ইন্টারনেটের মাধ্যমে নারীদের নিয়োগ দিচ্ছে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো
হামাসসহ অনেক জঙ্গি সংগঠন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে নারীদের নিয়োগ দিচ্ছে। নতুন একটি গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। গবেষণাটি পরিচালনা করেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ইসরায়েলের হাইফা ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক গ্যাব্রিয়েল ওয়েইম্যান। এক দশকের বেশি সময় ধরে সক্রিয় সব সন্ত্রাসী সংগঠনের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করছেন তিনি।
অধ্যাপক ওয়েইম্যান বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর আত্মঘাতী হামলায় নারীদের ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কাজে সরাসরি নারীদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।
ওয়েইম্যানের মতে, বাজারজাতকরণ বিশেষজ্ঞরা যেমন জানেন নির্দিষ্ট ক্রেতার কাছে পৌঁছাতে হলে ওই ক্রেতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান দিতে হবে, তেমনই সন্ত্রাসী দলগুলোও বুঝতে পেরেছে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে হলে নারী সদস্যদের নিয়োগ দিতে হবে। সেই উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট বার্তা দিয়ে নারীদের মনোযোগ আকৃষ্ট করতে হবে।
২০০৪ সাল থেকে এই প্রবণতা শুরু হয়, যখন আল-কায়েদা তাদের ওয়েবসাইটে শুধু নারীদের জন্য বিশেষ সাময়িকী প্রকাশ করে। পরে তারা নারীদের জন্য অনলাইনে পৃথক সাময়িকী প্রকাশ করা শুরু করে। এতে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিবারের কোনো সদস্য আহত হলে কীভাবে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে, সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া হয়। জিহাদ ও লড়াইয়ের প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য কীভাবে শিশুদের বড় করতে হবে সে ব্যাপারেও থাকে নির্দেশনা।
অধ্যাপক ওয়েইম্যান বলেন, এসব ওয়েবসাইট বা ফোরামের আরেকটি বিষয় হচ্ছে তারা নারীদের উপদেশ দেয় শহীদ হতে হলে কীভাবে স্বামী ও সন্তানদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে। জিহাদ ও সন্ত্রাসী কাজে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে উৎসাহিত করা হয় নারীদের।
নারী আত্মঘাতী সন্ত্রাসীদের বীরত্বপূর্ণ কাহিনি প্রকাশ করে এ ধরনের উৎসাহ দেওয়া হয়। বলা হয়, ইসলামে এ ধরনের কাজের অনুমোদন আছে। নির্দেশনা দেওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের।
কয়েক বছর আগে ওই আহ্বানে সাড়া দিয়ে বহু নারী আত্মঘাতী সন্ত্রাসী দলে যোগ দেন। অনেকে অল্প বয়সেই যোগ দেয়। বর্তমানে এই যোগ দেওয়ার প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে।
হামাসের শিশুদের ওয়েবসাইটে ‘ফিলিস্তিনি এক বালিকার বীরত্বগাথা’ শীর্ষক শিরোনামে একটি কাহিনি প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়, কীভাবে ছোট্ট একটি মেয়ে ধীরস্থিরভাবে পরিকল্পনা করে আত্মঘাতী সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে।
অধ্যাপক ওয়েইম্যান বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর আত্মঘাতী হামলায় নারীদের ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কাজে সরাসরি নারীদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।
ওয়েইম্যানের মতে, বাজারজাতকরণ বিশেষজ্ঞরা যেমন জানেন নির্দিষ্ট ক্রেতার কাছে পৌঁছাতে হলে ওই ক্রেতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান দিতে হবে, তেমনই সন্ত্রাসী দলগুলোও বুঝতে পেরেছে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে হলে নারী সদস্যদের নিয়োগ দিতে হবে। সেই উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট বার্তা দিয়ে নারীদের মনোযোগ আকৃষ্ট করতে হবে।
২০০৪ সাল থেকে এই প্রবণতা শুরু হয়, যখন আল-কায়েদা তাদের ওয়েবসাইটে শুধু নারীদের জন্য বিশেষ সাময়িকী প্রকাশ করে। পরে তারা নারীদের জন্য অনলাইনে পৃথক সাময়িকী প্রকাশ করা শুরু করে। এতে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিবারের কোনো সদস্য আহত হলে কীভাবে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে, সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া হয়। জিহাদ ও লড়াইয়ের প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য কীভাবে শিশুদের বড় করতে হবে সে ব্যাপারেও থাকে নির্দেশনা।
অধ্যাপক ওয়েইম্যান বলেন, এসব ওয়েবসাইট বা ফোরামের আরেকটি বিষয় হচ্ছে তারা নারীদের উপদেশ দেয় শহীদ হতে হলে কীভাবে স্বামী ও সন্তানদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে। জিহাদ ও সন্ত্রাসী কাজে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে উৎসাহিত করা হয় নারীদের।
নারী আত্মঘাতী সন্ত্রাসীদের বীরত্বপূর্ণ কাহিনি প্রকাশ করে এ ধরনের উৎসাহ দেওয়া হয়। বলা হয়, ইসলামে এ ধরনের কাজের অনুমোদন আছে। নির্দেশনা দেওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের।
কয়েক বছর আগে ওই আহ্বানে সাড়া দিয়ে বহু নারী আত্মঘাতী সন্ত্রাসী দলে যোগ দেন। অনেকে অল্প বয়সেই যোগ দেয়। বর্তমানে এই যোগ দেওয়ার প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে।
হামাসের শিশুদের ওয়েবসাইটে ‘ফিলিস্তিনি এক বালিকার বীরত্বগাথা’ শীর্ষক শিরোনামে একটি কাহিনি প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়, কীভাবে ছোট্ট একটি মেয়ে ধীরস্থিরভাবে পরিকল্পনা করে আত্মঘাতী সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে।
No comments