নিজের অবস্থান জানালেন আজীবন বহিষ্কৃত জহিরুল
অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন আজীবন বহিষ্কার হওয়া প্রধান বিচারক জহিরুল হক। এসএ গেমস ম্যারাথনে রাস্তার দূরত্ব মাপের ভুলটাকে তিনি বলেছেন, ফেডারেশনের অসহযোগিতার ফল। দক্ষিণ এশীয় গেমসের শেষ দিনে ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে পরশু নির্বাহী কমিটির সভায় তাঁকে আজীবন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় ফেডারেশন।
কাল এসএ গেমসের টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সচিব বরাবর লিখিত এক চিঠিতে জহিরুল হক বলেন, এমন সময়ে রাস্তার দূরত্ব মাপার সিদ্ধান্ত দেওয়া যখন তাঁদের হাতে পর্যাপ্ত সময় ছিল না। রাস্তা মাপার জন্য গাড়ি, রেসিং সাইকেল ও মিটার হুইলের প্রয়োজন ছিল এবং সেসব সরবরাহ করার কথা অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের। ‘যথাসময়ে সরবরাহ (গাড়ি, রেসিং সাইকেল ও মিটার হুইল) না করায় এই বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে’—চিঠিতে বলেছেন জহিরুল।
জহিরুল হকের পাল্টা অভিযোগ, বিচারকদের তালিকা অনেক লম্বা থাকলেও বাস্তবে ৫-৬ জন ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি। তবে রাস্তাটি একাধিকবার না মেপে দেখায় নিজের ভুলও স্বীকার করেছেন তিনি। ফেডারেশনের ‘অসহযোগিতার’ ব্যাপারে সাধারণ সম্পাদক শাহ আলমের বক্তব্য জানার জন্য গতকাল তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
কাল এসএ গেমসের টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সচিব বরাবর লিখিত এক চিঠিতে জহিরুল হক বলেন, এমন সময়ে রাস্তার দূরত্ব মাপার সিদ্ধান্ত দেওয়া যখন তাঁদের হাতে পর্যাপ্ত সময় ছিল না। রাস্তা মাপার জন্য গাড়ি, রেসিং সাইকেল ও মিটার হুইলের প্রয়োজন ছিল এবং সেসব সরবরাহ করার কথা অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের। ‘যথাসময়ে সরবরাহ (গাড়ি, রেসিং সাইকেল ও মিটার হুইল) না করায় এই বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে’—চিঠিতে বলেছেন জহিরুল।
জহিরুল হকের পাল্টা অভিযোগ, বিচারকদের তালিকা অনেক লম্বা থাকলেও বাস্তবে ৫-৬ জন ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি। তবে রাস্তাটি একাধিকবার না মেপে দেখায় নিজের ভুলও স্বীকার করেছেন তিনি। ফেডারেশনের ‘অসহযোগিতার’ ব্যাপারে সাধারণ সম্পাদক শাহ আলমের বক্তব্য জানার জন্য গতকাল তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
No comments