বড় লক্ষ্যেই স্ট্রাউসের ছোট ত্যাগ
বাংলাদেশ সফরে না আসায় ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের কম সমালোচনা হয়নি। ক্রিকেটপণ্ডিত আর সমালোচকেরা স্ট্রাউসের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। অধিনায়কের সব সময়ই সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া উচিত। তবে স্ট্রাউসের বিশ্বাস, বাংলাদেশে না আসার সিদ্ধান্ত ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ ধরে রাখায় হবে বড় প্রভাবক।
গুরুত্ব বিবেচনা করলে আসলে বাংলাদেশ সফরটা খুব বড় কিছু ছিল না ইংল্যান্ডের জন্য। তাদের কাছে এর চেয়ে ঢের গুরুত্বপূর্ণ আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় অ্যাশেজ আর ২০১১ বিশ্বকাপ। স্ট্রাউসও বাংলাদেশে না আসার কারণ হিসেবে সেসবই টেনে এনেছেন সামনে, ‘আমি জানি, অধিনায়ককে সব সময় সামনে থাকতে হয়। তারপরও ইংল্যান্ডের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করলে আমি আমার সিদ্ধান্তকে ঠিকই মনে করি। সামনের দিনগুলো আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জন্য অ্যাশেজ অনেক বড় সিরিজ। ওয়ানডের কথা বললে বিশ্বকাপও বড় ব্যাপারই।’ স্ট্রাউস একা নন, অ্যালিস্টার কুকের নেতৃত্বাধীন দলে তরুণ ক্রিকেটারদের সুযোগ দিতে বাংলাদেশ সফরে আসেননি পেসার জেমস অ্যান্ডারসনও।
অ্যাশেজ ধরে রাখতে যে প্রাণশক্তি, যে ছন্দ প্রয়োজন এই কয়দিনের বিশ্রামে সেটা বাড়বে বলেই ধারণা ইংল্যান্ড অধিনায়কের, ‘আমি আন্তরিকভাবেই বিশ্বাস করি, বছরের শেষ দিকে এর সুফল মিলবে। বিশ্রামে কাজ হয়েছে। আমি এখন অনেক সতেজ, মাঠে ফিরতে প্রস্তুত। খেলার জন্য আর তর সইছে না।’
বাংলাদেশ সফরে টুকটাক ভুল হয়তো ছিল কুকের নেতৃত্বে, তবে সেসব না ধরে স্ট্রাউস তাঁর প্রশংসাই করছেন। বাংলাদেশ সফরে স্টিভ ফিন আর টিম ব্রেসনানের পারফরম্যান্সও মুগ্ধ করেছে তাঁকে।্রতবে অ্যাশেজের আগে দলের সবার প্রতিই তাঁর আহ্বান, ‘অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে জিততে হলে অনেক কিছুতেই আমাদের অসাধারণ উন্নতি আনতে হবে। যেটা সম্ভবত এখনো পারিনি আমরা। আগামী নটা মাস কাজে লাগিয়ে কীভাবে আমরা নিজেদের আরও ভালো করতে পারি, তা নিয়ে আমার কিছু পরিকল্পনা আছে। সেটি কাজে লাগানোর সময়ও হয়ে গেছে।’
গুরুত্ব বিবেচনা করলে আসলে বাংলাদেশ সফরটা খুব বড় কিছু ছিল না ইংল্যান্ডের জন্য। তাদের কাছে এর চেয়ে ঢের গুরুত্বপূর্ণ আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় অ্যাশেজ আর ২০১১ বিশ্বকাপ। স্ট্রাউসও বাংলাদেশে না আসার কারণ হিসেবে সেসবই টেনে এনেছেন সামনে, ‘আমি জানি, অধিনায়ককে সব সময় সামনে থাকতে হয়। তারপরও ইংল্যান্ডের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করলে আমি আমার সিদ্ধান্তকে ঠিকই মনে করি। সামনের দিনগুলো আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জন্য অ্যাশেজ অনেক বড় সিরিজ। ওয়ানডের কথা বললে বিশ্বকাপও বড় ব্যাপারই।’ স্ট্রাউস একা নন, অ্যালিস্টার কুকের নেতৃত্বাধীন দলে তরুণ ক্রিকেটারদের সুযোগ দিতে বাংলাদেশ সফরে আসেননি পেসার জেমস অ্যান্ডারসনও।
অ্যাশেজ ধরে রাখতে যে প্রাণশক্তি, যে ছন্দ প্রয়োজন এই কয়দিনের বিশ্রামে সেটা বাড়বে বলেই ধারণা ইংল্যান্ড অধিনায়কের, ‘আমি আন্তরিকভাবেই বিশ্বাস করি, বছরের শেষ দিকে এর সুফল মিলবে। বিশ্রামে কাজ হয়েছে। আমি এখন অনেক সতেজ, মাঠে ফিরতে প্রস্তুত। খেলার জন্য আর তর সইছে না।’
বাংলাদেশ সফরে টুকটাক ভুল হয়তো ছিল কুকের নেতৃত্বে, তবে সেসব না ধরে স্ট্রাউস তাঁর প্রশংসাই করছেন। বাংলাদেশ সফরে স্টিভ ফিন আর টিম ব্রেসনানের পারফরম্যান্সও মুগ্ধ করেছে তাঁকে।্রতবে অ্যাশেজের আগে দলের সবার প্রতিই তাঁর আহ্বান, ‘অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে জিততে হলে অনেক কিছুতেই আমাদের অসাধারণ উন্নতি আনতে হবে। যেটা সম্ভবত এখনো পারিনি আমরা। আগামী নটা মাস কাজে লাগিয়ে কীভাবে আমরা নিজেদের আরও ভালো করতে পারি, তা নিয়ে আমার কিছু পরিকল্পনা আছে। সেটি কাজে লাগানোর সময়ও হয়ে গেছে।’
No comments