দিনাজপুরের ৩৫৮ জন পোস্টমাস্টারকে সিম দিয়েছে গ্রামীণফোন
বৃহত্তর দিনাজপুরের ৩৫৮ জন পোস্টমাস্টারের মধ্যে সিম বিতরণ করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল শনিবার স্থানীয় জিলা স্কুল মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিম বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগসচিব সুনীল কান্তি বোস। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ডাক বিভাগের রাজশাহী সার্কেলের পোস্টমাস্টার জেনারেল প্রবাস চন্দ্র সাহা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মোবাশ্বেরউর রহমান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) এ কে এম শফিউর রহমান, দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল, পুলিশ সুপার মো. আবু কালাম সিদ্দিক ও গ্রামীণফোনের উপপরিচালক (ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস) দেলোয়ার হোসেন আজাদ এবং দিনাজপুরের ডেপুটি পোস্টমাস্টার জেনারেল মো. ইউনুছ আলী।
সুনীল কান্তি বোস বলেন, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে দেশে আট হাজার গ্রামে তথ্যপ্রযুক্তি সেন্টার গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি সেন্টার হবে ডাকঘরকেন্দ্রিক। সরকারি উদ্যোগে জমি কিনে ভবন নির্মাণ করে এসব তথ্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। এই প্রক্রিয়ায় পোস্টমাস্টার, পিয়ন ও রানার—তিনজনকেই সরকারি উদ্যোগে গ্রামীণফোনের সিম কার্ড দেওয়া হবে।
মোবাশ্বেরউর রহমান বলেন, গ্রামের ডাগঘরগুলো তথ্য ও যোগাযোগের কেন্দ্রে পরিণত করা হবে, যাতে আগামী দুই মাসের মধ্যে গ্রামের মানুষকে মানি অর্ডারের মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদানের বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি দেওয়া যায়।
মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, দেশের সাধারণ মানুষকে সম্ভব সব রকম সেবা দিতে গ্রামীণফোন সব সময় তাদের পাশে থাকবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগসচিব সুনীল কান্তি বোস। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ডাক বিভাগের রাজশাহী সার্কেলের পোস্টমাস্টার জেনারেল প্রবাস চন্দ্র সাহা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মোবাশ্বেরউর রহমান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) এ কে এম শফিউর রহমান, দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল, পুলিশ সুপার মো. আবু কালাম সিদ্দিক ও গ্রামীণফোনের উপপরিচালক (ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস) দেলোয়ার হোসেন আজাদ এবং দিনাজপুরের ডেপুটি পোস্টমাস্টার জেনারেল মো. ইউনুছ আলী।
সুনীল কান্তি বোস বলেন, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে দেশে আট হাজার গ্রামে তথ্যপ্রযুক্তি সেন্টার গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি সেন্টার হবে ডাকঘরকেন্দ্রিক। সরকারি উদ্যোগে জমি কিনে ভবন নির্মাণ করে এসব তথ্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। এই প্রক্রিয়ায় পোস্টমাস্টার, পিয়ন ও রানার—তিনজনকেই সরকারি উদ্যোগে গ্রামীণফোনের সিম কার্ড দেওয়া হবে।
মোবাশ্বেরউর রহমান বলেন, গ্রামের ডাগঘরগুলো তথ্য ও যোগাযোগের কেন্দ্রে পরিণত করা হবে, যাতে আগামী দুই মাসের মধ্যে গ্রামের মানুষকে মানি অর্ডারের মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদানের বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি দেওয়া যায়।
মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, দেশের সাধারণ মানুষকে সম্ভব সব রকম সেবা দিতে গ্রামীণফোন সব সময় তাদের পাশে থাকবে।
No comments