পাকিস্তান-ভারত বৈঠক আস্থা তৈরির কাজ করবে
আগামী সপ্তাহে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যকার ভবিষ্যত্ সংলাপের জন্য আস্থা তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করবে। তবে এর বেশির ভাগই নির্ভর করছে ইসলামাবাদের ওপর। ভারতের সরকারি সূত্রগুলো এ মন্তব্য করেছে। ২৫ ফেব্রুয়ারি ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
সূত্র বলেছে, পুরোনো ইস্যু সমাধানের লক্ষ্যে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে না। দুই দেশের সম্পর্ক জটিল হিসেবে আখ্যা দিয়ে সূত্রটি বলেছে, ভারতকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসবাদী হামলা এখনো মূল উদ্বেগ হিসেবে রয়ে গেছে। পুনেতে সাম্প্রতিক বোমা হামলা উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করে সূত্র জানায়, আসন্ন বৈঠকে ভারত সন্ত্রাসবাদের ওপর জোর দেবে। যদি পাকিস্তানের অন্য কোনো উদ্বেগ থাকে, তাহলে ভারত সেগুলোর সমাধান করতে প্রস্তুত। যদিও ভবিষ্যত্ আলোচনার পথ-পরিক্রমা নির্ভর করছে ভারতের উদ্বেগ সম্পর্কে পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়ার ওপর।
সূত্র বলেছে, মুম্বাই হামলার পর সংলাপ স্থগিত করে দেওয়ার বৈধ কারণ রয়েছে। ওই কৌশল ভালোই কাজ দিয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি বর্তমানে এমন জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, কোনো ধরনের সংলাপ না হওয়া হিতে বিপরীত হতে পারে। এক বছর আগের চেয়ে বর্তমানে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অনেক ভিন্ন। সূত্র জানায়, সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন মূল প্রতিষ্ঠান নিজেদের আরও শক্তিশালী করেছে এবং তারা পাক-ভারত সীমান্তে উত্তেজনা চায়।
বৈঠকে ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহভাজন সাতজন লস্কর-ই-তৈয়বা জঙ্গির কণ্ঠস্বরের নমুনা চাইবে ভারত। বৈঠকে ভারত যে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট বিষয় উত্থাপন করবে, সেগুলোর মধ্যে কণ্ঠস্বরের নমুনা চাওয়ার বিষয়টিও রয়েছে।
যেসব সন্দেহভাজন জঙ্গির কণ্ঠস্বরের নমুনা চাওয়া হবে তাঁরা হলেন জাকি-উর-রেহমান লাখভি, জারার শাহ, আবু আল কামা, শাহিদ জামিল রিয়াজ, হামাদ আমিন সাদিক, ইউনুস আঞ্জুম ও জামিল আহমেদ। পাকিস্তানের পক্ষ থেকে কণ্ঠস্বরের নমুনা সরবরাহ করা হলে, সেই নমুনা মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার সময় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ধারণ করা টেলিফোন কথোপকথনের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে।
জিহাদি গোষ্ঠীগুলোর দ্বারা ইন্ডিয়ান মুজাহেদিন (আইএম) সদস্যদের প্রশিক্ষণ সম্পর্কেও পাকিস্তানের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে ভারত। ওই জঙ্গি গোষ্ঠীটি পুনে বোমা হামলার নেপথ্যে রয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। হায়দরাবাদে গ্রেপ্তার সন্দেহভাজন জঙ্গি মোহাম্মদ আহমদ খাজা তদন্তকারীদের বলেছেন, আইএমের নিয়োগ দেওয়া জঙ্গিদের প্রশিক্ষণের জন্য পাকিস্তানে পাঠানো হয় এবং প্রশিক্ষণ শেষে তারা আবার ভারতে ফিরে আসে। ওই জঙ্গি বলেন, আইএম জঙ্গি আমির রাজা খান ও রিয়াজ ভাটকালের সঙ্গে তাঁর করাচিতে দেখা হয়েছে।
