ইরাক যুদ্ধ সম্পর্কে ব্লেয়ার মন্ত্রিসভাকে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল
ব্রিটেনের সাবেক আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী ক্লেয়ার শর্ট বলেছেন, ইরাক যুদ্ধ সম্পর্কে টনি ব্লেয়ারের মন্ত্রিসভাকে ‘বিভ্রান্ত’ করা হয়েছিল। ইরাক যুদ্ধ সম্পর্কিত একটি তদন্ত কমিশনের সামনে তিনি এ কথা বলেন।
ক্লেয়ার শর্ট বলেন, ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধ নিয়ে সরকারের শীর্ষ আইন উপদেষ্টা মন্ত্রিসভাকে বিভ্রান্ত করেছিলেন। তিনি বলেন, ইরাকে হামলার আগে অন্যের ওপর নির্ভর করে মত পরিবর্তন করেছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল লর্ড গোল্ডস্মিথ।
২০০৩ সালে ইরাক অভিযান শুরুর দুই মাস পর মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছিলেন ক্লেয়ার শর্ট। ইরাক যুদ্ধ তদন্ত কমিশনের সামনে তিনি বলেন, মন্ত্রিসভা ‘সিদ্ধান্ত প্রণয়নকারী সংস্থা’ ছিল না। পার্লামেন্টকে ‘রাবার স্টাম্প’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
ইরাক যুদ্ধের সবুজ সংকেত দেওয়ার আগে ২০০৩ সালের জানুয়ারি মাসে অ্যাটর্নি জেনারেল গোল্ডস্মিথ প্রধানমন্ত্রী ব্লেয়ারকে বলেছিলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নতুন করে কোনো প্রস্তাব ছাড়া ইরাক অভিযান বেআইনি হতে পারে।
কিন্তু মার্কিন সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এবং জাতিসংঘে ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত স্যার জেরেমি গ্রিনস্টকের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি তাঁর মত পরিবর্তন করেন।
ক্লেয়ার শর্ট বলেন, ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধ নিয়ে সরকারের শীর্ষ আইন উপদেষ্টা মন্ত্রিসভাকে বিভ্রান্ত করেছিলেন। তিনি বলেন, ইরাকে হামলার আগে অন্যের ওপর নির্ভর করে মত পরিবর্তন করেছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল লর্ড গোল্ডস্মিথ।
২০০৩ সালে ইরাক অভিযান শুরুর দুই মাস পর মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছিলেন ক্লেয়ার শর্ট। ইরাক যুদ্ধ তদন্ত কমিশনের সামনে তিনি বলেন, মন্ত্রিসভা ‘সিদ্ধান্ত প্রণয়নকারী সংস্থা’ ছিল না। পার্লামেন্টকে ‘রাবার স্টাম্প’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
ইরাক যুদ্ধের সবুজ সংকেত দেওয়ার আগে ২০০৩ সালের জানুয়ারি মাসে অ্যাটর্নি জেনারেল গোল্ডস্মিথ প্রধানমন্ত্রী ব্লেয়ারকে বলেছিলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নতুন করে কোনো প্রস্তাব ছাড়া ইরাক অভিযান বেআইনি হতে পারে।
কিন্তু মার্কিন সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এবং জাতিসংঘে ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত স্যার জেরেমি গ্রিনস্টকের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি তাঁর মত পরিবর্তন করেন।
No comments