আত্মঘাতী বিমান হামলা চালিয়ে কর বিভাগের ওপর প্রতিশোধ
আত্মঘাতী বিমান হামলা চালিয়ে কর বিভাগের ওপর প্রতিশোধ নিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন নাগরিক। বৃহস্পতিবার টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন নগরে ঘটেছে ওই ঘটনা। কর ভবনের ওপর ধসে পড়া বিমানের ওই চালকসহ দুজনের মৃত্যু ঘটেছে। আহত অপর ১৩ জনের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।
ঘটনার ‘নায়ক’ জোসেফ এ স্টেক (৫৩) পেশায় সফটওয়্যার প্রকৌশলী। অপরিশোধিত কর নিয়ে সরকারের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা হয়। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার বাড়ির কাছের জর্জটাউন বিমানবন্দরে রাখা নিজের চার আসনের বিমানটি চালু করেন তিনি। পাইপার পিএ-২৮ বিমানটি নিয়ে উড্ডয়নের আগে এ ব্যাপারে তিনি বিমানবন্দরকেও কিছু অবহিত করেননি।
অপেক্ষাকৃত কম উচ্চতায় বিমানটি চালিয়ে অস্টিন নগরের সাততলা কর ভবনে ঝাঁপ দেন জোসেফ। ক্ষুদ্রাকৃতির বিমানটি ভবনের ছাদেই বিস্ফোরিত হয়ে পুড়তে থাকে। পুরো ভবনে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণে ভবনটির দরজা-জানালার কাচ মুহূর্তে ভেঙে পড়ে। ঘটনার সময় ভবনে কর বিভাগের ২০০ লোক কর্মরত ছিলেন। আতঙ্কিত লোকজন তখন দ্রুত এদিক-ওদিক ছুটতে থাকেন। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে লোকজনকে ভবন থেকে উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলেই বিমানচালক জোসেফ স্টেকের পুড়ে যাওয়া লাশ পুলিশ উদ্ধার করে। কর ভবনে কর্মরত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছে পুলিশ। ৫০ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৩ জন এখনো চিকিত্সাধীন।
হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র আতঙ্ক দেখা দেয়। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে বিষয়টি জানানো হয়। পেন্টাগন থেকে দুটি সেনাবিমান দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে। এফবিআই দ্রুত হামলার ‘নায়ক’ জোসেফকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। নিজের ঘরে অগ্নিসংযোগ এবং আত্মঘাতী বিমান হামলার আগে জোসেফ ইন্টারনেটে তাঁর জীবনযন্ত্রণার কথা লিখে যান। নিজের পেশা ও ব্যক্তিগত জীবনের দীর্ঘ বিড়ম্বনার বর্ণনা রয়েছে তাঁর এই লেখায়। সরকার, কর বিভাগ ও রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে তাঁর চরম ক্ষোভের কথা লিখে গেছেন ক্ষুব্ধ জোসেফ। জীবনের বিড়ম্বনা আর বহন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে জোসেফ লিখেছেন, ‘সহিংসতাই এখন একমাত্র সমাধান।’
ঘটনার ‘নায়ক’ জোসেফ এ স্টেক (৫৩) পেশায় সফটওয়্যার প্রকৌশলী। অপরিশোধিত কর নিয়ে সরকারের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা হয়। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার বাড়ির কাছের জর্জটাউন বিমানবন্দরে রাখা নিজের চার আসনের বিমানটি চালু করেন তিনি। পাইপার পিএ-২৮ বিমানটি নিয়ে উড্ডয়নের আগে এ ব্যাপারে তিনি বিমানবন্দরকেও কিছু অবহিত করেননি।
অপেক্ষাকৃত কম উচ্চতায় বিমানটি চালিয়ে অস্টিন নগরের সাততলা কর ভবনে ঝাঁপ দেন জোসেফ। ক্ষুদ্রাকৃতির বিমানটি ভবনের ছাদেই বিস্ফোরিত হয়ে পুড়তে থাকে। পুরো ভবনে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণে ভবনটির দরজা-জানালার কাচ মুহূর্তে ভেঙে পড়ে। ঘটনার সময় ভবনে কর বিভাগের ২০০ লোক কর্মরত ছিলেন। আতঙ্কিত লোকজন তখন দ্রুত এদিক-ওদিক ছুটতে থাকেন। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে লোকজনকে ভবন থেকে উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলেই বিমানচালক জোসেফ স্টেকের পুড়ে যাওয়া লাশ পুলিশ উদ্ধার করে। কর ভবনে কর্মরত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছে পুলিশ। ৫০ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৩ জন এখনো চিকিত্সাধীন।
হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র আতঙ্ক দেখা দেয়। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে বিষয়টি জানানো হয়। পেন্টাগন থেকে দুটি সেনাবিমান দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে। এফবিআই দ্রুত হামলার ‘নায়ক’ জোসেফকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। নিজের ঘরে অগ্নিসংযোগ এবং আত্মঘাতী বিমান হামলার আগে জোসেফ ইন্টারনেটে তাঁর জীবনযন্ত্রণার কথা লিখে যান। নিজের পেশা ও ব্যক্তিগত জীবনের দীর্ঘ বিড়ম্বনার বর্ণনা রয়েছে তাঁর এই লেখায়। সরকার, কর বিভাগ ও রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে তাঁর চরম ক্ষোভের কথা লিখে গেছেন ক্ষুব্ধ জোসেফ। জীবনের বিড়ম্বনা আর বহন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে জোসেফ লিখেছেন, ‘সহিংসতাই এখন একমাত্র সমাধান।’
No comments