হারিয়ে যাচ্ছে জিরাফও
জিরাফ
এই মুহূর্তে বিলুপ্তির মুখে থাকা পৃথিবীর অন্যতম প্রাণী। পরিবেশবাদীদের
চাপের মুখে অবশেষে প্রাণীটির বিলুপ্তি রোধে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ব্যবস্থা
নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। গত ২৬ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের
ফিশ অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ সার্ভিস (এফডব্লিউএস) এক ঘোষণায় বলেছে, তারা
জিরাফকে যুক্তরাষ্ট্রের বিপদাপন্ন প্রাণী আইনের আওতায় আনবে কি না, সে জন্য
একটি পর্যালোচনা শুরু করতে যাচ্ছে।
পৃথিবীজুড়ে জিরাফের সংখ্যা যেভাবে হ্রাস পাচ্ছে, তা বন্ধে মার্কিন প্রশাসনের এগিয়ে আসাকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছে পরিবেশবাদী ও প্রাণী সংরক্ষণ সংগঠনগুলো। যদিও তাদের আইনি চাপের মুখেই এই পদক্ষেপ নিতে কিছুটা বাধ্যই হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
বর্তমানে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে বন্য পরিবেশে জিরাফের সংখ্যা মাত্র ৯৭ হাজারের কিছু বেশি। ২০১৬ সালের এক শুমারির তথ্য এটি। এই সংখ্যা প্রতিনিয়ত কমছে। প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএন জিরাফকে ওই বছরই ‘বিপদাপন্ন’ প্রাণী ‘লাল’ তালিকাভুক্ত করেছে। গত ৩০ বছরে জিরাফের সংখ্যা ৩৬ থেকে ৪০ শতাংশ কমেছে বলে জানিয়েছে আইইউসিএন।
এফডব্লিউএস বিবৃতিতে বলেছে, জিরাফকে হয়তো বিপদাপন্ন প্রাণী আইনের আওতায় আনার সময় এসেছে। বিলুপ্তির হাত থেকে জিরাফ বাঁচাতে জিরাফ শিকার ও জিরাফের শরীরের অংশ আমদানি বন্ধে এটি প্রথম ধাপ। আইনের আওতায় আনাই হবে এর চূড়ান্ত ধাপ।
পৃথিবীজুড়ে জিরাফের সংখ্যা যেভাবে হ্রাস পাচ্ছে, তা বন্ধে মার্কিন প্রশাসনের এগিয়ে আসাকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছে পরিবেশবাদী ও প্রাণী সংরক্ষণ সংগঠনগুলো। যদিও তাদের আইনি চাপের মুখেই এই পদক্ষেপ নিতে কিছুটা বাধ্যই হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
বর্তমানে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে বন্য পরিবেশে জিরাফের সংখ্যা মাত্র ৯৭ হাজারের কিছু বেশি। ২০১৬ সালের এক শুমারির তথ্য এটি। এই সংখ্যা প্রতিনিয়ত কমছে। প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএন জিরাফকে ওই বছরই ‘বিপদাপন্ন’ প্রাণী ‘লাল’ তালিকাভুক্ত করেছে। গত ৩০ বছরে জিরাফের সংখ্যা ৩৬ থেকে ৪০ শতাংশ কমেছে বলে জানিয়েছে আইইউসিএন।
এফডব্লিউএস বিবৃতিতে বলেছে, জিরাফকে হয়তো বিপদাপন্ন প্রাণী আইনের আওতায় আনার সময় এসেছে। বিলুপ্তির হাত থেকে জিরাফ বাঁচাতে জিরাফ শিকার ও জিরাফের শরীরের অংশ আমদানি বন্ধে এটি প্রথম ধাপ। আইনের আওতায় আনাই হবে এর চূড়ান্ত ধাপ।
No comments