লেনদেনে আবার রেকর্ড
তারল্য প্রবাহের রাশ টেনে ধরতে এসইসির নেওয়া পদক্ষেপের পরও গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬৯০ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের রেকর্ড লেনদেনের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি। এমনকি এ দিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচক উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ঘটনায় প্রমাণ করে, বাজারে প্রচুর নগদ অর্থের প্রবাহ রয়েছে। কেবল ঋণের ওপর নির্ভর করেই লেনদেন ও সূচক বাড়ছে না। তাই ঋণসুবিধা কমিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কতটা সফল হবে, তা নিয়েই রয়েছে সংশয়। তাঁদের মতে, বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত না করে বাজারকে স্থিতিশীল রাখতে হলে শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। এ জন্য সরকারি মালিকানাধীন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বাকি শেয়ারগুলো দ্রুততার সঙ্গে বাজারে ছাড়তে হবে।
এসইসি গত সোমবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যেসব কোম্পানির শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম বা পিই ৫০ পয়েন্ট বা এর বেশি, সেসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার জন্য মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে বিনিয়োগকারীদের ঋণসুবিধা দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। একই সঙ্গে সংস্থাটি ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের মূলধনের সর্বোচ্চ দেড়গুণ বা ১: ১.৫ অনুপাতের বেশি ঋণ না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
কিন্তু এ নির্দেশের ফলে বেশির ভাগ অতিমূল্যায়িত শেয়ারের দাম কমলেও সূচক কমাতে পারেনি। বরং পিই কম হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দিকে ঝুঁকে যাওয়ায় সূচক বেড়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে শিগগিরই বাজারে বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের সংখ্যা কমে যাবে। তখন সামগ্রিক বাজার বড় ধরনের পতনের ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৫০৩ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার পয়েন্টে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ঘটনায় প্রমাণ করে, বাজারে প্রচুর নগদ অর্থের প্রবাহ রয়েছে। কেবল ঋণের ওপর নির্ভর করেই লেনদেন ও সূচক বাড়ছে না। তাই ঋণসুবিধা কমিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কতটা সফল হবে, তা নিয়েই রয়েছে সংশয়। তাঁদের মতে, বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত না করে বাজারকে স্থিতিশীল রাখতে হলে শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। এ জন্য সরকারি মালিকানাধীন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বাকি শেয়ারগুলো দ্রুততার সঙ্গে বাজারে ছাড়তে হবে।
এসইসি গত সোমবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যেসব কোম্পানির শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম বা পিই ৫০ পয়েন্ট বা এর বেশি, সেসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার জন্য মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে বিনিয়োগকারীদের ঋণসুবিধা দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। একই সঙ্গে সংস্থাটি ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের মূলধনের সর্বোচ্চ দেড়গুণ বা ১: ১.৫ অনুপাতের বেশি ঋণ না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
কিন্তু এ নির্দেশের ফলে বেশির ভাগ অতিমূল্যায়িত শেয়ারের দাম কমলেও সূচক কমাতে পারেনি। বরং পিই কম হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দিকে ঝুঁকে যাওয়ায় সূচক বেড়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে শিগগিরই বাজারে বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের সংখ্যা কমে যাবে। তখন সামগ্রিক বাজার বড় ধরনের পতনের ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৫০৩ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার পয়েন্টে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে।
No comments