্ডের সাফল্যে দল মানসিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে, ভালো করার ক্ষুধাও বেড়েছে।’
অধিনায়কের মতো তিন ক্রিকেটারের নিষিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ভুলে যেতে চাইছেন ওয়াকার ইউনুসও। লাহোরে পাকিস্তান কোচ বলেছেন, সময় এখন বিতর্ককে দূরে সরিয়ে রাখার। সাবেক ফাস্ট বোলারের দাবি, দোহার স্পট ফিক্সিংয়ের শুনানি নিউজিল্যান্ডে খেলোয়াড়দের প্রভাবিত করেনি। তিন ক্রিকেটারের দীর্ঘমেয়াদি শাস্তি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি, তবে ওয়াকার খুশি পুরো ব্যাপারটার একটা সুরাহা হওয়ায়, ‘গুরুত্বপূর্ণ হলো, ব্যাপারটা এখানেই শেষ এবং আমরা আবার শুরু করতে পারি নতুন করে। নানা বিতর্ক পাকিস্তান ক্রিকেটকে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আমি খুশি, এসব আপাতত শেষ। ইংল্যান্ড সফরের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সময় কোচ ছিলেন ওয়াকারই।
নিউজিল্যান্ড সফরের সাফল্যে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সম্ভাবনা নিয়ে নতুন করে ভাবতে পারছেন ওয়াকারও। বিশেষ করে, ওয়ানডে সিরিজের জয়টাকে বিশ্বকাপের জন্য বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে মানছেন ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অধিনায়ক, ‘আমি নিশ্চিত, নিউজিল্যান্ডে ওয়ানডে সিরিজ জয় বিশ্বকাপে আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ, এরপর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর সিরিজ জয় নিশ্চিতভাবেই বিশ্বকাপে আমাদের বাড়তি প্রেরণা জোগাবে।’
অতীতকে ভুলে সামনে এগিয়ে যেতে চান ম্যানেজার ইন্তিখাব আলমও, কিছুদিন আগেও যিনি ছিলেন দলের কোচ, ‘পাকিস্তান ক্রিকেটের মঙ্গলের স্বার্থেই এখন আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’
২৩ ফেব্রুয়ারি শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ অভিযান। তবে এর আগে দুটো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে তারা বাংলাদেশে। মিরপুরে ১৫ ফেব্রুয়ারির ম্যাচে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ১৮ ফেব্রুয়ারি ফতুল্লায় ম্যাচ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
শুধু সিরিজ জয়ই নয়, আফ্রিদিকে এমন আশা দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড সিরিজের আরেকটি প্রাপ্তিও। বেশির ভাগ সময়ই পাকিস্তানের জয়ে অবদান থাকে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের। তবে গত পরশু দেশে ফিরে আফ্রিদি জানালেন, এই সিরিজটা ছিল অন্য রকম, ‘একজন-দুজন নয়, এই সিরিজ জয়ে অবদান আছে প্রায় সব খেলোয়াড়েরই। এটাই আমাদের বিশ্বকাপে ভালো করার আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে। একজন বা দুজন ক্রিকেটারের ওপর নির্ভর করে খুব বেশি ম্যাচ জেতার আশা করা যায় না। সবাইকেই কোনো না কোনোভাবে অবদান রাখতেই হবে। নিউজিল্যান্ডের সাফল্যে দল মানসিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে, ভালো করার ক্ষুধাও বেড়েছে।’
অধিনায়কের মতো তিন ক্রিকেটারের নিষিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ভুলে যেতে চাইছেন ওয়াকার ইউনুসও। লাহোরে পাকিস্তান কোচ বলেছেন, সময় এখন বিতর্ককে দূরে সরিয়ে রাখার। সাবেক ফাস্ট বোলারের দাবি, দোহার স্পট ফিক্সিংয়ের শুনানি নিউজিল্যান্ডে খেলোয়াড়দের প্রভাবিত করেনি। তিন ক্রিকেটারের দীর্ঘমেয়াদি শাস্তি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি, তবে ওয়াকার খুশি পুরো ব্যাপারটার একটা সুরাহা হওয়ায়, ‘গুরুত্বপূর্ণ হলো, ব্যাপারটা এখানেই শেষ এবং আমরা আবার শুরু করতে পারি নতুন করে। নানা বিতর্ক পাকিস্তান ক্রিকেটকে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আমি খুশি, এসব আপাতত শেষ। ইংল্যান্ড সফরের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সময় কোচ ছিলেন ওয়াকারই।
নিউজিল্যান্ড সফরের সাফল্যে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সম্ভাবনা নিয়ে নতুন করে ভাবতে পারছেন ওয়াকারও। বিশেষ করে, ওয়ানডে সিরিজের জয়টাকে বিশ্বকাপের জন্য বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে মানছেন ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অধিনায়ক, ‘আমি নিশ্চিত, নিউজিল্যান্ডে ওয়ানডে সিরিজ জয় বিশ্বকাপে আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ, এরপর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর সিরিজ জয় নিশ্চিতভাবেই বিশ্বকাপে আমাদের বাড়তি প্রেরণা জোগাবে।’
অতীতকে ভুলে সামনে এগিয়ে যেতে চান ম্যানেজার ইন্তিখাব আলমও, কিছুদিন আগেও যিনি ছিলেন দলের কোচ, ‘পাকিস্তান ক্রিকেটের মঙ্গলের স্বার্থেই এখন আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’
২৩ ফেব্রুয়ারি শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ অভিযান। তবে এর আগে দুটো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে তারা বাংলাদেশে। মিরপুরে ১৫ ফেব্রুয়ারির ম্যাচে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ১৮ ফেব্রুয়ারি ফতুল্লায় ম্যাচ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
No comments