ম্যাচ পাতানো নিয়ে সতর্ক আইসিসি
বাতাসে আবার সেই ম্যাচ পাতানোর গুঞ্জন। অনেকেই মনে করছে, ২০০০ সালের মতো কিংবা তার চেয়েও বড় ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারি ধাক্কা দিতে যাচ্ছে ক্রিকেটকে।
যদিও এখন পর্যন্ত কোনো গুঞ্জন বা গুজবের সপক্ষে কোনো প্রমাণ কোথাও পাওয়া যায়নি। তার পরও আইপিএল ও ইংলিশ ক্রিকেটকে ঘিরে সৃষ্ট ম্যাচ পাতানো বিষয়ে আলোচনাগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। আজ শুরু হতে যাওয়া আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টকে ঘিরে সতর্ক থাকার ঘোষণা দিয়েছে তারা।
গুঞ্জনটা প্রথম পাখা মেলেছে ইংলিশ ক্রিকেটে। গত মৌসুমে অ্যাসেক্স খেলোয়াড়েরা একটি প্রো-৪০ ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তাঁদের নিয়ে তদন্তও চলছে। ইংল্যান্ডের এই অভিযোগের মীমাংসা হওয়ার আগেই সাড়া ফেলে দিল তৃতীয় আইপিএল নিয়ে ওঠা একটার পর একটা অভিযোগ।
যদিও আইপিএলের দ্বিতীয় আসরে দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যাচ পাতানো হয়েছিল বলে একটা জনশ্রুতি ছিল আগে থেকেই। কিন্তু এবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানাল, এক ‘খ্যাতনামা অস্ট্রেলীয়’সহ কমপক্ষে ২৭ আইপিএল খেলোয়াড় দক্ষিণ আফ্রিকা আসরে ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন। আর সর্বশেষ বোমাটা ফাটল কয়েক দিন আগে। এবারের আইপিএলের বেশ কিছু ম্যাচ তো বটেই, খোদ ফাইনালটাই পাতানো ছিল!
এসব অভিযোগের পক্ষে কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া না গেলেও আইসিসির মুখপাত্র বলেছেন, তাঁরা ওয়েস্ট ইন্ডিজে শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন। সতর্ক থাকবে তাদের দুর্নীতিবিরোধী ও নিরাপত্তা ইউনিট (এসিএসইউ), ‘ক্রিকেটে দুর্নীতির সম্ভাবনাটা পুরোপুরি বাস্তব। যারা খেলাটাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় এসিএসইউ সফলভাবে তাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, আমরা আত্মতৃপ্তিতে ভুগছি। তাই ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে যে, যারা সম্ভাব্য দুর্নীতিবাজ তাদের সংখ্যা যেন কমে যায় এবং তাদের যেন এখান থেকে বের করে দেওয়া যায়।’
যদিও যে এসিএসইউর ভরসায় আইসিসি এসব কথা বলছে, সেই সংগঠনটিই তার নেতাকে হারাতে যাচ্ছে। ২০০০ সালের ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারির সময় গঠিত এসিএসইউর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসা পল কনডন অবসরে যাবেন জুন মাসে। সংস্থাটির প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা রবি সাওয়ানিও পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন বলে শোনা গিয়েছিল। কিন্তু আইসিসি জানিয়েছে, সাওয়ানি অন্তত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যাচ্ছেন না।
যদিও এখন পর্যন্ত কোনো গুঞ্জন বা গুজবের সপক্ষে কোনো প্রমাণ কোথাও পাওয়া যায়নি। তার পরও আইপিএল ও ইংলিশ ক্রিকেটকে ঘিরে সৃষ্ট ম্যাচ পাতানো বিষয়ে আলোচনাগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। আজ শুরু হতে যাওয়া আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টকে ঘিরে সতর্ক থাকার ঘোষণা দিয়েছে তারা।
গুঞ্জনটা প্রথম পাখা মেলেছে ইংলিশ ক্রিকেটে। গত মৌসুমে অ্যাসেক্স খেলোয়াড়েরা একটি প্রো-৪০ ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তাঁদের নিয়ে তদন্তও চলছে। ইংল্যান্ডের এই অভিযোগের মীমাংসা হওয়ার আগেই সাড়া ফেলে দিল তৃতীয় আইপিএল নিয়ে ওঠা একটার পর একটা অভিযোগ।
যদিও আইপিএলের দ্বিতীয় আসরে দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যাচ পাতানো হয়েছিল বলে একটা জনশ্রুতি ছিল আগে থেকেই। কিন্তু এবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানাল, এক ‘খ্যাতনামা অস্ট্রেলীয়’সহ কমপক্ষে ২৭ আইপিএল খেলোয়াড় দক্ষিণ আফ্রিকা আসরে ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন। আর সর্বশেষ বোমাটা ফাটল কয়েক দিন আগে। এবারের আইপিএলের বেশ কিছু ম্যাচ তো বটেই, খোদ ফাইনালটাই পাতানো ছিল!
এসব অভিযোগের পক্ষে কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া না গেলেও আইসিসির মুখপাত্র বলেছেন, তাঁরা ওয়েস্ট ইন্ডিজে শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন। সতর্ক থাকবে তাদের দুর্নীতিবিরোধী ও নিরাপত্তা ইউনিট (এসিএসইউ), ‘ক্রিকেটে দুর্নীতির সম্ভাবনাটা পুরোপুরি বাস্তব। যারা খেলাটাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় এসিএসইউ সফলভাবে তাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, আমরা আত্মতৃপ্তিতে ভুগছি। তাই ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে যে, যারা সম্ভাব্য দুর্নীতিবাজ তাদের সংখ্যা যেন কমে যায় এবং তাদের যেন এখান থেকে বের করে দেওয়া যায়।’
যদিও যে এসিএসইউর ভরসায় আইসিসি এসব কথা বলছে, সেই সংগঠনটিই তার নেতাকে হারাতে যাচ্ছে। ২০০০ সালের ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারির সময় গঠিত এসিএসইউর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসা পল কনডন অবসরে যাবেন জুন মাসে। সংস্থাটির প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা রবি সাওয়ানিও পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন বলে শোনা গিয়েছিল। কিন্তু আইসিসি জানিয়েছে, সাওয়ানি অন্তত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যাচ্ছেন না।
No comments