পশ্চিমবঙ্গের কাছে হার বাংলাদেশের
কলকাতায় প্রথমবারের অর্জন ৩০টি সোনা, সেবার ৩৮টি সোনা জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল স্বাগতিকেরা। ঢাকায় দ্বিতীয় ইন্দো-বাংলাদেশ বাংলা গেমসে বাংলাদেশ ৪৫টি সোনা জিতেছিল, ২৪টি সোনা ছিল পশ্চিমবঙ্গের। এবার তৃতীয় ইন্দো-বাংলা গেমসেও পশ্চিম বাংলার কাছে হেরে গেল বাংলাদেশ। তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ জিতেছে মোট ২৭টি সোনা, বিপরীতে ৩৪টি সোনা জিতে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো পশ্চিমবঙ্গ।
কাল শেষ দিনে বাংলাদেশ মাত্র ১টি সোনা জিতেছে। তাও আবার কাবাডিতে হয়েছে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন! বাকি ১২টি ইভেন্টেই সোনা গেছে পশ্চিমবঙ্গে। মেয়েদের ফুটবলে আগের দুই দিন গোলশূন্য ড্র করলেও কাল আদুরির হ্যাটট্রিকে পশ্চিমবঙ্গের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাস্কেটবল ও খো খোতেও রুপা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের।
এবারের ইন্দো-বাংলা গেমসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য এসেছে শ্যুটিংয়ে। মোট ১১টি সোনার মধ্যে ৯টিই জিতেছে বাংলাদেশ। ব্যর্থ বলতে শুধুই আসিফ হোসেন। এসএ গেমসের ব্যর্থতার পর সাঁতারে নিজেদের প্রমাণের সুযোগ ছিল এই গেমসে। সেই সুযোগটা অবশ্য কাজে লাগিয়েছেন পার্ক তে গুনের শিষ্যরা। ১৪টি ইভেন্টের মধ্যে ১০টিতে সোনা জিতেছেন তাঁরা। তবে বরাবরের মতো এবারও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন অ্যাথলেটরা। ১৮টি ইভেন্টের মাত্র ৭টিতে জিতেছে বাংলাদেশে। অথচ গতবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত গেমসেও ৯টি সোনা জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে এই ফলেও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, ‘এসএ গেমসে আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি এটা সত্যি। কিন্তু এসএ গেমসের সঙ্গে তো এটার তুলনা করা যায় না। তবু বলব, আমরা ইন্দো-বাংলা গেমসে ভালোই করেছি। আমরা বেশ কয়েকটি ইভেন্টে ওদের টেকনিকের কাছে হেরে গেছি।’
অ্যাথলেটিকসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট দ্রুততম মানব-মানবীর খেতাবটা এবারও গেছে পশ্চিমবঙ্গে। তবে শ্যুটিংয়ের সাফল্যে দারুণ খুশি শ্যুটিং ফেডারেশন।
কাল শেষ দিনে বাংলাদেশ মাত্র ১টি সোনা জিতেছে। তাও আবার কাবাডিতে হয়েছে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন! বাকি ১২টি ইভেন্টেই সোনা গেছে পশ্চিমবঙ্গে। মেয়েদের ফুটবলে আগের দুই দিন গোলশূন্য ড্র করলেও কাল আদুরির হ্যাটট্রিকে পশ্চিমবঙ্গের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাস্কেটবল ও খো খোতেও রুপা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের।
এবারের ইন্দো-বাংলা গেমসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য এসেছে শ্যুটিংয়ে। মোট ১১টি সোনার মধ্যে ৯টিই জিতেছে বাংলাদেশ। ব্যর্থ বলতে শুধুই আসিফ হোসেন। এসএ গেমসের ব্যর্থতার পর সাঁতারে নিজেদের প্রমাণের সুযোগ ছিল এই গেমসে। সেই সুযোগটা অবশ্য কাজে লাগিয়েছেন পার্ক তে গুনের শিষ্যরা। ১৪টি ইভেন্টের মধ্যে ১০টিতে সোনা জিতেছেন তাঁরা। তবে বরাবরের মতো এবারও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন অ্যাথলেটরা। ১৮টি ইভেন্টের মাত্র ৭টিতে জিতেছে বাংলাদেশে। অথচ গতবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত গেমসেও ৯টি সোনা জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে এই ফলেও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, ‘এসএ গেমসে আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি এটা সত্যি। কিন্তু এসএ গেমসের সঙ্গে তো এটার তুলনা করা যায় না। তবু বলব, আমরা ইন্দো-বাংলা গেমসে ভালোই করেছি। আমরা বেশ কয়েকটি ইভেন্টে ওদের টেকনিকের কাছে হেরে গেছি।’
অ্যাথলেটিকসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট দ্রুততম মানব-মানবীর খেতাবটা এবারও গেছে পশ্চিমবঙ্গে। তবে শ্যুটিংয়ের সাফল্যে দারুণ খুশি শ্যুটিং ফেডারেশন।
No comments