বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান -যুক্তরাষ্ট্রে এফবিসিসিআইয়ের উদ্যোগে সেমিনার
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে দেশের ব্যবসায়ী নেতাসহ এ খাতের বিশেষজ্ঞরা। একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে আউট সোর্সিং করিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনাতে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এমআই থ্রি কোম্পানির সহযোগিতায় ‘আউট সোর্স টু বাংলাদেশ’ বিষয়ক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান প্রধান অতিথি ছিলেন। সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে সরকারে গৃহীত ভবিষ্যত্ পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরেন। আরও বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক। গতকাল বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার দক্ষ আইটি প্রকৌশলী রয়েছেন। এ ছাড়া প্রতিবছর ৯০টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৭০০ কলেজ থেকে প্রায় ছয় হাজার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এ খাতে প্রবেশ করছেন। এ শিল্পকে সরকার অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাত হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ খাতের উন্নয়নে সমমূলধন তহবিল প্রদান ছাড়াও আয়করমুক্ত ও শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় বিভিন্ন আইটি মেলায় অংশ নেওয়ার জন্য উপস্থিত প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানান। বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলোর আইটি নির্বাহীদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ সেমিনার বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ বলেন, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে সরকার ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি, সাবমেরিন কেবলের বিস্তৃতি, আইটি পার্ক স্থাপন, প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ বিশদ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম প্রভৃতির তুলনায় বাংলাদেশ প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করতে সক্ষম।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত। এ জন্য বাংলাদেশ সফটওয়্যার নির্মাণ, সাপোর্ট কল সেন্টার এবং অন্যান্য আইটি এনাবলিং সার্ভিস প্রতিষ্ঠার আদর্শ স্থান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনাতে তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) নির্বাহীদের সর্ববৃহত্ সিআইও (চিফ ইনফরমেশন অফিসার) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ফরচুন-৫০০ভুক্ত ৭০টিরও বেশি কোম্পানিসহ প্রায় ১৫০টি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান সম্মেলনে অংশ নেয়। এ সম্মেলন উপলক্ষে এফবিসিসিআই এ সেমিনার আয়োজন করে।
সেমিনারে বিশ্বখ্যাত মাইক্রোসফট, ইউনিসিল, কোকাকোলা, সিসকো, ব্যাংক অব আমেরিকা, অস্টিন এনার্জি, রেডিও শ্যাক, হিউলেট প্যাকার্ড (এইচপি), ওয়েলফার্গো, মিলিনিয়াম নেট প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনাতে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এমআই থ্রি কোম্পানির সহযোগিতায় ‘আউট সোর্স টু বাংলাদেশ’ বিষয়ক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান প্রধান অতিথি ছিলেন। সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে সরকারে গৃহীত ভবিষ্যত্ পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরেন। আরও বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক। গতকাল বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার দক্ষ আইটি প্রকৌশলী রয়েছেন। এ ছাড়া প্রতিবছর ৯০টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৭০০ কলেজ থেকে প্রায় ছয় হাজার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এ খাতে প্রবেশ করছেন। এ শিল্পকে সরকার অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাত হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ খাতের উন্নয়নে সমমূলধন তহবিল প্রদান ছাড়াও আয়করমুক্ত ও শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় বিভিন্ন আইটি মেলায় অংশ নেওয়ার জন্য উপস্থিত প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানান। বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলোর আইটি নির্বাহীদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ সেমিনার বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ বলেন, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে সরকার ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি, সাবমেরিন কেবলের বিস্তৃতি, আইটি পার্ক স্থাপন, প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ বিশদ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম প্রভৃতির তুলনায় বাংলাদেশ প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করতে সক্ষম।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত। এ জন্য বাংলাদেশ সফটওয়্যার নির্মাণ, সাপোর্ট কল সেন্টার এবং অন্যান্য আইটি এনাবলিং সার্ভিস প্রতিষ্ঠার আদর্শ স্থান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনাতে তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) নির্বাহীদের সর্ববৃহত্ সিআইও (চিফ ইনফরমেশন অফিসার) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ফরচুন-৫০০ভুক্ত ৭০টিরও বেশি কোম্পানিসহ প্রায় ১৫০টি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান সম্মেলনে অংশ নেয়। এ সম্মেলন উপলক্ষে এফবিসিসিআই এ সেমিনার আয়োজন করে।
সেমিনারে বিশ্বখ্যাত মাইক্রোসফট, ইউনিসিল, কোকাকোলা, সিসকো, ব্যাংক অব আমেরিকা, অস্টিন এনার্জি, রেডিও শ্যাক, হিউলেট প্যাকার্ড (এইচপি), ওয়েলফার্গো, মিলিনিয়াম নেট প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments