সেই বার্সেলোনা এখন
মুদ্রার অন্য পিঠটা এখন দেখতে পাচ্ছেন পেপ গার্দিওলা। বার্সেলোনা সিনিয়র দলের অভিষেক মৌসুমেই গুনে গুনে ছয়টি শিরোপা কাতালানদের ঘরে তুলেছিলেন। সেই বার্সেলোনা পরের মৌসুমেই দাঁড়িয়ে গেল শিরোপা-শূন্যতার মুখোমুখি। মৌসুমের শেষবেলার অঙ্ক বলছে, এমনও হতে পারে, গত বছর ছয় ট্রফি জেতা বার্সেলোনা এবার একটি ট্রফিও জিতল না!
গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ, ক্লাব বিশ্বকাপ, উয়েফা সুপার কাপ, স্প্যানিশ লিগ, কিংস কাপ ও স্প্যানিশ সুপার কাপ জিতেছিল বার্সেলোনা। এই ছয় ট্রফি জেতানো গার্দিওলা দলকে আরও উজ্জ্বল করে তুলতে দলে ভিড়িয়েছিলেন জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের মতো খেলোয়াড়কে। দৃশ্যত তাতে লাভ হয়নি। এখন স্প্যানিশ লিগ আর সেই সুবাদে স্প্যানিশ সুপার কাপ ছাড়া বার্সেলোনার সামনে জেতার মতো কিছু নেই।
কিংস কাপ থেকে বার্সেলোনা ছিটকে গেছে দ্বিতীয় রাউন্ডে। পরশু রাতে ছিটকে গেল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে। চ্যাম্পিয়নস লিগ না জিতলে যেহেতু উয়েফা সুপার কাপ আর ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ারই সুযোগ নেই; তাই চ্যাম্পিয়নস লিগের সঙ্গে এ দুটো ট্রফিও গেছে।
এখন বার্সেলোনার সামনে প্রথমত টিকে আছে স্প্যানিশ লিগ জেতার সম্ভাবনা। সে দৌড়ে রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে ১ পয়েন্ট এগিয়েও আছে তারা। তবে ম্যাচ বাকি এখনো চারটি করে। আর স্প্যানিশ লিগ জিততে পারলে স্প্যানিশ সুপার কাপে খেলার সুযোগও পাবে তারা। কিন্তু সে জন্য আগে লিগ জিততে হবে।
সেটা কি পারবে গার্দিওলার দল? গাণিতিক সমীকরণ বলে, বার্সেলোনা শিরোপার দৌড়ে ভালো অবস্থায় আছে। কিন্তু মনস্তাত্ত্বিকভাবে দলটি নিঃসন্দেহে একটা ধাক্কা খেল। চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বিদায়ের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাদের লিগ ম্যাচ খেলতে নামতে হচ্ছে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে; ভিয়ারিয়ালেরই মাঠে। মনে রাখতে হবে, ভিয়ারিয়াল নিজেদের মাঠে সর্বশেষ ৭টি ম্যাচের ৫টিই জিতেছে!
বার্সেলোনা কি এই সময়ের মধ্যে চ্যাম্পিয়নস লিগের ধাক্কা সামলে উঠতে পারবে? পেপ গার্দিওলা জানেন কাজটা কঠিন। তার পরও আশা করছেন, ‘খেলোয়াড়েরা ভেঙে পড়েছে, দুঃখ পেয়েছে। কিন্তু আমাদের নিজেদের চাঙা করে তুলতে হবে। শনিবার লা লিগার ম্যাচ আছে। ওখানে আমাদের জিততে হবে।’
ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে বার্সেলোনা যদি আরেকবার ভেঙে পড়ে, তাহলে সবচেয়ে খুশি হবে নিশ্চয়ই রিয়াল মাদ্রিদ। এমনিতেই চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে ছিটকে যাওয়া বার্সেলোনার সর্বশেষ কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্সে রিয়ালের খুশি থাকার কথা। বার্নাব্যু ফাইনালে বার্সেলোনা অন্তত রিয়াল সমর্থকদের গায়ে জ্বালা ধরাতে আসছে না, এতেও খুশি তারা।
খুশি কি অখুশি সেটা রিয়ালের কেউ মুখ ফুটে বলছে না। তবে ইনজুরি থেকে ফিরেই রিয়ালের ত্রাতা হয়ে যাওয়া ব্রাজিলিয়ান প্লে-মেকার কাকা বলছেন, তারা এখন স্প্যানিশ লিগ জেতার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী, ‘আমাদের এখন লিগ জেতার ভালো সুযোগ আছে। ড্রেসিংরুমের সবাই বিশ্বাস করে, আমরা এটা পারব। এক পয়েন্ট এমন কোনো ব্যবধান নয়। আমরা নিশ্চিত, নিজেরা সব ম্যাচ জিতলে আমরা বার্সেলোনার ওপরেই থাকব।’
