অমর সিং ও জয়া প্রদাকে সমাজবাদী পার্টি থেকে বহিষ্কার
ভারতের সমাজবাদী পার্টির নেতা অমর সিং ও জয়া প্রদাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছেন দলীয় প্রধান মুলায়ম সিং যাদব। দলবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে গতকাল মঙ্গলবার তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে।
সাবেক বলিউড অভিনেত্রী জয়া প্রদা উত্তর প্রদেশের রামপুর এলাকা থেকে নির্বাচিত সাংসদ। অমর সিং দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে গত মাসে পদত্যাগ করেছেন। মুলায়ম সিংয়ের সঙ্গে রেষারেষি সত্ত্বেও দল ছাড়বেন না বলে জানিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া রাজ্যসভার সদস্যপদ থেকেও তিনি পদত্যাগ করবেন না বলে জানান।
জয়া প্রদা সম্প্রতি জানান, অমর সিংয়ের সংকটের সময় তিনি তাঁর পাশে থাকবেন। কেননা, তিনিই তাঁকে দলে এনেছিলেন। এ ছাড়া ২০০৯ সালের নির্বাচনে রামপুর থেকে মনোনয়ন পাওয়ার সময় দলের অন্য নেতারা যখন তাঁর বিরোধিতা করেছিলেন, তখন অমর সিং তাঁর পাশে ছিলেন।
অমর সিং ও মুলায়ম সিংকে একসময় অবিচ্ছেদ্য মনে করা হতো। কিন্তু মুলায়ম সিংয়ের পরিবার বিশেষ করে তাঁর ছেলে অখিলেশ প্রকাশ্যে তাঁর সমালোচনা করায় তা মেনে নিতে পারছিলেন না অমর। এ নিয়ে মনোমালিন্যের কারণে তিনি গত মাসে দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ ছেড়ে দেন।
জয়া প্রদার মনোনয়ন নিয়ে দলের সঙ্গে অমর সিংয়ের ফারাক সৃষ্টি হয়েছিল। এর ওপর গত নভেম্বরে ফিরোজাবাদে উপনির্বাচন নিয়ে এই ব্যবধান আরও বেড়ে যায়। অখিলেশ ওই এলাকা থেকে নির্বাচিত লোকসভার সদস্য, কিন্তু তিনি কন্নোজ এলাকার প্রতিনিধিত্ব করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফিরোজাবাদ ছেড়ে দেন। এরপর সেখানে উপনির্বাচনে প্রার্থী হন অখিলেশের স্ত্রী ডিম্পল। ডিম্পলের বিপরীতে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন অভিনেতা রাজ বাব্বর। ডিম্পল নির্বাচনে হেরে যাওয়ায় সেটা দল এবং দলীয় নেতাদের জন্য বিব্রতকর হয়। এই পরাজয়ের জন্য অমর সিংকেই দায়ী করে মুলায়মের পরিবার। জবাবে অমর বলেন, মুলায়মের পরিবার অতিমাত্রায় আস্থাশীল, এ জন্য তাঁদের পরাজয় হয়েছে।
অমর সিংকে বহিষ্কারের পর দলে তাঁর অনুগত জয়া বচ্চন বা অন্যদেরও বহিষ্কার করা হয় কি না, সেটাই দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন বিশ্লেষকেরা।
সাবেক বলিউড অভিনেত্রী জয়া প্রদা উত্তর প্রদেশের রামপুর এলাকা থেকে নির্বাচিত সাংসদ। অমর সিং দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে গত মাসে পদত্যাগ করেছেন। মুলায়ম সিংয়ের সঙ্গে রেষারেষি সত্ত্বেও দল ছাড়বেন না বলে জানিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া রাজ্যসভার সদস্যপদ থেকেও তিনি পদত্যাগ করবেন না বলে জানান।
জয়া প্রদা সম্প্রতি জানান, অমর সিংয়ের সংকটের সময় তিনি তাঁর পাশে থাকবেন। কেননা, তিনিই তাঁকে দলে এনেছিলেন। এ ছাড়া ২০০৯ সালের নির্বাচনে রামপুর থেকে মনোনয়ন পাওয়ার সময় দলের অন্য নেতারা যখন তাঁর বিরোধিতা করেছিলেন, তখন অমর সিং তাঁর পাশে ছিলেন।
অমর সিং ও মুলায়ম সিংকে একসময় অবিচ্ছেদ্য মনে করা হতো। কিন্তু মুলায়ম সিংয়ের পরিবার বিশেষ করে তাঁর ছেলে অখিলেশ প্রকাশ্যে তাঁর সমালোচনা করায় তা মেনে নিতে পারছিলেন না অমর। এ নিয়ে মনোমালিন্যের কারণে তিনি গত মাসে দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ ছেড়ে দেন।
জয়া প্রদার মনোনয়ন নিয়ে দলের সঙ্গে অমর সিংয়ের ফারাক সৃষ্টি হয়েছিল। এর ওপর গত নভেম্বরে ফিরোজাবাদে উপনির্বাচন নিয়ে এই ব্যবধান আরও বেড়ে যায়। অখিলেশ ওই এলাকা থেকে নির্বাচিত লোকসভার সদস্য, কিন্তু তিনি কন্নোজ এলাকার প্রতিনিধিত্ব করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফিরোজাবাদ ছেড়ে দেন। এরপর সেখানে উপনির্বাচনে প্রার্থী হন অখিলেশের স্ত্রী ডিম্পল। ডিম্পলের বিপরীতে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন অভিনেতা রাজ বাব্বর। ডিম্পল নির্বাচনে হেরে যাওয়ায় সেটা দল এবং দলীয় নেতাদের জন্য বিব্রতকর হয়। এই পরাজয়ের জন্য অমর সিংকেই দায়ী করে মুলায়মের পরিবার। জবাবে অমর বলেন, মুলায়মের পরিবার অতিমাত্রায় আস্থাশীল, এ জন্য তাঁদের পরাজয় হয়েছে।
অমর সিংকে বহিষ্কারের পর দলে তাঁর অনুগত জয়া বচ্চন বা অন্যদেরও বহিষ্কার করা হয় কি না, সেটাই দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন বিশ্লেষকেরা।
No comments