এখানেও মেসি বনাম রোনালদো
দ্বৈরথটা কয়েক বছর ধরেই চলছে। কিছুদিন ধরে আসলে আলোচনায় এসেছে বেশি করে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবার যে টক্কর দিয়ে চলেছেন একে অন্যকে। দ্বৈরথটা তাই নতুন নেই। তার পরও নতুন! আজ যে প্রথমবারের মতো মাঠে মুখোমুখি হচ্ছেন এই সময়ের সেরা দুই ফুটবল-তারকা।
না, ক্লাবের হয়ে অনেকবারই খেলেছেন একে অন্যের বিপক্ষে। কিন্তু জাতীয় দলের জার্সি গায়ে কখনোই খেলা হয়নি। হবে কী করে? আর্জেন্টিনা-পর্তুগাল যে প্রায় ৪০ বছরের মধ্যে প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে। একগাদা প্রীতি ম্যাচের ভিড়ে পর্তুগাল-আর্জেন্টিনা ম্যাচটাই নজর কাড়ছে আলাদা করে। বাংলাদেশ সময় রাত দুইটায় সুইজারল্যান্ডে মুখোমুখি হবে এই দুদল।
একই সময় ফ্রান্সে স্বাগতিকদের মুখোমুখি ব্রাজিল। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন মুখোমুখি হবে কলম্বিয়ার। মুখোমুখি হবে দুই সাবেক চ্যাম্পিয়ন জার্মানি-ইতালি। ডেনমার্কের বিপক্ষে খেলবে ইংল্যান্ড, হল্যান্ডের প্রতিপক্ষ অস্ট্রিয়া।
তবে সূচি ঠিক হওয়ার পর থেকেই আর্জেন্টিনা-পর্তুগাল ম্যাচ নিয়ে আলোচনা। গত চার দশকে দুই দলের মুখোমুখি না হওয়ার ব্যাপারটা তো আছেই, তার ওপর এটি আবার দুই মহা তারকার লড়াই। এই প্রজন্মের সেরা দুই প্রতিভা সম্ভবত নিজেদের ক্যারিয়ারের সেরা ফর্মেও আছেন। স্প্যানিশ লিগে দুজনে করেছেন ২৪টি করে গোল। সব মিলে মৌসুমে ৩৩ ম্যাচে মেসির গোল ৪০টি, রোনালদোর ৩৫ ম্যাচে ৩৪। আরেকটি মিল—দুজনই ক্লাবের তুলনায় জাতীয় দলে তুলনামূলক অনুজ্জ্বল!
মেসি-রোনালদোর ম্যাচ—কিছুদিন ধরে পত্রপত্রিকার এই সুর কিন্তু মোটেও ভালো লাগেনি পাওলো বেন্টোর। পর্তুগাল কোচ সুযোগ পেয়ে জানিয়ে দিলেন, ‘আমার যতদূর মনে হয়, এটা পর্তুগাল বনাম আর্জেন্টিনা ম্যাচ, ব্যক্তিগত দ্বৈরথ নয়। রোনালদো-মেসিও এটিকে তাদের ব্যক্তিগত লড়াই হিসেবে দেখে বলে আমার মনে হয় না।’
দুই দলের সর্বশেষ লড়াইয়ে হেরেছিল আর্জেন্টিনা। পর্তুগালের কাছ থেকে ব্রাজিলের স্বাধীনতা প্রাপ্তির ১৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ১৯৭২ সালে আয়োজিত ম্যাচে আর্জেন্টিনাকে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল পর্তুগাল।
ব্রাজিল-ফ্রান্স ম্যাচটি আবার সেই স্টাডে ডি ফ্রান্সে। স্বাভাবিকভাবেই ফিরে আসছে ১৯৯৮ বিশ্বকাপের স্মৃতি। এ মাঠেই সেবার ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিলেন জিদানরা।
না, ক্লাবের হয়ে অনেকবারই খেলেছেন একে অন্যের বিপক্ষে। কিন্তু জাতীয় দলের জার্সি গায়ে কখনোই খেলা হয়নি। হবে কী করে? আর্জেন্টিনা-পর্তুগাল যে প্রায় ৪০ বছরের মধ্যে প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে। একগাদা প্রীতি ম্যাচের ভিড়ে পর্তুগাল-আর্জেন্টিনা ম্যাচটাই নজর কাড়ছে আলাদা করে। বাংলাদেশ সময় রাত দুইটায় সুইজারল্যান্ডে মুখোমুখি হবে এই দুদল।
একই সময় ফ্রান্সে স্বাগতিকদের মুখোমুখি ব্রাজিল। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন মুখোমুখি হবে কলম্বিয়ার। মুখোমুখি হবে দুই সাবেক চ্যাম্পিয়ন জার্মানি-ইতালি। ডেনমার্কের বিপক্ষে খেলবে ইংল্যান্ড, হল্যান্ডের প্রতিপক্ষ অস্ট্রিয়া।
তবে সূচি ঠিক হওয়ার পর থেকেই আর্জেন্টিনা-পর্তুগাল ম্যাচ নিয়ে আলোচনা। গত চার দশকে দুই দলের মুখোমুখি না হওয়ার ব্যাপারটা তো আছেই, তার ওপর এটি আবার দুই মহা তারকার লড়াই। এই প্রজন্মের সেরা দুই প্রতিভা সম্ভবত নিজেদের ক্যারিয়ারের সেরা ফর্মেও আছেন। স্প্যানিশ লিগে দুজনে করেছেন ২৪টি করে গোল। সব মিলে মৌসুমে ৩৩ ম্যাচে মেসির গোল ৪০টি, রোনালদোর ৩৫ ম্যাচে ৩৪। আরেকটি মিল—দুজনই ক্লাবের তুলনায় জাতীয় দলে তুলনামূলক অনুজ্জ্বল!
মেসি-রোনালদোর ম্যাচ—কিছুদিন ধরে পত্রপত্রিকার এই সুর কিন্তু মোটেও ভালো লাগেনি পাওলো বেন্টোর। পর্তুগাল কোচ সুযোগ পেয়ে জানিয়ে দিলেন, ‘আমার যতদূর মনে হয়, এটা পর্তুগাল বনাম আর্জেন্টিনা ম্যাচ, ব্যক্তিগত দ্বৈরথ নয়। রোনালদো-মেসিও এটিকে তাদের ব্যক্তিগত লড়াই হিসেবে দেখে বলে আমার মনে হয় না।’
দুই দলের সর্বশেষ লড়াইয়ে হেরেছিল আর্জেন্টিনা। পর্তুগালের কাছ থেকে ব্রাজিলের স্বাধীনতা প্রাপ্তির ১৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ১৯৭২ সালে আয়োজিত ম্যাচে আর্জেন্টিনাকে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল পর্তুগাল।
ব্রাজিল-ফ্রান্স ম্যাচটি আবার সেই স্টাডে ডি ফ্রান্সে। স্বাভাবিকভাবেই ফিরে আসছে ১৯৯৮ বিশ্বকাপের স্মৃতি। এ মাঠেই সেবার ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিলেন জিদানরা।
No comments