ছড়িয়ে পড়া তেলের পরিমাণ ধারণার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি
যুক্তরাষ্ট্রের উপকূলরক্ষী বাহিনী জানিয়েছে, মেক্সিকো উপসাগরের তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণে আগের ধারণার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি তেল নিঃসৃত হয়ে থাকতে পারে।উপকূলরক্ষী বাহিনীর কর্মকর্তা রিয়ার অ্যাডমিরাল মেরি ল্যান্ড্রি জানিয়েছেন, প্রতিদিন প্রায় পাঁচ হাজার ব্যারেল (দুই লাখ ১০ হাজার গ্যালন) তেল সমুদ্রের পানিতে মিশছে। তেল নিঃসরণ বন্ধ করার জন্য কাজে নেমেছে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সদস্যরা।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) বিশেষজ্ঞরা বিভিন্নভাবে নিঃসৃত তেলের পরিমাণ নির্ধারণ করেছেন। আগে জানা গিয়েছিল, দুটি ছিদ্র দিয়ে তেল বের হচ্ছে। কিন্তু এখন নতুন আরেকটি ছিদ্রের খোঁজ পাওয়া গেছে। নিঃসৃত তেল সাগরের ২৮ হাজার ৬০০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। পানিতে ভেসে থাকা তেলের স্তরের মূল প্রান্ত মিসিসিপি নদীমুখের প্রায় ২০ মাইলের মধ্যে চলে এসেছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, বায়ুর গতি পরিবর্তিত হয়ে আজ রাত নাগাদ তেলের স্তর উপকূল ছুঁতে পারে। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে জরুরি সহায়তা চেয়েছেন লুইজিয়ানার গভর্নর ববি জিন্দাল।
জিন্দাল বলেন, আমাদের প্রথম এবং প্রধান চেষ্টা মানুষজন ও পরিবেশ রক্ষা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দরকার আমাদের।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সর্বশেষ পরিস্থিতি জানানো হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা দপ্তর সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছে সরকার।
ভাসমান তেল অপসারণ বা নষ্ট করে ফেলতে এবং নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে আনতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কাজ শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। তবে তেল নিঃসরণের ছিদ্র বন্ধ করতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে।
পরিবেশগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি বাঁচাতে ভাসমান তেলের একটি নির্দিষ্ট অংশে ‘নিয়ন্ত্রিত আগুন’ লাগিয়ে তা পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এ প্রক্রিয়ায় খুব বেশি কিছু করা যাবে না। এ ছাড়া পরিবেশবাদীরাও সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, এতে সামুদ্রিক প্রাণীর ক্ষতি হতে পারে। তবে সমুদ্রের পানিতে তেল থাকলে সামুদ্রিক প্রাণীর ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব-দক্ষিণ সীমান্তের মেক্সিকো উপসাগরে ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি) পরিচালিত এই তেলক্ষেত্রটিতে বিস্ফোরণ হয় গত মঙ্গলবার। এতে আগুন লেগে গেলে সেখানে ১১ জন কর্মী নিহত হন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) বিশেষজ্ঞরা বিভিন্নভাবে নিঃসৃত তেলের পরিমাণ নির্ধারণ করেছেন। আগে জানা গিয়েছিল, দুটি ছিদ্র দিয়ে তেল বের হচ্ছে। কিন্তু এখন নতুন আরেকটি ছিদ্রের খোঁজ পাওয়া গেছে। নিঃসৃত তেল সাগরের ২৮ হাজার ৬০০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। পানিতে ভেসে থাকা তেলের স্তরের মূল প্রান্ত মিসিসিপি নদীমুখের প্রায় ২০ মাইলের মধ্যে চলে এসেছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, বায়ুর গতি পরিবর্তিত হয়ে আজ রাত নাগাদ তেলের স্তর উপকূল ছুঁতে পারে। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে জরুরি সহায়তা চেয়েছেন লুইজিয়ানার গভর্নর ববি জিন্দাল।
জিন্দাল বলেন, আমাদের প্রথম এবং প্রধান চেষ্টা মানুষজন ও পরিবেশ রক্ষা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দরকার আমাদের।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সর্বশেষ পরিস্থিতি জানানো হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা দপ্তর সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছে সরকার।
ভাসমান তেল অপসারণ বা নষ্ট করে ফেলতে এবং নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে আনতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কাজ শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। তবে তেল নিঃসরণের ছিদ্র বন্ধ করতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে।
পরিবেশগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি বাঁচাতে ভাসমান তেলের একটি নির্দিষ্ট অংশে ‘নিয়ন্ত্রিত আগুন’ লাগিয়ে তা পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এ প্রক্রিয়ায় খুব বেশি কিছু করা যাবে না। এ ছাড়া পরিবেশবাদীরাও সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, এতে সামুদ্রিক প্রাণীর ক্ষতি হতে পারে। তবে সমুদ্রের পানিতে তেল থাকলে সামুদ্রিক প্রাণীর ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব-দক্ষিণ সীমান্তের মেক্সিকো উপসাগরে ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি) পরিচালিত এই তেলক্ষেত্রটিতে বিস্ফোরণ হয় গত মঙ্গলবার। এতে আগুন লেগে গেলে সেখানে ১১ জন কর্মী নিহত হন।
No comments