পাকিস্তানকে বড় ধরনের যুদ্ধের হুমকি দিল তালেবান
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে কোনো সামরিক অভিযান চালানো হলে বড় ধরনের যুদ্ধ হবে বলে পাকিস্তান সরকারকে হুমকি দিয়েছে তালেবান জঙ্গিরা। খবর পিটিআইয়ের।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে লেখা এক পুস্তিকায় উত্তর ওয়াজিরস্থানে সক্রিয় তালেবান শুরা ইত্তিহাদ-উল-মুজাহিদীন অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান সরকার শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করেছে। এতে আরও বলা হয়, যুদ্ধ শুরু হলে উত্তর ওয়াজিরিস্তানের বাসিন্দারা যেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের কাছে আশ্রয় চায়। জঙ্গিদের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এসআইটিই এসব কথা জানিয়েছে।
পুস্তিকায় বলা হয়েছে, সেনাবাহিনী এখানে আরেকটি হামলা চালালে মুজাহিদীনরা বড় ধরনের যুদ্ধে লিপ্ত হবে। স্থানীয় জনগণকে বলা হচ্ছে, তারা যেন তখন এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে এবং প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে দেখা করে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার জন্য আবেদন জানায়।
পুস্তিকায় বলা হয়, যদিও কারজাই নিজেই একজন ‘কাফের’, কিন্তু শান্তিচুক্তির পর এখনো তিনি পাকিস্তানিদের চেয়ে ভালো আছেন। এতে আরও বলা হয়, ভাইদের এই সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে, যাতে কথাটি পাকিস্তানি জনগণের কানে পৌঁছায়।
শুরা ইত্তিহাদ-উল-মুজাহিদীন অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান সরকার পরিস্থিতির সুবিধা নিতে চাইছে। তারা বিভিন্ন গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে এবং বেশ কিছু জঙ্গি ও বেসামরিক লোককে হত্যা করেছে।
এতে বলা হয়, শান্তিচুক্তি অনুযায়ী জানিখেল ও বাক্কাখেল আদিবাসী এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেবে বলে সরকার রাজি হয়েছিল। কিন্তু চুক্তির পর তারা আরও বেশিসংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রথম সামরিক অভিযান চালায় এনডব্লিউএফপিতে। এর পর তারা দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে অভিযান চালায়। মনে করা হচ্ছে তারা এখন উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ব্যাপক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
উত্তর ওয়াজিরিস্তানের তালেবান নেতা হাফিজ গুল বাহাদর, দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের প্রধান মুল্লাহ নাজির ও পাকিস্তানের তালেবান আন্দোলনের নেতা বায়তুল্লাহ মেহসুদকে নিয়ে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কাউন্সিল অব মুজাহিদীন প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্মিলিত পাকিস্তানি তালেবান ফ্রন্ট গঠনের জন্য মোল্লাহ ওমর ও ওসামা বিন লাদেনের পক্ষে জোট গঠন করে তারা।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে লেখা এক পুস্তিকায় উত্তর ওয়াজিরস্থানে সক্রিয় তালেবান শুরা ইত্তিহাদ-উল-মুজাহিদীন অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান সরকার শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করেছে। এতে আরও বলা হয়, যুদ্ধ শুরু হলে উত্তর ওয়াজিরিস্তানের বাসিন্দারা যেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের কাছে আশ্রয় চায়। জঙ্গিদের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এসআইটিই এসব কথা জানিয়েছে।
পুস্তিকায় বলা হয়েছে, সেনাবাহিনী এখানে আরেকটি হামলা চালালে মুজাহিদীনরা বড় ধরনের যুদ্ধে লিপ্ত হবে। স্থানীয় জনগণকে বলা হচ্ছে, তারা যেন তখন এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে এবং প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে দেখা করে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার জন্য আবেদন জানায়।
পুস্তিকায় বলা হয়, যদিও কারজাই নিজেই একজন ‘কাফের’, কিন্তু শান্তিচুক্তির পর এখনো তিনি পাকিস্তানিদের চেয়ে ভালো আছেন। এতে আরও বলা হয়, ভাইদের এই সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে, যাতে কথাটি পাকিস্তানি জনগণের কানে পৌঁছায়।
শুরা ইত্তিহাদ-উল-মুজাহিদীন অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান সরকার পরিস্থিতির সুবিধা নিতে চাইছে। তারা বিভিন্ন গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে এবং বেশ কিছু জঙ্গি ও বেসামরিক লোককে হত্যা করেছে।
এতে বলা হয়, শান্তিচুক্তি অনুযায়ী জানিখেল ও বাক্কাখেল আদিবাসী এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেবে বলে সরকার রাজি হয়েছিল। কিন্তু চুক্তির পর তারা আরও বেশিসংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রথম সামরিক অভিযান চালায় এনডব্লিউএফপিতে। এর পর তারা দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে অভিযান চালায়। মনে করা হচ্ছে তারা এখন উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ব্যাপক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
উত্তর ওয়াজিরিস্তানের তালেবান নেতা হাফিজ গুল বাহাদর, দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের প্রধান মুল্লাহ নাজির ও পাকিস্তানের তালেবান আন্দোলনের নেতা বায়তুল্লাহ মেহসুদকে নিয়ে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কাউন্সিল অব মুজাহিদীন প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্মিলিত পাকিস্তানি তালেবান ফ্রন্ট গঠনের জন্য মোল্লাহ ওমর ও ওসামা বিন লাদেনের পক্ষে জোট গঠন করে তারা।
No comments