ভারতকে ঝামেলায় তো ফেলা গেছে!
এক দক্ষিণ আফ্রিকানের মন্ত্রেই তাহলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাল ভারত! গৌতম গম্ভীর, ভি ভি এস লক্ষ্মণরা তা-ই বলছেন। ভাবছেন তাই তো হওয়ার কথা, দলের কোচ গ্যারি কারস্টেন, বোলিং উপদেষ্টা এরিক সিমন্স, মনোবিদ প্যাডি উপটন—তিনজনই তো দক্ষিণ আফ্রিকান। কিন্তু এই তিনজন নন, গম্ভীররা বলছেন মাইক হর্নের কথা। ভদ্রলোক একজন ‘এক্সপ্লোরার’। নানা জায়গায় উত্সাহব্যঞ্জক বক্তৃতা দেওয়াই তাঁর পেশা। কলকাতা টেস্টের শেষ দিনে হর্নের সঙ্গে ৩০ মিনিটের একটি সেশন কাটিয়েছে ভারতীয় দল। একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেলকে হর্ন বলেছেন, তাঁর বক্তব্যে উজ্জীবিত হয়েই নাকি দিনের শেষ পর্যন্ত মনোযোগ ধরে রাখতে পেরেছে ভারত। ভারতীয় ক্রিকেটাররাও স্বীকার করছেন হর্নের অবদান।
নয় বল বাকি থাকতে জয়, ইডেনে আরও একবার জয়ের নায়ক হরভজন সিং, জিতেই উসাইন বোল্টের গতিতে ছুট, জয়োত্সব—ভারতীয় শিবির এখনো আচ্ছন্ন হয়ে আছে ইডেনের শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে। হাশিম আমলা ও মরনে মরকেল যখন একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছিলেন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে, ভারতের ক্রিকেটারদের মনোজগত্টা কেমন ছিল? ‘আমার হূদস্পন্দন বেড়ে গিয়েছিল। যদিও জানতাম মাত্র এক বলের ব্যাপার, সঠিক জায়গায় বল ফেললেই হয়ে যাবে’—দ্বিতীয় কথাটা পেশাদার ক্রিকেটারের মতো বললেও প্রথম লাইনেই পরিষ্কার হরভজন সিংয়ের মানসিক অবস্থা কী ছিল।
এই ম্যাচের আগে সমালোচকদের মূল লক্ষ্যবস্তু ভারতকে জিতিয়ে উল্টো তুলোধুনো করেছেন সমালোচকদেরই, ‘সমালোচকদের আমি শ্রদ্ধা করি। তাদের তাই একটু সাহায্য করতে পারি, গত দু বছর ধরে যে বোলারটি র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে আছে, সে কি এতটা খারাপ বা স্টুপিড হতে পারে? আমি মূক নই, ইডিয়টও নই। একজন ইডিয়ট ১৩ বছর ধরে দেশের হয়ে খেলে যেতে পারে না বা ৩৫০ উইকেট পেতে পারে না।’ খারাপ সময়ে সব সময় পাশে দাঁড়ানোর জন্য হরভজন ধন্যবাদ জানিয়েছেন অনিল কুম্বলেকে। এই ম্যাচেই কুম্বলেকে (৪০ উই.) পেছনে ফেলে হয়েছেন ইডেনের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি (৪৬)।
আরও একবার ভারতের মাটিতে এগিয়ে থেকেও সিরিজ জিততে না পেরে দক্ষিণ আফ্রিকা সান্ত্বনা খুঁজছে ভারতকে ঝামেলায় ফেলতে পেরেই। ‘ভারতের মাটিতে সিরিজ ড্র করতে পারাটাও বড় এক কৃতিত্ব। সাম্প্রতিক সময়ে আর কোনো দল ভারতে এসে তাদের এমন ঝামেলায় ফেলতে পারেনি। সিরিজ জিততে না পেরে হতাশ, তবে ইতিবাচক অনেক কিছুই পেয়েছি’—হারের পর বলেছেন গ্রায়েম স্মিথ। শেষে ভারতকে দিয়েছেন একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি, ‘বছরের শেষের দিকে ভারত দক্ষিণ আফ্রিকায় আসবে, দেখা যাক...।’
নয় বল বাকি থাকতে জয়, ইডেনে আরও একবার জয়ের নায়ক হরভজন সিং, জিতেই উসাইন বোল্টের গতিতে ছুট, জয়োত্সব—ভারতীয় শিবির এখনো আচ্ছন্ন হয়ে আছে ইডেনের শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে। হাশিম আমলা ও মরনে মরকেল যখন একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছিলেন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে, ভারতের ক্রিকেটারদের মনোজগত্টা কেমন ছিল? ‘আমার হূদস্পন্দন বেড়ে গিয়েছিল। যদিও জানতাম মাত্র এক বলের ব্যাপার, সঠিক জায়গায় বল ফেললেই হয়ে যাবে’—দ্বিতীয় কথাটা পেশাদার ক্রিকেটারের মতো বললেও প্রথম লাইনেই পরিষ্কার হরভজন সিংয়ের মানসিক অবস্থা কী ছিল।
এই ম্যাচের আগে সমালোচকদের মূল লক্ষ্যবস্তু ভারতকে জিতিয়ে উল্টো তুলোধুনো করেছেন সমালোচকদেরই, ‘সমালোচকদের আমি শ্রদ্ধা করি। তাদের তাই একটু সাহায্য করতে পারি, গত দু বছর ধরে যে বোলারটি র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে আছে, সে কি এতটা খারাপ বা স্টুপিড হতে পারে? আমি মূক নই, ইডিয়টও নই। একজন ইডিয়ট ১৩ বছর ধরে দেশের হয়ে খেলে যেতে পারে না বা ৩৫০ উইকেট পেতে পারে না।’ খারাপ সময়ে সব সময় পাশে দাঁড়ানোর জন্য হরভজন ধন্যবাদ জানিয়েছেন অনিল কুম্বলেকে। এই ম্যাচেই কুম্বলেকে (৪০ উই.) পেছনে ফেলে হয়েছেন ইডেনের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি (৪৬)।
আরও একবার ভারতের মাটিতে এগিয়ে থেকেও সিরিজ জিততে না পেরে দক্ষিণ আফ্রিকা সান্ত্বনা খুঁজছে ভারতকে ঝামেলায় ফেলতে পেরেই। ‘ভারতের মাটিতে সিরিজ ড্র করতে পারাটাও বড় এক কৃতিত্ব। সাম্প্রতিক সময়ে আর কোনো দল ভারতে এসে তাদের এমন ঝামেলায় ফেলতে পারেনি। সিরিজ জিততে না পেরে হতাশ, তবে ইতিবাচক অনেক কিছুই পেয়েছি’—হারের পর বলেছেন গ্রায়েম স্মিথ। শেষে ভারতকে দিয়েছেন একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি, ‘বছরের শেষের দিকে ভারত দক্ষিণ আফ্রিকায় আসবে, দেখা যাক...।’
No comments