দুই সেঞ্চুরির দিন
প্রথম ইনিংসে মাত্র ৬৫ রানে অল আউট সিলেট দ্বিতীয় ইনিংসে করেছে ১৯৩ রান। তাতেও খুব লাভ হচ্ছে না। খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আজ তৃতীয় দিনেই হয়তো তাদের বিপক্ষে জয় দেখতে পাবে বরিশাল। প্রথম ইনিংসে করেছিল ২৩০ রান, জিততে তো দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২৯ রানই লাগে বরিশালের!
তবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়াম বা বগুড়ায় এত সহজে হচ্ছে না ম্যাচের নিষ্পত্তি। বগুড়ায় চট্টগ্রামের ৩৫০ রানের পর ঢাকা কাল শুভগত হোমের সেঞ্চুরিতে দিনশেষে ৮ উইকেটে করেছে ২৭২ রান। আর চট্টগ্রামে ৫ উইকেটে ২৮৪ রান তুলে ১০০ রানের লিড নিয়েছে রাজশাহী। সেঞ্চুরি করেছেন ফরহাদ হোসেন।
ফয়সাল হোসেনের সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে ৩৫০ রান করেছে চট্টগ্রাম। জবাবটা ঢাকাও দিচ্ছে পাল্টা সেঞ্চুরি দিয়েই। দলকে ২৭২ রানে নিয়ে ১১৪ রানে অপরাজিত শুভগত। ৮০ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর মার্শাল আইয়ুবের সঙ্গে ১১০ রানের জুটি হয়েছে তাঁর চতুর্থ উইকেটে। ঢাকার ইনিংস এরপর অবশ্য বিপর্যয়ই দেখেছে একটা। মাত্র ৭৪ রানে পড়েছে দিনের শেষ ৫ উইকেট। চট্টগ্রামের ইলিয়াস সানি একাই ৪ উইকেট নিয়েছেন।
সেঞ্চুরি হয়েছে চট্টগ্রামেও। খুলনার পেসার জিয়াউর রহমানের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ৪৪ রানে প্রথম ৩ উইকেট হারানোর পর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ আর সেঞ্চুরিয়ান ফরহাদ মিলেই চূড়ান্ত বিপর্যয় থেকে বাঁচিয়েছেন রাজশাহীকে। চতুর্থ উইকেটে দুজনে যোগ করেছেন ১৮১ রান। মাসুদকে ব্যক্তিগত ৭৮ রানে ফিরিয়ে জিয়াই ভেঙেছেন খুলনার জন্য আতঙ্কের কারণ হয়ে ওঠা জুটিটা। জিয়ার ৫০ রানে ৪ উইকেট হয়ে গেছে কালই। ফরহাদের উইকেটটি অবশ্য নিয়েছেন মুরাদ খান। ১৩৫ রান করে তাঁর বলে কট বিহাইন্ড হয়েছেন ফরহাদ।
খুলনায় আগের দিনের ৪ উইকেটে করা ১৭০ রানের সঙ্গে কাল আর মাত্র ৬০ রান করেই অলআউট হয়ে গেছে বরিশাল। মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা ছিল, আর ছিল প্রতিপক্ষ সিলেটের এনামুল হক জুনিয়রের দুর্দান্ত বোলিং। ৯৩ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। জবাবে অবশ্য অলক কাপালির ফিফটির (৫৯) পরও ১৯৩ রানে শেষ সিলেটের দ্বিতীয় ইনিংস। ৫৫ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর চতুর্থ উইকেটে অলক-রাজিন সালেহ মিলে যোগ করেন ৮৩ রান। দুই ইনিংস মিলিয়ে সিলেটের রান তার পরও মাত্র ২৫৮, আর বরিশালের এক ইনিংসেই ২৩০!
তবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়াম বা বগুড়ায় এত সহজে হচ্ছে না ম্যাচের নিষ্পত্তি। বগুড়ায় চট্টগ্রামের ৩৫০ রানের পর ঢাকা কাল শুভগত হোমের সেঞ্চুরিতে দিনশেষে ৮ উইকেটে করেছে ২৭২ রান। আর চট্টগ্রামে ৫ উইকেটে ২৮৪ রান তুলে ১০০ রানের লিড নিয়েছে রাজশাহী। সেঞ্চুরি করেছেন ফরহাদ হোসেন।
ফয়সাল হোসেনের সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে ৩৫০ রান করেছে চট্টগ্রাম। জবাবটা ঢাকাও দিচ্ছে পাল্টা সেঞ্চুরি দিয়েই। দলকে ২৭২ রানে নিয়ে ১১৪ রানে অপরাজিত শুভগত। ৮০ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর মার্শাল আইয়ুবের সঙ্গে ১১০ রানের জুটি হয়েছে তাঁর চতুর্থ উইকেটে। ঢাকার ইনিংস এরপর অবশ্য বিপর্যয়ই দেখেছে একটা। মাত্র ৭৪ রানে পড়েছে দিনের শেষ ৫ উইকেট। চট্টগ্রামের ইলিয়াস সানি একাই ৪ উইকেট নিয়েছেন।
সেঞ্চুরি হয়েছে চট্টগ্রামেও। খুলনার পেসার জিয়াউর রহমানের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ৪৪ রানে প্রথম ৩ উইকেট হারানোর পর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ আর সেঞ্চুরিয়ান ফরহাদ মিলেই চূড়ান্ত বিপর্যয় থেকে বাঁচিয়েছেন রাজশাহীকে। চতুর্থ উইকেটে দুজনে যোগ করেছেন ১৮১ রান। মাসুদকে ব্যক্তিগত ৭৮ রানে ফিরিয়ে জিয়াই ভেঙেছেন খুলনার জন্য আতঙ্কের কারণ হয়ে ওঠা জুটিটা। জিয়ার ৫০ রানে ৪ উইকেট হয়ে গেছে কালই। ফরহাদের উইকেটটি অবশ্য নিয়েছেন মুরাদ খান। ১৩৫ রান করে তাঁর বলে কট বিহাইন্ড হয়েছেন ফরহাদ।
খুলনায় আগের দিনের ৪ উইকেটে করা ১৭০ রানের সঙ্গে কাল আর মাত্র ৬০ রান করেই অলআউট হয়ে গেছে বরিশাল। মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা ছিল, আর ছিল প্রতিপক্ষ সিলেটের এনামুল হক জুনিয়রের দুর্দান্ত বোলিং। ৯৩ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। জবাবে অবশ্য অলক কাপালির ফিফটির (৫৯) পরও ১৯৩ রানে শেষ সিলেটের দ্বিতীয় ইনিংস। ৫৫ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর চতুর্থ উইকেটে অলক-রাজিন সালেহ মিলে যোগ করেন ৮৩ রান। দুই ইনিংস মিলিয়ে সিলেটের রান তার পরও মাত্র ২৫৮, আর বরিশালের এক ইনিংসেই ২৩০!
No comments