ঢাকায় মাসব্যাপী পর্যটন উৎসবের উদ্বোধন
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল মঙ্গলবার থেকে মাসব্যাপী পর্যটন উৎসব শুরু হয়েছে। ঢাকায় চলমান ১১তম দক্ষিণ এশিয়ান গেমস উপলক্ষে এ উত্সবের আয়োজন করা হয়েছে, যা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলা একাডেমীর বইমেলার বিপরীত দিকে মন্দিরের পাশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ মেলা। প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলা চলবে।
মেলার উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হেমায়েত উদ্দিন তালুকদার এবং পর্যটন উত্সবের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান বাংলালিংকের সহকারী জনসংযোগ ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপক রাশেদ হাসান।
মেলা প্রাঙ্গণে প্রতি শুক্র ও শনিবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন থাকবে। এ ছাড়া ঢাকা ও কক্সবাজারে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে ৩ ফেব্রুয়ারি রাত আটটায় সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশের সাইটস অ্যান্ড সাউন্ডসের ওপর কান্ট্রি প্রেজেন্টেশন, প্রতি শুক্র ও শনিবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা শেরাটন হোটেলে ফ্যাশন শো এবং ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার রিজেন্সি হোটেলে দেশীয় খাদ্য উত্সব অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া কক্সবাজারে ১১ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি হোটেল শৈবালে সামুদ্রিক খাদ্য উত্সব, ১২ ফেব্রুয়ারি সমুদ্রসৈকতের লাবণী পয়েন্টে আদিবাসী মেলা, ১৮ ফেব্রুয়ারি সুগন্ধা সৈকতে বালু ভাস্কর্য প্রদর্শনী, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচ ফুটবল ও কনসার্ট, ২৭ ফেব্রুয়ারি সামুদ্রিক খাদ্য উত্সব এবং ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন থাকবে।
সাইবার ক্যাফে ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের স্টলে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বাংলাদেশের সুন্দরবনের পক্ষে বিনা মূল্যে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলা একাডেমীর বইমেলার বিপরীত দিকে মন্দিরের পাশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ মেলা। প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলা চলবে।
মেলার উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হেমায়েত উদ্দিন তালুকদার এবং পর্যটন উত্সবের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান বাংলালিংকের সহকারী জনসংযোগ ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপক রাশেদ হাসান।
মেলা প্রাঙ্গণে প্রতি শুক্র ও শনিবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন থাকবে। এ ছাড়া ঢাকা ও কক্সবাজারে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে ৩ ফেব্রুয়ারি রাত আটটায় সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশের সাইটস অ্যান্ড সাউন্ডসের ওপর কান্ট্রি প্রেজেন্টেশন, প্রতি শুক্র ও শনিবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা শেরাটন হোটেলে ফ্যাশন শো এবং ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার রিজেন্সি হোটেলে দেশীয় খাদ্য উত্সব অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া কক্সবাজারে ১১ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি হোটেল শৈবালে সামুদ্রিক খাদ্য উত্সব, ১২ ফেব্রুয়ারি সমুদ্রসৈকতের লাবণী পয়েন্টে আদিবাসী মেলা, ১৮ ফেব্রুয়ারি সুগন্ধা সৈকতে বালু ভাস্কর্য প্রদর্শনী, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচ ফুটবল ও কনসার্ট, ২৭ ফেব্রুয়ারি সামুদ্রিক খাদ্য উত্সব এবং ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন থাকবে।
সাইবার ক্যাফে ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের স্টলে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বাংলাদেশের সুন্দরবনের পক্ষে বিনা মূল্যে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
No comments