পিপিপি বাস্তবায়নে ১৭৭৩ কোটি টাকা সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক
বিশ্বব্যাংক সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) বাস্তবায়নে ২৫ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার বা স্থানীয় মুদ্রায় এক হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা সহায়তা দেবে। এর মধ্যে ২৫ কোটি ডলার বা এক হাজার ৭২৫ কোটি টাকা দেওয়া হবে সরাসরি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য। আর বাকি অর্থ দেওয়া হবে কারিগরি সহায়তা হিসেবে। বিশ্বব্যাংক সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
তবে এ অর্থ পেতে সরকারকে আরও কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে। আগামী বছরের শুরুর দিকে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এটি অনুমোদন পেতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বলে জানা গেছে।
তবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ বলছে, বাংলাদেশে বিনিয়োগ উত্সাহ ও আর্থিক সহায়তা (আইপিএফএফ) নামের একটি প্রকল্প আগে থেকে চালু আছে। বেসরকারি খাতে বিদ্যুত্ উত্পাদন কেন্দ্র নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংক আগে এই প্রকল্পে অর্থ দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংক তহবিল ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে।
এখন একই প্রকল্পে পিপিপি বাস্তবায়নের জন্য নতুন করে অতিরিক্ত এই ২৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার সহায়তা দেওয়া হবে। তবে এ ঋণ সহজ শর্তে পাওয়া যাবে। ৪০ বছরে ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের পাওয়া অর্থের বেশির ভাগ ব্যয় করা হবে বেসরকারি খাতে নতুন করে ছোট ছোট বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের কাজে। একই সঙ্গে পাঁচটি স্থলবন্দর, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল ও মংলা বন্দরের জেটি উন্নয়নকাজে বিশ্বব্যাংকের ঋণের অর্থ ব্যবহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে সরকার পিপিপি বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয়। চলতি বাজেটে এ খাতে মোট দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
পিপিপির উদ্যোগে বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে—জনগুরুত্বপূর্ণ অতি বিশাল প্রকল্প, জনগুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য প্রকল্প এবং স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতের প্রকল্প। এগুলো বাস্তবায়নে নির্মাণ, মালিকানা, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওওটি); নির্মাণ, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওটি) এবং নির্মাণ, মালিকানা ও পরিচালনা (বিওও)—এ তিনটি পদ্ধতির কথা প্রস্তাব করা হয়েছে।
সরকারি অবস্থানপত্রে আরও বলা হয়েছে, জনগুরুত্বপূর্ণ অতি বিশাল প্রকল্পগুলো পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রকল্পের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সেস কন্ট্রোল হাইওয়েতে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২২ হাজার ১০০ কোটি ৭০ লাখ টাকা; ঢাকা মহানগরে পাতাল রেল নির্মাণে ২১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; ঢাকা মহানগর বেষ্টন করে মনোরেল নির্মাণে ১৯ হাজার ৩২০ কোটি টাকা; ঢাকা মহানগরে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে আট হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ১৩ হাজার ১১০ কোটি টাকা; বিভিন্ন এলাকায় কয়লাভিত্তিক অথবা ডিজেল ও গ্যাসভিত্তিক ৪৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন চারটি বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে ১২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কোনো ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়নি।
জনগুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে বিওও ভিত্তিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন তিনটি প্রকল্প চিহ্নিত করা হয়। এগুলো হচ্ছে দ্রুত বাস পরিবহন, আরামদায়ক বাস সার্ভিস এবং বিভিন্ন রুটে চলাচলে ফ্র্যাঞ্চাইজ ব্যবস্থা চালু।
তবে এ অর্থ পেতে সরকারকে আরও কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে। আগামী বছরের শুরুর দিকে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এটি অনুমোদন পেতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বলে জানা গেছে।
তবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ বলছে, বাংলাদেশে বিনিয়োগ উত্সাহ ও আর্থিক সহায়তা (আইপিএফএফ) নামের একটি প্রকল্প আগে থেকে চালু আছে। বেসরকারি খাতে বিদ্যুত্ উত্পাদন কেন্দ্র নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংক আগে এই প্রকল্পে অর্থ দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংক তহবিল ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে।
এখন একই প্রকল্পে পিপিপি বাস্তবায়নের জন্য নতুন করে অতিরিক্ত এই ২৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার সহায়তা দেওয়া হবে। তবে এ ঋণ সহজ শর্তে পাওয়া যাবে। ৪০ বছরে ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের পাওয়া অর্থের বেশির ভাগ ব্যয় করা হবে বেসরকারি খাতে নতুন করে ছোট ছোট বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের কাজে। একই সঙ্গে পাঁচটি স্থলবন্দর, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল ও মংলা বন্দরের জেটি উন্নয়নকাজে বিশ্বব্যাংকের ঋণের অর্থ ব্যবহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে সরকার পিপিপি বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয়। চলতি বাজেটে এ খাতে মোট দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
পিপিপির উদ্যোগে বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে—জনগুরুত্বপূর্ণ অতি বিশাল প্রকল্প, জনগুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য প্রকল্প এবং স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতের প্রকল্প। এগুলো বাস্তবায়নে নির্মাণ, মালিকানা, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওওটি); নির্মাণ, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওটি) এবং নির্মাণ, মালিকানা ও পরিচালনা (বিওও)—এ তিনটি পদ্ধতির কথা প্রস্তাব করা হয়েছে।
সরকারি অবস্থানপত্রে আরও বলা হয়েছে, জনগুরুত্বপূর্ণ অতি বিশাল প্রকল্পগুলো পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রকল্পের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সেস কন্ট্রোল হাইওয়েতে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২২ হাজার ১০০ কোটি ৭০ লাখ টাকা; ঢাকা মহানগরে পাতাল রেল নির্মাণে ২১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; ঢাকা মহানগর বেষ্টন করে মনোরেল নির্মাণে ১৯ হাজার ৩২০ কোটি টাকা; ঢাকা মহানগরে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে আট হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ১৩ হাজার ১১০ কোটি টাকা; বিভিন্ন এলাকায় কয়লাভিত্তিক অথবা ডিজেল ও গ্যাসভিত্তিক ৪৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন চারটি বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে ১২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কোনো ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়নি।
জনগুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে বিওও ভিত্তিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন তিনটি প্রকল্প চিহ্নিত করা হয়। এগুলো হচ্ছে দ্রুত বাস পরিবহন, আরামদায়ক বাস সার্ভিস এবং বিভিন্ন রুটে চলাচলে ফ্র্যাঞ্চাইজ ব্যবস্থা চালু।
No comments