সেটা সত্যি হলে গার্দিওলার ফুলের বিছানা কাঁটায় ভরে উঠবে।
গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ, ক্লাব বিশ্বকাপ, উয়েফা সুপার কাপ, স্প্যানিশ লিগ, কিংস কাপ ও স্প্যানিশ সুপার কাপ জিতেছিল বার্সেলোনা। এই ছয় ট্রফি জেতানো গার্দিওলা দলকে আরও উজ্জ্বল করে তুলতে দলে ভিড়িয়েছিলেন জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের মতো খেলোয়াড়কে। দৃশ্যত তাতে লাভ হয়নি। এখন স্প্যানিশ লিগ আর সেই সুবাদে স্প্যানিশ সুপার কাপ ছাড়া বার্সেলোনার সামনে জেতার মতো কিছু নেই।
কিংস কাপ থেকে বার্সেলোনা ছিটকে গেছে দ্বিতীয় রাউন্ডে। পরশু রাতে ছিটকে গেল চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে। চ্যাম্পিয়নস লিগ না জিতলে যেহেতু উয়েফা সুপার কাপ আর ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ারই সুযোগ নেই; তাই চ্যাম্পিয়নস লিগের সঙ্গে এ দুটো ট্রফিও গেছে।
এখন বার্সেলোনার সামনে প্রথমত টিকে আছে স্প্যানিশ লিগ জেতার সম্ভাবনা। সে দৌড়ে রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে ১ পয়েন্ট এগিয়েও আছে তারা। তবে ম্যাচ বাকি এখনো চারটি করে। আর স্প্যানিশ লিগ জিততে পারলে স্প্যানিশ সুপার কাপে খেলার সুযোগও পাবে তারা। কিন্তু সে জন্য আগে লিগ জিততে হবে।
সেটা কি পারবে গার্দিওলার দল? গাণিতিক সমীকরণ বলে, বার্সেলোনা শিরোপার দৌড়ে ভালো অবস্থায় আছে। কিন্তু মনস্তাত্ত্বিকভাবে দলটি নিঃসন্দেহে একটা ধাক্কা খেল। চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বিদায়ের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাদের লিগ ম্যাচ খেলতে নামতে হচ্ছে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে; ভিয়ারিয়ালেরই মাঠে। মনে রাখতে হবে, ভিয়ারিয়াল নিজেদের মাঠে সর্বশেষ ৭টি ম্যাচের ৫টিই জিতেছে!
বার্সেলোনা কি এই সময়ের মধ্যে চ্যাম্পিয়নস লিগের ধাক্কা সামলে উঠতে পারবে? পেপ গার্দিওলা জানেন কাজটা কঠিন। তার পরও আশা করছেন, ‘খেলোয়াড়েরা ভেঙে পড়েছে, দুঃখ পেয়েছে। কিন্তু আমাদের নিজেদের চাঙা করে তুলতে হবে। শনিবার লা লিগার ম্যাচ আছে। ওখানে আমাদের জিততে হবে।’
ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে বার্সেলোনা যদি আরেকবার ভেঙে পড়ে, তাহলে সবচেয়ে খুশি হবে নিশ্চয়ই রিয়াল মাদ্রিদ। এমনিতেই চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে ছিটকে যাওয়া বার্সেলোনার সর্বশেষ কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্সে রিয়ালের খুশি থাকার কথা। বার্নাব্যু ফাইনালে বার্সেলোনা অন্তত রিয়াল সমর্থকদের গায়ে জ্বালা ধরাতে আসছে না, এতেও খুশি তারা।
খুশি কি অখুশি সেটা রিয়ালের কেউ মুখ ফুটে বলছে না। তবে ইনজুরি থেকে ফিরেই রিয়ালের ত্রাতা হয়ে যাওয়া ব্রাজিলিয়ান প্লে-মেকার কাকা বলছেন, তারা এখন স্প্যানিশ লিগ জেতার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী, ‘আমাদের এখন লিগ জেতার ভালো সুযোগ আছে। ড্রেসিংরুমের সবাই বিশ্বাস করে, আমরা এটা পারব। এক পয়েন্ট এমন কোনো ব্যবধান নয়। আমরা নিশ্চিত, নিজেরা সব ম্যাচ জিতলে আমরা বার্সেলোনার ওপরেই থাকব।’
সেটা সত্যি হলে গার্দিওলার ফুলের বিছানা কাঁটায় ভরে উঠবে।
No comments