শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি থাকবে
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি থাকবে। তাই এ বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে বিনিয়োগকারীর ঝুঁকি গ্রহণের মানসিকতা থাকার পাশাপাশি সঠিক বিবেচনা ও বুদ্ধি কাজে লাগাতে হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রশিক্ষণ একাডেমির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান গতকাল মঙ্গলবার এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘যারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে না, তারা আসলে ঝুঁকি নিতে চায় না। যারা ঝুঁকি নিতে ভয় পায়, শেয়ারবাজার তাদের জন্য নয়।’
ডিএসইর সভাপতি রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার। এ সময় ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম, সহসভাপতি শাকিল রিজভী ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতিপতী মৈত্রসহ পরিচালনা পর্যদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মসিউর রহমান বলেন, সাধারণত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে স্বল্প সময়ের মধ্যেই লাভ পেতে চায়। তাই শেয়ারের দাম কমলে তাদের সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবিদাওয়া তুলে ধরতে দেখা যায়। বিনিয়োগকারীদের বুঝতে হবে, বিচার-বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়া যায়। আর যারা না বুঝে লোভে পড়ে শেয়ারে বিনিয়োগ করে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের নিজেদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, পুঁজিবাজারে দিন দিন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন বিনিয়োগকারী। এসব বিনিয়োগকারীর বেশির ভাগই শিক্ষিত তরুণ। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারের প্রতি এ আগ্রহ ধরে রাখতে হবে। শেয়ারবাজারের এ সফলতা ধরে রাখা না গেলে দেশের অর্থনীতিই ভেঙে পড়বে। তিনি আরও বলেন, পুঁজিবাজার একটি সূক্ষ্ম জায়গা। এখানে বিনিয়োগ করতে হবে দেখে-শুনে, কোম্পানির অবস্থা বুঝে।
রকিবুর রহমান বলেন, বাজারের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর মাধ্যমে পুঁজিবাজারের গতিশীলতা আরও বাড়ানো সম্ভব। তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে অর্থমন্ত্রীর রাষ্ট্রায়ত্ত ২৬টি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। এর আগেও সরকারের হাতে থাকা শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যেকোনো কারণেই হোক, তা বাজারে আসতে পারেনি।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রশিক্ষণ একাডেমির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান গতকাল মঙ্গলবার এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘যারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে না, তারা আসলে ঝুঁকি নিতে চায় না। যারা ঝুঁকি নিতে ভয় পায়, শেয়ারবাজার তাদের জন্য নয়।’
ডিএসইর সভাপতি রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার। এ সময় ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম, সহসভাপতি শাকিল রিজভী ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতিপতী মৈত্রসহ পরিচালনা পর্যদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মসিউর রহমান বলেন, সাধারণত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে স্বল্প সময়ের মধ্যেই লাভ পেতে চায়। তাই শেয়ারের দাম কমলে তাদের সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবিদাওয়া তুলে ধরতে দেখা যায়। বিনিয়োগকারীদের বুঝতে হবে, বিচার-বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়া যায়। আর যারা না বুঝে লোভে পড়ে শেয়ারে বিনিয়োগ করে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের নিজেদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, পুঁজিবাজারে দিন দিন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন বিনিয়োগকারী। এসব বিনিয়োগকারীর বেশির ভাগই শিক্ষিত তরুণ। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারের প্রতি এ আগ্রহ ধরে রাখতে হবে। শেয়ারবাজারের এ সফলতা ধরে রাখা না গেলে দেশের অর্থনীতিই ভেঙে পড়বে। তিনি আরও বলেন, পুঁজিবাজার একটি সূক্ষ্ম জায়গা। এখানে বিনিয়োগ করতে হবে দেখে-শুনে, কোম্পানির অবস্থা বুঝে।
রকিবুর রহমান বলেন, বাজারের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর মাধ্যমে পুঁজিবাজারের গতিশীলতা আরও বাড়ানো সম্ভব। তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে অর্থমন্ত্রীর রাষ্ট্রায়ত্ত ২৬টি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। এর আগেও সরকারের হাতে থাকা শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যেকোনো কারণেই হোক, তা বাজারে আসতে পারেনি।’
No comments