ঘণ্টায় ভর্তি ৭০ জন by ফরিদ উদ্দিন আহমেদ
দেশে
সব জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু। পরিস্থিতির দিন দিন আরো অবনতি হচ্ছে।
গ্রামে-গঞ্জেও ডেঙ্গুর বিস্তার ঘটেছে। সর্বত্র এখন ডেঙ্গু নিয়ে আলোচনা
চলছে। ফলে আতঙ্ক শুধু ঢাকাতেই নয়, সব জায়গায় ছড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু
আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৬৮৭ জন। এ হিসাবে ঘণ্টায়
ভর্তি হচ্ছেন ৭০ জনের উপরে। সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে
হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ হাজার ২৩৫ জন।
তবে বেসরকারি হিসেবে এটি কয়েক গুণ ছাড়িয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। এছাড়া সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যুর নিশ্চিত করা হলেও বিভিন্ন হাসপাতালের তথ্য বলছে মৃতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক ছাড়িয়েছে। প্রতিদিনই ডেঙ্গুতে মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। গতকালও দুই জন মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এরা হলেন-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গু আক্রান্ত এক অন্তঃসত্ত্বা নারী।
তার নাম মালিহা মাহফুজ অন্যা (২৭)। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান। অপরজন বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান গতকাল বিকােেল। তার নাম আসমা। আসমা হলেন-এমপি পীর ফজলুর রহমানের গাড়ি চালক কবিরের স্ত্রী। এ পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ৪ হাজার ১৯০ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যে জানানো হয়েছে। এদিকে প্রতিদিনই রোগী বাড়ায় রাজধানীর হাসপাতালগুলো সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে। ঢাকার হাসপাতালগুলোতে সিট খালি নেই। জেলা শহরের হাসপাতালগুলোতে সুযোগ-সুবিধা সীমিত। এ কারণে রোগীরা বিভাগীয় শহর ও রাজধানীতে ছুটছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৬৪ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিদিন দ্বিগুণ হারে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৪ হাজার ৩৩৯ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬ হাজার ৫৮২ জন। রাজধানী ব্যতীত ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ৪ হাজার ১৯০ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৬৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পরিসংখ্যান মতে, আগস্ট মাসে দুইদিনে ৩ হাজার ৪০৫ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গত জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৬৪৩ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৪ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন।
রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ২৮২ জন, গাজীপুর থেকে ১৬০ জন, গোপালগঞ্জ ৩১ জন, মাদারীপুর ৫০ জন, মানিকগঞ্জ ৮৭ জন, নরসিংদী ৫৫ জন, রাজবাড়ী থেকে ৫৬ জন, শরীয়তপুর ২৯ জন, টাঙ্গাইল ৯০ জন, মুন্সীগঞ্জ ৩৭ জন, কিশোরগঞ্জ ১৬২ জন, নারায়ণগঞ্জ ৫৮ জন, ফরিদপুর ১১ জন, ময়মনসিংহ ৩০২ জন, জামালপুর ৬১ জন, শেরপুর ২৫ জন, নেত্রকোনায় ১৩ জন, চট্টগ্রাম থেকে ২৮৯ জন, ফেনীতে ১২২ জন, কুমিল্লা ৮৬ জন, চাঁদপুর থেকে ১৪৯ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪১ জন, লক্ষ্মীপুর ৫২ জন, নোয়াখালীতে ৭২ জন, কক্সবাজার ৩০ জন, খাগড়াছড়ি ১৭ জন, রাঙ্গামাটিতে ৬ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২৩০ জন, কুষ্টিয়া থেকে ৯৭ জন, মাগুরা ২০ জন, নড়াইল ১৮ জন, যশোর ১৩৪ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৪৩ জন, বাগেরহাট ১০জন, সাতক্ষীরা ৩১ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ১৭ জন, মেহেরপুর ৬ জন, রাজশাহী থেকে ১১১ জন, বগুড়া ১৭৭ জন, পাবনা ৫৫ জন, সিরাজগঞ্জ ৮১ জন, নওগাঁয় ১৮ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২০ জন, নাটোর ৮ জন, জয়পুরহাট ৪ জন, রংপুর ১৩৩ জন, লালমনিরহাট ৬ জন, কুড়িগ্রাম ১৭ জন, গাইবান্ধায় ১১ জন, নীলফামারী ১৬ জন, দিনাজপুরে ৪৭ জন, পঞ্চগড় ৩ জন, ঠাকুরগাঁও ১৮ জন, বরিশাল থেকে ২০১ জন, পটুয়াখালী ৩৭ জন, ভোলা ২১ জন, পিরোজপুর ১৬ জন, ঝালকাঠি ৮ জন, বরগুনা ৩৫ জন, সিলেট থেকে ১২৫ জন, সুনামগঞ্জ ৯ জন, হবিগঞ্জ ১৫ জন, মৌলভীবাজার ২৮ ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ২রা আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে এপ্রিলে দু’জন, জুনে দু’জন ও জুলাই মাসে ১০ জন মারা যান। তবে বিভিন্ন হাসপাতাল সূত্র বলছে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধশতাধিক। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮০৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩০৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৩৯ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৪৮জন,হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ২০৯ জন, বারডেম হাসপাতালে ৬২ জন, বিএসএমএমইউতে ১৪০ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৪৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩৩৭ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৩১ জন,সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১০০ জন, কুর্মিটোলায় ৩০৯ জন, রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৫ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১১৩ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৮৯ জন,স্কয়ার হাসপাতালে ১০১ জন, কমফোর্ট নার্সিংয়ে ৯ জন, শমরিতায় ৪১ জন, ল্যাব এইডে ২৭ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৬০ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৪ জন, গ্রীনলাইফে ৬৬ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১০ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৭৫ জন, খিদমা হাসপাতালে ৩৪ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৬৫ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০৭ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮০ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১১২ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৫৫ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫২ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৮০ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৫জন, আজগর আলীতে ২০ জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৪৩ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮৬ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ৪০ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
