অর্থবছরের প্রথম মাসে রপ্তানি আয় প্রায় ৭ শতাংশ কমেছে
চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি আয় আগের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে।
এ মাসে দেশ থেকে মোট ১৪৩ কোটি ৮১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর আগের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ১৫৩ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পণ্য।
চলতি বছরের জুলাই মাসে পরিমাণগত দিক থেকে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওভেন পোশাক খাত।
এ মাসে নিট পোশাকের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। ওভেন পোশাকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ ঋণাত্মক হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) গতকাল রোববার রপ্তানির এই তথ্য প্রকাশ করেছে। ইপিবির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত জুলাই মাসে নিট পোশাক, পাদুকা, টেরিটাওয়েল, হস্তশিল্প ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে।
তবে ওভেন পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হোম টেক্সটাইল, টেক্সটাইল ফেব্রিক্স, কৃষিজাত পণ্য, মেলামাইন টেবিলওয়্যার, পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য, কাঁচা পাট ও পাটপণ্য, প্রকৌশল পণ্য, বাইসাইকেল, সিরামিক পণ্য, তামাক, রসায়ন পণ্য, চা ও চামড়া প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী জুলাই মাসে ৬৫ কোটি সাড়ে ১৮ লাখ ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের ৬৪ কোটি ডলারের তুলনায় ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।
আলোচ্য সময়ে ৫২ কোটি ১৮ লাখ ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের ৫৪ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের রপ্তানির চেয়ে ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম।
চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে তিন কোটি ২৩ লাখ ডলারের হিমায়িত খাদ্য, ৬৪ লাখ ডলারের কাঁচা পাট, দুই কোটি ৬৯ ডলারের পাটপণ্য, এক কোটি ৪৮ লাখ ডলারের চামড়া, দুই কোটি ৫৯ লাখ ডলারের হোমটেক্সটাইল এবং দুই কোটি ডলারের পাদুকা রপ্তানি হয়েছে।
এ ছাড়া ৮৯ লাখ ৬০ হাজার ডলারের বাইসাইকেল, ৩৬ লাখ ডলারের ওষুধ, এক কোটি ৮২ লাখ ডলারের রাসায়নিক সার, ৫৬ লাখ ৬০ হাজার ডলারের তাজা শাকসবজি এবং ৬৯ লাখ ডলারের টেক্সটাইল ফেব্রিক্স পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
এ মাসে দেশ থেকে মোট ১৪৩ কোটি ৮১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর আগের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ১৫৩ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পণ্য।
চলতি বছরের জুলাই মাসে পরিমাণগত দিক থেকে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওভেন পোশাক খাত।
এ মাসে নিট পোশাকের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। ওভেন পোশাকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ ঋণাত্মক হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) গতকাল রোববার রপ্তানির এই তথ্য প্রকাশ করেছে। ইপিবির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত জুলাই মাসে নিট পোশাক, পাদুকা, টেরিটাওয়েল, হস্তশিল্প ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে।
তবে ওভেন পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হোম টেক্সটাইল, টেক্সটাইল ফেব্রিক্স, কৃষিজাত পণ্য, মেলামাইন টেবিলওয়্যার, পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য, কাঁচা পাট ও পাটপণ্য, প্রকৌশল পণ্য, বাইসাইকেল, সিরামিক পণ্য, তামাক, রসায়ন পণ্য, চা ও চামড়া প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী জুলাই মাসে ৬৫ কোটি সাড়ে ১৮ লাখ ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের ৬৪ কোটি ডলারের তুলনায় ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।
আলোচ্য সময়ে ৫২ কোটি ১৮ লাখ ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের ৫৪ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের রপ্তানির চেয়ে ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম।
চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে তিন কোটি ২৩ লাখ ডলারের হিমায়িত খাদ্য, ৬৪ লাখ ডলারের কাঁচা পাট, দুই কোটি ৬৯ ডলারের পাটপণ্য, এক কোটি ৪৮ লাখ ডলারের চামড়া, দুই কোটি ৫৯ লাখ ডলারের হোমটেক্সটাইল এবং দুই কোটি ডলারের পাদুকা রপ্তানি হয়েছে।
এ ছাড়া ৮৯ লাখ ৬০ হাজার ডলারের বাইসাইকেল, ৩৬ লাখ ডলারের ওষুধ, এক কোটি ৮২ লাখ ডলারের রাসায়নিক সার, ৫৬ লাখ ৬০ হাজার ডলারের তাজা শাকসবজি এবং ৬৯ লাখ ডলারের টেক্সটাইল ফেব্রিক্স পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
No comments