হংকংয়ের পুকুরে পাওয়া গেল দৈত্যাকৃতির মাছ
হংকংয়ের কয়েকটি সরকারি উদ্যানের পুকুরে বিশালাকৃতি ও বিকটদর্শন ১৬টি মাছ পাওয়া গেছে। কর্তৃপক্ষ এ ধরনের আরও মাছের অনুসন্ধান শুরু করেছে। আকারে অনেক বড় হয়ে যাওয়ায় মাছগুলোর মালিক সেগুলো ওই সব পুকুরে ছেড়ে দিয়ে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। গতকাল শনিবার স্থানীয় পত্রিকা সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট-এ এ খবর প্রকাশিত হয়।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, গত শুক্রবার দর্শনার্থীদের কাছ থেকে নিরাপত্তাজনিত শঙ্কার খবর পাওয়ার পর একটি উদ্যানের পুকুর থেকে কর্তৃপক্ষ এক মিটার দৈর্ঘ্যের অ্যালিগেটর গার জাতের একটি মাছ ধরে। পরে হংকংয়ের অন্যান্য পুকুর ও দিঘি থেকেও একই ধরনের আরও ১৫টি মাছ ধরা হয়।
দেখতে কুমিরের মতো এই মাছের আবাস মূলত উত্তর আমেরিকায়। এসব মাছ মানুষকে হামলা করেছে এমন কোনো খবর পাওয়া যায়নি। হংকংয়ে অ্যাকুইরিয়ামে রাখার জন্য ৩০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের এ জাতের মাছ বিক্রি করা হয়ে থাকে। মাছগুলো পূর্ণ বয়স্ক অবস্থায় সাধারণত তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয় এবং ওজন ১৪০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
এক বিবৃতিতে হংকংয়ের অবকাশ ও সংস্কৃতি সেবা দপ্তর জানায়, এটি কোনো বিপন্ন প্রজাতির মাছ নয়। তবে এগুলোকে মুক্ত পরিবেশে বেড়ে উঠতে দিলে তা স্থানীয় পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে উঠতে পারে। কর্মীরা নিয়মিত পুকুর ও দিঘিগুলো পরিষ্কার করবে এবং ভয়ঙ্কর প্রজাতির কোনো মাছ পাওয়া গেলে তা তুলে নেবে। আর যদি এসব পুকুরে কেউ অনাকাঙ্ক্ষিত এসব মাছ ছাড়ে তাকে ২৬০ মার্কিন ডলার জরিমানা এবং দুই সপ্তাহের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, গত শুক্রবার দর্শনার্থীদের কাছ থেকে নিরাপত্তাজনিত শঙ্কার খবর পাওয়ার পর একটি উদ্যানের পুকুর থেকে কর্তৃপক্ষ এক মিটার দৈর্ঘ্যের অ্যালিগেটর গার জাতের একটি মাছ ধরে। পরে হংকংয়ের অন্যান্য পুকুর ও দিঘি থেকেও একই ধরনের আরও ১৫টি মাছ ধরা হয়।
দেখতে কুমিরের মতো এই মাছের আবাস মূলত উত্তর আমেরিকায়। এসব মাছ মানুষকে হামলা করেছে এমন কোনো খবর পাওয়া যায়নি। হংকংয়ে অ্যাকুইরিয়ামে রাখার জন্য ৩০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের এ জাতের মাছ বিক্রি করা হয়ে থাকে। মাছগুলো পূর্ণ বয়স্ক অবস্থায় সাধারণত তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয় এবং ওজন ১৪০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
এক বিবৃতিতে হংকংয়ের অবকাশ ও সংস্কৃতি সেবা দপ্তর জানায়, এটি কোনো বিপন্ন প্রজাতির মাছ নয়। তবে এগুলোকে মুক্ত পরিবেশে বেড়ে উঠতে দিলে তা স্থানীয় পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে উঠতে পারে। কর্মীরা নিয়মিত পুকুর ও দিঘিগুলো পরিষ্কার করবে এবং ভয়ঙ্কর প্রজাতির কোনো মাছ পাওয়া গেলে তা তুলে নেবে। আর যদি এসব পুকুরে কেউ অনাকাঙ্ক্ষিত এসব মাছ ছাড়ে তাকে ২৬০ মার্কিন ডলার জরিমানা এবং দুই সপ্তাহের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
No comments