সীমান্তে গোলাগুলি, অনুপ্রবেশ ও ভারতীয় মুদ্রা জাল করার মতো বিষয়গুলো বৈঠকে তুলে ধরবে ভারতীয় পক্ষ। ভারতের দাবি, জম্মু ও কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের চেষ্টার ঘটনা বেড়ে গেছে।
সূত্র বলেছে, পুরোনো ইস্যু সমাধানের লক্ষ্যে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে না। দুই দেশের সম্পর্ক জটিল হিসেবে আখ্যা দিয়ে সূত্রটি বলেছে, ভারতকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসবাদী হামলা এখনো মূল উদ্বেগ হিসেবে রয়ে গেছে। পুনেতে সাম্প্রতিক বোমা হামলা উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করে সূত্র জানায়, আসন্ন বৈঠকে ভারত সন্ত্রাসবাদের ওপর জোর দেবে। যদি পাকিস্তানের অন্য কোনো উদ্বেগ থাকে, তাহলে ভারত সেগুলোর সমাধান করতে প্রস্তুত। যদিও ভবিষ্যত্ আলোচনার পথ-পরিক্রমা নির্ভর করছে ভারতের উদ্বেগ সম্পর্কে পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়ার ওপর।
সূত্র বলেছে, মুম্বাই হামলার পর সংলাপ স্থগিত করে দেওয়ার বৈধ কারণ রয়েছে। ওই কৌশল ভালোই কাজ দিয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি বর্তমানে এমন জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, কোনো ধরনের সংলাপ না হওয়া হিতে বিপরীত হতে পারে। এক বছর আগের চেয়ে বর্তমানে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অনেক ভিন্ন। সূত্র জানায়, সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন মূল প্রতিষ্ঠান নিজেদের আরও শক্তিশালী করেছে এবং তারা পাক-ভারত সীমান্তে উত্তেজনা চায়।
বৈঠকে ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহভাজন সাতজন লস্কর-ই-তৈয়বা জঙ্গির কণ্ঠস্বরের নমুনা চাইবে ভারত। বৈঠকে ভারত যে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট বিষয় উত্থাপন করবে, সেগুলোর মধ্যে কণ্ঠস্বরের নমুনা চাওয়ার বিষয়টিও রয়েছে।
যেসব সন্দেহভাজন জঙ্গির কণ্ঠস্বরের নমুনা চাওয়া হবে তাঁরা হলেন জাকি-উর-রেহমান লাখভি, জারার শাহ, আবু আল কামা, শাহিদ জামিল রিয়াজ, হামাদ আমিন সাদিক, ইউনুস আঞ্জুম ও জামিল আহমেদ। পাকিস্তানের পক্ষ থেকে কণ্ঠস্বরের নমুনা সরবরাহ করা হলে, সেই নমুনা মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার সময় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ধারণ করা টেলিফোন কথোপকথনের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে।
জিহাদি গোষ্ঠীগুলোর দ্বারা ইন্ডিয়ান মুজাহেদিন (আইএম) সদস্যদের প্রশিক্ষণ সম্পর্কেও পাকিস্তানের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে ভারত। ওই জঙ্গি গোষ্ঠীটি পুনে বোমা হামলার নেপথ্যে রয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। হায়দরাবাদে গ্রেপ্তার সন্দেহভাজন জঙ্গি মোহাম্মদ আহমদ খাজা তদন্তকারীদের বলেছেন, আইএমের নিয়োগ দেওয়া জঙ্গিদের প্রশিক্ষণের জন্য পাকিস্তানে পাঠানো হয় এবং প্রশিক্ষণ শেষে তারা আবার ভারতে ফিরে আসে। ওই জঙ্গি বলেন, আইএম জঙ্গি আমির রাজা খান ও রিয়াজ ভাটকালের সঙ্গে তাঁর করাচিতে দেখা হয়েছে।
সীমান্তে গোলাগুলি, অনুপ্রবেশ ও ভারতীয় মুদ্রা জাল করার মতো বিষয়গুলো বৈঠকে তুলে ধরবে ভারতীয় পক্ষ। ভারতের দাবি, জম্মু ও কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের চেষ্টার ঘটনা বেড়ে গেছে।
No comments