গ্রামীণফোন ও ম্যারিকোর শেয়ারের তাত্ক্ষণিক লেনদেন হবে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্রামীণফোন লিমিটেড ও ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার স্পট মার্কেটে বা তাত্ক্ষণিকভাবে নগদ টাকায় লেনদেন করতে হবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দিয়েছে। আগামী সোমবার থেকে এ নিয়ম কার্যকর হয়ে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বলবত্ থাকবে।
এসইসি সূত্রের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে এ দুটি বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতেই সিদ্ধান্তটি নিতে হয়েছে।
সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘স্পট মার্কেটে নগদ টাকায় শেয়ার লেনদেন করতে হয় বলে লেনদেনের দিনই তা নিষ্পত্তি হয়ে যায়। এ কারণে পরের দিনই শেয়ার বিক্রিযোগ্য হয়। ফলে শেয়ারের তারল্য বেড়ে যাওয়ায় সরবরাহ সংকটজনিত কারণে কৃত্রিমভাবে দর বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না।’
সাধারণ বাজারে শেয়ার বেচাকেনা হয় ব্যাংক চেকের মাধ্যমে। চেকের মাধ্যমে লেনদেন নিষ্পত্তি হতে শ্রেণীভেদে চার (টি+৩) থেকে ১০ (টি+৯) দিন লাগে। এর আগ পর্যন্ত শেয়ার বিক্রিযোগ্য হয় না। ফলে নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের পর নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আটকে থাকে। এ কারণে অনেক সময় সরবরাহ-সংকট তৈরি হয়ে শেয়ারের দাম বেড়ে যায়।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম বাড়লেও ম্যারিকো বাংলাদেশের শেয়ারের দাম ছিল কমতির দিকে। এ অবস্থায় দাম বৃদ্ধির অজুহাতে কোম্পানিটিকে স্পট মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক।
তাঁরা মনে করেন, গ্রামীণফোনকে এককভাবে স্পট মার্কেটে নিয়ে গেলে সমালোচনা হতে পারে—এ কারণেই হয়তো কৌশল হিসেবে ম্যারিকো বাংলাদেশকেও সঙ্গী করা হয়েছে।
এর আগে এসইসি গ্রামীণফোনের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি কমাতে আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বা নিটিং সুবিধা বন্ধ করে। গত বুধবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সমিতি বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) কোম্পানিটির শেয়ার কেনায় ঋণসুবিধা বন্ধ করে দেয়
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দিয়েছে। আগামী সোমবার থেকে এ নিয়ম কার্যকর হয়ে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বলবত্ থাকবে।
এসইসি সূত্রের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে এ দুটি বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতেই সিদ্ধান্তটি নিতে হয়েছে।
সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘স্পট মার্কেটে নগদ টাকায় শেয়ার লেনদেন করতে হয় বলে লেনদেনের দিনই তা নিষ্পত্তি হয়ে যায়। এ কারণে পরের দিনই শেয়ার বিক্রিযোগ্য হয়। ফলে শেয়ারের তারল্য বেড়ে যাওয়ায় সরবরাহ সংকটজনিত কারণে কৃত্রিমভাবে দর বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না।’
সাধারণ বাজারে শেয়ার বেচাকেনা হয় ব্যাংক চেকের মাধ্যমে। চেকের মাধ্যমে লেনদেন নিষ্পত্তি হতে শ্রেণীভেদে চার (টি+৩) থেকে ১০ (টি+৯) দিন লাগে। এর আগ পর্যন্ত শেয়ার বিক্রিযোগ্য হয় না। ফলে নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের পর নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আটকে থাকে। এ কারণে অনেক সময় সরবরাহ-সংকট তৈরি হয়ে শেয়ারের দাম বেড়ে যায়।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম বাড়লেও ম্যারিকো বাংলাদেশের শেয়ারের দাম ছিল কমতির দিকে। এ অবস্থায় দাম বৃদ্ধির অজুহাতে কোম্পানিটিকে স্পট মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক।
তাঁরা মনে করেন, গ্রামীণফোনকে এককভাবে স্পট মার্কেটে নিয়ে গেলে সমালোচনা হতে পারে—এ কারণেই হয়তো কৌশল হিসেবে ম্যারিকো বাংলাদেশকেও সঙ্গী করা হয়েছে।
এর আগে এসইসি গ্রামীণফোনের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি কমাতে আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বা নিটিং সুবিধা বন্ধ করে। গত বুধবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সমিতি বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) কোম্পানিটির শেয়ার কেনায় ঋণসুবিধা বন্ধ করে দেয়
No comments