প্রথম ম্যাচে হার মোহামেডানের
পিসিএলের প্রথম ম্যাচে সোহরাওয়ার্দী ও ফয়সাল হোসেন মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নেমেছিলেন। কিন্তু দুজনই ‘বি’ শ্রেণীভুক্ত ক্রিকেটার, এ নিয়েই টপ স্পোর্টসের আপত্তি ছিল শুরু থেকেই। নিয়ম অনুযায়ী বেস্ট পারফরম্যান্স ক্যাটাগরির একজন খেলোয়াড়ই কেবল সেরা একাদশে থাকতে পারবেন। কিন্তু টুর্নামেন্ট কমিটির কাছে তাদের এই অভিযোগ ধোপে টেকেনি। কমিটি তাদের মোহামেডানের বিরুদ্ধে ম্যাচ শেষে আপত্তি উত্থাপনের পরামর্শ দিয়ে ম্যাচ চালিয়ে নেয়। পরে অবশ্য মোহামেডান হেরে যাওয়ায় কমিটি এই যাত্রা কিছুটা রক্ষা পেয়েছে। তবে ক্ষোভ প্রশমিত হয়নি টপ স্পোর্টসের। ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদ হাসান বলেন, কো-চেয়ারম্যান আলী আব্বাস মোহামেডান ক্লাবের পক্ষে দুজনকে খেলতে নামিয়ে দেন। এটা নিয়মের পরিপন্থী।
ফয়সাল হোসেন করেছেন ৩৫ রান। নির্ধারিত ২০ ওভারে মোহামেডান ৭ উইকেট হারিয়ে করে ১২৪ রান। সর্বোচ্চ ৩৭ রান করে পিসিএলে ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছেন আশরাফুল। জাতীয় দলের ঢোকার সংগ্রামটাকে অন্তত উজ্জ্বল করে রাখলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। তবে তাঁর ৩৬ বলের এই ইনিংস ম্যাচ জেতাতে পারেনি মোহামেডানকে। মোক্তার আলী ও নাসির হোসেন দুটি করে উইকেট পান।
টপ স্পোর্টস পাকিস্তানি তৌফিক উমরের ৪৭ ও শাহরিয়ার নাফীসের অপরাজিত ৩৯-এর সুবাদে ৮ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে, তৌফিক ম্যাচসেরা।
বিমানের শোচনীয় হার: একসময় বিমানের রান ছিল ৭ উইকেটে ৬০। অষ্টম উইকেটে হাসানুজ্জামান ও মনোয়ার ৪৩ রান যোগ করলেও তা যথেষ্ট ছিল না। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে হাসানুজ্জামান আউট হলেন ব্যক্তিগত ৬৩ রানে। ৯ উইকেটে ১২৬ রান তুলল বিমান। টি-টোয়েন্টিতে এই রান আর যা-ই হোক, জয়ের নিশ্চয়তা দেয় না মোটেও। ভারতের বেঙ্গল টাইগারস সেটাই মনে করিয়ে দিল। ২২ বল হাতে রেখে তারা জিতল ৭ উইকেটে। ম্যাচ সেরা বেঙ্গল টাইগারসের অধিনায়ক দীপ দাশগুপ্ত।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
মোহামেডান: ২০ ওভারে ১২৪/৭ (আশরাফুল ৩৭, ফয়সাল ৩৫, শোয়েব মালিক ১১, ব্লিজার্ড ৫; মোক্তার আলী ৪-১৮-০-২, নাসির হোসেন ৪-০-১৬-২, সাকিব ৪-০-৩০-০)। টপ স্পোর্টস: ১৬.৪ ওভারে ১২৬/২ (তৌফিক উমর ৪৭, শাহরিয়ার ৩৯*, সাকিব ১৪)।
বিমান: ১২৬/৯ (২০ ওভার)—হাসানুজ্জামান ৬৩, মনোয়ার ১৩; সঞ্জয় ১৮/৩, রণদীপ ২৫/২। বেঙ্গল টাইগারস: ১২৮/৩ (১৬.২ ওভার)—দীপ দাশগুপ্ত ৫৪, রশ্মি রঞ্জন ৩৮; শরীফুল ৩৪/২, রবিন ১৮/১
ফয়সাল হোসেন করেছেন ৩৫ রান। নির্ধারিত ২০ ওভারে মোহামেডান ৭ উইকেট হারিয়ে করে ১২৪ রান। সর্বোচ্চ ৩৭ রান করে পিসিএলে ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছেন আশরাফুল। জাতীয় দলের ঢোকার সংগ্রামটাকে অন্তত উজ্জ্বল করে রাখলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। তবে তাঁর ৩৬ বলের এই ইনিংস ম্যাচ জেতাতে পারেনি মোহামেডানকে। মোক্তার আলী ও নাসির হোসেন দুটি করে উইকেট পান।
টপ স্পোর্টস পাকিস্তানি তৌফিক উমরের ৪৭ ও শাহরিয়ার নাফীসের অপরাজিত ৩৯-এর সুবাদে ৮ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে, তৌফিক ম্যাচসেরা।
বিমানের শোচনীয় হার: একসময় বিমানের রান ছিল ৭ উইকেটে ৬০। অষ্টম উইকেটে হাসানুজ্জামান ও মনোয়ার ৪৩ রান যোগ করলেও তা যথেষ্ট ছিল না। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে হাসানুজ্জামান আউট হলেন ব্যক্তিগত ৬৩ রানে। ৯ উইকেটে ১২৬ রান তুলল বিমান। টি-টোয়েন্টিতে এই রান আর যা-ই হোক, জয়ের নিশ্চয়তা দেয় না মোটেও। ভারতের বেঙ্গল টাইগারস সেটাই মনে করিয়ে দিল। ২২ বল হাতে রেখে তারা জিতল ৭ উইকেটে। ম্যাচ সেরা বেঙ্গল টাইগারসের অধিনায়ক দীপ দাশগুপ্ত।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
মোহামেডান: ২০ ওভারে ১২৪/৭ (আশরাফুল ৩৭, ফয়সাল ৩৫, শোয়েব মালিক ১১, ব্লিজার্ড ৫; মোক্তার আলী ৪-১৮-০-২, নাসির হোসেন ৪-০-১৬-২, সাকিব ৪-০-৩০-০)। টপ স্পোর্টস: ১৬.৪ ওভারে ১২৬/২ (তৌফিক উমর ৪৭, শাহরিয়ার ৩৯*, সাকিব ১৪)।
বিমান: ১২৬/৯ (২০ ওভার)—হাসানুজ্জামান ৬৩, মনোয়ার ১৩; সঞ্জয় ১৮/৩, রণদীপ ২৫/২। বেঙ্গল টাইগারস: ১২৮/৩ (১৬.২ ওভার)—দীপ দাশগুপ্ত ৫৪, রশ্মি রঞ্জন ৩৮; শরীফুল ৩৪/২, রবিন ১৮/১
No comments