হোয়াইটের সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়া ৩-০
ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির প্রতিক্রিয়ায় এমন কথা আর কেউ বলেছে কি না সন্দেহ। পরশু রোজ বোলে ইংল্যান্ডের ২২৮ রানের জবাবে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১০৫ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললেন। ম্যাচ শেষে ক্যামেরন হোয়াইট বললেন, ‘আশা করি এই ইনিংস আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হবে। তবে আমি জানি রিকি (পন্টিং) ফিরে আসবে এবং এই তিন নম্বরেই ব্যাট করবে। আমি তিনটা শূন্যই করি কিংবা কিছু রান করি, তাতে কিছু যাবে আসবে না।’
হোয়াইট জানেন রিকি পন্টিংয়ের মতো ব্যাটসম্যানের জায়গা একটা মাত্র সেঞ্চুরিতেই কেড়ে নেওয়া যায় না। পন্টিং বিশ্রাম কাটিয়ে ফিরলেই আবার ব্যাটিং অর্ডারের সাত নম্বরে চলে যেতে হবে তাঁকে। তবে ইংল্যান্ডের কাছে অ্যাশেজ হারানোর জ্বালা জুড়ানোর অনেক উপশমের একটা হতে পারে তাঁর ১২৪ বলের ইনিংস। ৬ উইকেটে জয়ের পর প্রথম তিনটি ম্যাচই জেতায় ইংল্যান্ডকে ৭-০ তে ওয়ানডে সিরিজ হারানোর অসম্ভব স্বপ্নটা গাঢ়ই হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার।
ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ এই জয়টার পুরো কৃতিত্বই দিচ্ছেন হোয়াইটকে, ‘বড় শট খেলার সামর্থ্য ওর আছে এবং সুযোগ পেয়ে সেটা খুব ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে সে।’ ৫২ রানে ২ ওপেনারের বিদায়ের পর মাইকেল ক্লার্ক ও ক্যালাম ফার্গুসনকে সঙ্গে নিয়ে হোয়াইটই অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে গেছেন জয়ের দিকে। স্ট্রাউসের জন্য হতাশার অনেক কারণই আছে এই সিরিজে। ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচ শেষেই তাঁকে একই কথা বলতে হলো, ‘আমরা ভালো খেলিনি...।’ ব্যাটিং ব্যর্থতার কিছুটা দায় স্ট্রাউস দিতে পারেন রোজ বোলের উইকেটকেও। এ জায়গায় সেঞ্চুরিয়ান হোয়াইটের সমর্থন পাবেন তিনি, ‘রান বেশি না হওয়ার একটা কারণ সম্ভবত উইকেট। এখানে রান করা কঠিনই আছে একটু। উইকেটের গতির সঙ্গে অভ্যস্ত হতে সময় লাগছে।’
আগামীকাল লর্ডসে অনুষ্ঠেয় সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডে থেকেই সিরিজটা ইংল্যান্ডের জন্য ‘নক আউট’, মানে আর একটা ম্যাচে হারলেই তাদের সিরিজ হার। স্বাগতিকেরা তাই যেন একটু থেমে দম নিতে চাইছে লর্ডসের ম্যাচের আগে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার ফিরে পাওয়ার কিছু নেই, কাজ শুধু এগিয়ে যাওয়া। হোয়াইট জানাচ্ছেন, পারফরম্যান্সের এই ধারাবাহিকতাই সাফল্যের দিকে টেনে নিয়ে যাবে তাদের এবং তাতে ৭-০ তে সিরিজ জেতাও সম্ভব, ‘আমরা যদি ভালো খেলাটা অব্যাহত রাখতে পারি, বোলিং এবং ফিল্ডিংটা ভালো করি... তাহলে না হওয়ার (৭-০) তো কারণ নেই, কেন হবে না?’
হোয়াইট জানেন রিকি পন্টিংয়ের মতো ব্যাটসম্যানের জায়গা একটা মাত্র সেঞ্চুরিতেই কেড়ে নেওয়া যায় না। পন্টিং বিশ্রাম কাটিয়ে ফিরলেই আবার ব্যাটিং অর্ডারের সাত নম্বরে চলে যেতে হবে তাঁকে। তবে ইংল্যান্ডের কাছে অ্যাশেজ হারানোর জ্বালা জুড়ানোর অনেক উপশমের একটা হতে পারে তাঁর ১২৪ বলের ইনিংস। ৬ উইকেটে জয়ের পর প্রথম তিনটি ম্যাচই জেতায় ইংল্যান্ডকে ৭-০ তে ওয়ানডে সিরিজ হারানোর অসম্ভব স্বপ্নটা গাঢ়ই হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার।
ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ এই জয়টার পুরো কৃতিত্বই দিচ্ছেন হোয়াইটকে, ‘বড় শট খেলার সামর্থ্য ওর আছে এবং সুযোগ পেয়ে সেটা খুব ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে সে।’ ৫২ রানে ২ ওপেনারের বিদায়ের পর মাইকেল ক্লার্ক ও ক্যালাম ফার্গুসনকে সঙ্গে নিয়ে হোয়াইটই অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে গেছেন জয়ের দিকে। স্ট্রাউসের জন্য হতাশার অনেক কারণই আছে এই সিরিজে। ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচ শেষেই তাঁকে একই কথা বলতে হলো, ‘আমরা ভালো খেলিনি...।’ ব্যাটিং ব্যর্থতার কিছুটা দায় স্ট্রাউস দিতে পারেন রোজ বোলের উইকেটকেও। এ জায়গায় সেঞ্চুরিয়ান হোয়াইটের সমর্থন পাবেন তিনি, ‘রান বেশি না হওয়ার একটা কারণ সম্ভবত উইকেট। এখানে রান করা কঠিনই আছে একটু। উইকেটের গতির সঙ্গে অভ্যস্ত হতে সময় লাগছে।’
আগামীকাল লর্ডসে অনুষ্ঠেয় সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডে থেকেই সিরিজটা ইংল্যান্ডের জন্য ‘নক আউট’, মানে আর একটা ম্যাচে হারলেই তাদের সিরিজ হার। স্বাগতিকেরা তাই যেন একটু থেমে দম নিতে চাইছে লর্ডসের ম্যাচের আগে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার ফিরে পাওয়ার কিছু নেই, কাজ শুধু এগিয়ে যাওয়া। হোয়াইট জানাচ্ছেন, পারফরম্যান্সের এই ধারাবাহিকতাই সাফল্যের দিকে টেনে নিয়ে যাবে তাদের এবং তাতে ৭-০ তে সিরিজ জেতাও সম্ভব, ‘আমরা যদি ভালো খেলাটা অব্যাহত রাখতে পারি, বোলিং এবং ফিল্ডিংটা ভালো করি... তাহলে না হওয়ার (৭-০) তো কারণ নেই, কেন হবে না?’
No comments