তবে বেসরকারি হিসেবে এটি কয়েক গুণ ছাড়িয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। এছাড়া সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যুর নিশ্চিত করা হলেও বিভিন্ন হাসপাতালের তথ্য বলছে মৃতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক ছাড়িয়েছে। প্রতিদিনই ডেঙ্গুতে মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। গতকালও দুই জন মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এরা হলেন-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গু আক্রান্ত এক অন্তঃসত্ত্বা নারী।
তার নাম মালিহা মাহফুজ অন্যা (২৭)। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান। অপরজন বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান গতকাল বিকােেল। তার নাম আসমা। আসমা হলেন-এমপি পীর ফজলুর রহমানের গাড়ি চালক কবিরের স্ত্রী। এ পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ৪ হাজার ১৯০ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যে জানানো হয়েছে। এদিকে প্রতিদিনই রোগী বাড়ায় রাজধানীর হাসপাতালগুলো সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে। ঢাকার হাসপাতালগুলোতে সিট খালি নেই। জেলা শহরের হাসপাতালগুলোতে সুযোগ-সুবিধা সীমিত। এ কারণে রোগীরা বিভাগীয় শহর ও রাজধানীতে ছুটছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৬৪ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিদিন দ্বিগুণ হারে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৪ হাজার ৩৩৯ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬ হাজার ৫৮২ জন। রাজধানী ব্যতীত ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ৪ হাজার ১৯০ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৬৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পরিসংখ্যান মতে, আগস্ট মাসে দুইদিনে ৩ হাজার ৪০৫ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গত জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৬৪৩ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৪ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন।
রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ২৮২ জন, গাজীপুর থেকে ১৬০ জন, গোপালগঞ্জ ৩১ জন, মাদারীপুর ৫০ জন, মানিকগঞ্জ ৮৭ জন, নরসিংদী ৫৫ জন, রাজবাড়ী থেকে ৫৬ জন, শরীয়তপুর ২৯ জন, টাঙ্গাইল ৯০ জন, মুন্সীগঞ্জ ৩৭ জন, কিশোরগঞ্জ ১৬২ জন, নারায়ণগঞ্জ ৫৮ জন, ফরিদপুর ১১ জন, ময়মনসিংহ ৩০২ জন, জামালপুর ৬১ জন, শেরপুর ২৫ জন, নেত্রকোনায় ১৩ জন, চট্টগ্রাম থেকে ২৮৯ জন, ফেনীতে ১২২ জন, কুমিল্লা ৮৬ জন, চাঁদপুর থেকে ১৪৯ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪১ জন, লক্ষ্মীপুর ৫২ জন, নোয়াখালীতে ৭২ জন, কক্সবাজার ৩০ জন, খাগড়াছড়ি ১৭ জন, রাঙ্গামাটিতে ৬ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২৩০ জন, কুষ্টিয়া থেকে ৯৭ জন, মাগুরা ২০ জন, নড়াইল ১৮ জন, যশোর ১৩৪ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৪৩ জন, বাগেরহাট ১০জন, সাতক্ষীরা ৩১ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ১৭ জন, মেহেরপুর ৬ জন, রাজশাহী থেকে ১১১ জন, বগুড়া ১৭৭ জন, পাবনা ৫৫ জন, সিরাজগঞ্জ ৮১ জন, নওগাঁয় ১৮ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২০ জন, নাটোর ৮ জন, জয়পুরহাট ৪ জন, রংপুর ১৩৩ জন, লালমনিরহাট ৬ জন, কুড়িগ্রাম ১৭ জন, গাইবান্ধায় ১১ জন, নীলফামারী ১৬ জন, দিনাজপুরে ৪৭ জন, পঞ্চগড় ৩ জন, ঠাকুরগাঁও ১৮ জন, বরিশাল থেকে ২০১ জন, পটুয়াখালী ৩৭ জন, ভোলা ২১ জন, পিরোজপুর ১৬ জন, ঝালকাঠি ৮ জন, বরগুনা ৩৫ জন, সিলেট থেকে ১২৫ জন, সুনামগঞ্জ ৯ জন, হবিগঞ্জ ১৫ জন, মৌলভীবাজার ২৮ ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ২রা আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে এপ্রিলে দু’জন, জুনে দু’জন ও জুলাই মাসে ১০ জন মারা যান। তবে বিভিন্ন হাসপাতাল সূত্র বলছে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধশতাধিক। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮০৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩০৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৩৯ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৪৮জন,হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ২০৯ জন, বারডেম হাসপাতালে ৬২ জন, বিএসএমএমইউতে ১৪০ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৪৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩৩৭ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৩১ জন,সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১০০ জন, কুর্মিটোলায় ৩০৯ জন, রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৫ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১১৩ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৮৯ জন,স্কয়ার হাসপাতালে ১০১ জন, কমফোর্ট নার্সিংয়ে ৯ জন, শমরিতায় ৪১ জন, ল্যাব এইডে ২৭ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৬০ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৪ জন, গ্রীনলাইফে ৬৬ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১০ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৭৫ জন, খিদমা হাসপাতালে ৩৪ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৬৫ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০৭ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮০ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১১২ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৫৫ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫২ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৮০ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৫জন, আজগর আলীতে ২০ জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৪৩ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮৬ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ৪০ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
No comments