ভারতে টেলিযোগাযোগ খাতে নতুন দুর্নীতির অভিযোগ
স্যাটেলাইটভিত্তিক যোগাযোগ লাইসেন্স বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন করে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় হিসাব নিরীক্ষকের কার্যালয়। গতকাল মঙ্গলবার সরকারি সূত্রে এ খবর জানা গেছে। দেশটির টেলিযোগাযোগ খাতে দুর্নীতি নিয়ে নতুন করে এই অভিযোগ ওঠায় ও এর তদন্ত শুরু হওয়ায় আবারও চাপে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
মনমোহন সিংয়ের অধীনে থাকা মহাকাশবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইন্টারনেট স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া একটি সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানিকে বিনা মূল্যে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়ার অনুমতির ক্ষেত্রেও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এর আগে টেলিযোগাযোগ খাতের দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার জেরে ভারতের টেলিযোগাযোগমন্ত্রী এ রাজাকে পদত্যাগ করতে হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চলছে এবং তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় পার্লামেন্টের বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতারা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও তদন্ত দাবি করে দীর্ঘ দিন পার্লামেন্ট অচল করে রাখেন।
জানা গেছে, ২০০৫ সালে যথাযথ দরপত্র আহ্বান-প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে মোবাইল ইন্টারনেট ক্ষেত্রে স্পেকট্রাম বরাদ্দ করার অভিযোগের বিষয়ে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ইসরো) বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে ভারতের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)। সিএজি সূত্রে জানা গেছে, এই দুর্নীতির কারণে সরকারের দুই লাখ কোটি রুপির (চার হাজার ৪২০ কোটি ডলার) ক্ষতি হতে পারে। ইসরোর কর্মকর্তারা তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। গত বছর অবশ্য ভারতের টেলিযোগাযোগ দপ্তরকে ইসরো জানিয়েছিল, কোনো ধরনের অনিয়ম প্রমাণিত হলে তারা লাইসেন্স বাতিল করবে।
এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিযোগাযোগ-প্রতিষ্ঠান ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেডের (বিএসএনএল) বিরুদ্ধে তাদের নিয়োগ দেওয়া কোম্পানিকে বিনা মূল্যে ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস সুবিধা দেওয়ার ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ভারতভিত্তিক পত্রিকা হিন্দুস্তান টাইমস টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর একটি বার্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে। বিএসএনএলের চেয়ারম্যান গোপাল দাস অবশ্য এই খবরের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পত্রিকাটির খবর দেখেননি বলে তিনি দাবি করেছেন।
মনমোহন সিংয়ের অধীনে থাকা মহাকাশবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইন্টারনেট স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া একটি সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানিকে বিনা মূল্যে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়ার অনুমতির ক্ষেত্রেও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এর আগে টেলিযোগাযোগ খাতের দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার জেরে ভারতের টেলিযোগাযোগমন্ত্রী এ রাজাকে পদত্যাগ করতে হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চলছে এবং তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় পার্লামেন্টের বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতারা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও তদন্ত দাবি করে দীর্ঘ দিন পার্লামেন্ট অচল করে রাখেন।
জানা গেছে, ২০০৫ সালে যথাযথ দরপত্র আহ্বান-প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে মোবাইল ইন্টারনেট ক্ষেত্রে স্পেকট্রাম বরাদ্দ করার অভিযোগের বিষয়ে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ইসরো) বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে ভারতের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)। সিএজি সূত্রে জানা গেছে, এই দুর্নীতির কারণে সরকারের দুই লাখ কোটি রুপির (চার হাজার ৪২০ কোটি ডলার) ক্ষতি হতে পারে। ইসরোর কর্মকর্তারা তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। গত বছর অবশ্য ভারতের টেলিযোগাযোগ দপ্তরকে ইসরো জানিয়েছিল, কোনো ধরনের অনিয়ম প্রমাণিত হলে তারা লাইসেন্স বাতিল করবে।
এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিযোগাযোগ-প্রতিষ্ঠান ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেডের (বিএসএনএল) বিরুদ্ধে তাদের নিয়োগ দেওয়া কোম্পানিকে বিনা মূল্যে ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস সুবিধা দেওয়ার ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ভারতভিত্তিক পত্রিকা হিন্দুস্তান টাইমস টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর একটি বার্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে। বিএসএনএলের চেয়ারম্যান গোপাল দাস অবশ্য এই খবরের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পত্রিকাটির খবর দেখেননি বলে তিনি দাবি করেছেন।
No comments