জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ ইস্যু করতে ইন্টারপোলের অস্বীকৃতি
ভারতের
অনুরোধে ইসলাম প্রচারক ডা. জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ
টাঙ্গাতে আবারো অস্বীকৃতি জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ
অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল)। একই সঙ্গে ইন্টারপোলের সকল অফিসকে জাকির নায়েক
সম্পর্কিত ফাইল ও তথ্য মুছে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ ইস্যু না করার সিদ্ধান্তের কথা ভারতকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে ডা. নায়েক কোন অবৈধ কাজ করেছেন বলে কোন তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ডা. নায়েকের একজন মুখপাত্র এ কথা জানিয়েছেন। তিনি এ ব্যাপারে ইন্টারপোলের কাগজপত্রও এই সংবাদদাতার সঙ্গে শেয়ার করেন।
জাকির নায়েক বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন।
গত ১-৫ জুলাই ইন্টারপোল কমিশনের ১০৯তম অধিবেশনের সভায় উপরোক্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে কাগজপত্রে দেখা যায়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেনারেল সেক্রেটারিয়েট গত ১৫ জুলাই ডা. নায়েক সম্পর্কিত সকল তথ্য মুছে ফেলে। ইন্টারপোল কমিশন থেকে এ ব্যাপারে ফাইল নিয়ন্ত্রণের চিঠি দেয়া হয়।
ইন্টারপোলের এ সিদ্ধান্ত ভারত সরকারকে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। ভারতীয় পুলিশ জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ ইস্যুর জন্য অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নায়েকের বিরুদ্ধে ফৌজদারী অভিযোগের ব্যাপারে ইন্টারপোলকে বিশ্বাসী করার ক্ষেত্রে ভারত সরকারের এটি তৃতীয় ব্যর্থ চেষ্টা বলে জানা যায়।
নায়েকের বিরুদ্ধে কট্টর মতবাদ ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে, যা বরাবরই অস্বীকার করেছেন তিনি।
২০১৭ সালে প্রথম নয়া দিল্লি নায়েককে ফিরিয়ে আনান উদ্যোগ নেয়। গত বারো মাসের মধ্যে ভারত এ বিষয়টি নিয়ে নয়াদিল্লিতে ইন্টারপোল দলের সাথে একাধিক বৈঠক করেছে বলে সূত্র উল্লেখ করে।
জাকির নায়েককে সম্বোধন করা একটি চিঠিতে ইন্টারপোলের কমিশন সচিবালয় জানিয়েছে এর আগে জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো অযৌক্তিক ও অস্পষ্ট। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ইন্টারপোলের চাওয়া তথ্য-প্রমাণ দাখিলের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলেও জানা গেছে।
ভারত সরকার ২০১৬ সালের নভেম্বরে জাকির নায়েক ও তার প্রতিষ্ঠান ইসলামিক রিসার্স ফাউন্ডেশনকে (আইআরএফ) নিষিদ্ধ করে। এরপর থেকে আইআরএফের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে এবং এর স্টাফরা কাজ করা থেকে বিরত রয়েছেন।
২০১৬ সালে নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকেই ডা. নায়েকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ ও মানি-লন্ডারিংয়ের অভিযোগ করে আসছে ভারত। ইসলাম প্রচারক সব ধরনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছেন এবং বলছেন যে এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ ইস্যু না করার সিদ্ধান্তের কথা ভারতকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে ডা. নায়েক কোন অবৈধ কাজ করেছেন বলে কোন তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ডা. নায়েকের একজন মুখপাত্র এ কথা জানিয়েছেন। তিনি এ ব্যাপারে ইন্টারপোলের কাগজপত্রও এই সংবাদদাতার সঙ্গে শেয়ার করেন।
জাকির নায়েক বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন।
গত ১-৫ জুলাই ইন্টারপোল কমিশনের ১০৯তম অধিবেশনের সভায় উপরোক্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে কাগজপত্রে দেখা যায়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেনারেল সেক্রেটারিয়েট গত ১৫ জুলাই ডা. নায়েক সম্পর্কিত সকল তথ্য মুছে ফেলে। ইন্টারপোল কমিশন থেকে এ ব্যাপারে ফাইল নিয়ন্ত্রণের চিঠি দেয়া হয়।
ইন্টারপোলের এ সিদ্ধান্ত ভারত সরকারকে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। ভারতীয় পুলিশ জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ ইস্যুর জন্য অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নায়েকের বিরুদ্ধে ফৌজদারী অভিযোগের ব্যাপারে ইন্টারপোলকে বিশ্বাসী করার ক্ষেত্রে ভারত সরকারের এটি তৃতীয় ব্যর্থ চেষ্টা বলে জানা যায়।
নায়েকের বিরুদ্ধে কট্টর মতবাদ ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে, যা বরাবরই অস্বীকার করেছেন তিনি।
২০১৭ সালে প্রথম নয়া দিল্লি নায়েককে ফিরিয়ে আনান উদ্যোগ নেয়। গত বারো মাসের মধ্যে ভারত এ বিষয়টি নিয়ে নয়াদিল্লিতে ইন্টারপোল দলের সাথে একাধিক বৈঠক করেছে বলে সূত্র উল্লেখ করে।
জাকির নায়েককে সম্বোধন করা একটি চিঠিতে ইন্টারপোলের কমিশন সচিবালয় জানিয়েছে এর আগে জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো অযৌক্তিক ও অস্পষ্ট। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ইন্টারপোলের চাওয়া তথ্য-প্রমাণ দাখিলের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলেও জানা গেছে।
ভারত সরকার ২০১৬ সালের নভেম্বরে জাকির নায়েক ও তার প্রতিষ্ঠান ইসলামিক রিসার্স ফাউন্ডেশনকে (আইআরএফ) নিষিদ্ধ করে। এরপর থেকে আইআরএফের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে এবং এর স্টাফরা কাজ করা থেকে বিরত রয়েছেন।
২০১৬ সালে নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকেই ডা. নায়েকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ ও মানি-লন্ডারিংয়ের অভিযোগ করে আসছে ভারত। ইসলাম প্রচারক সব ধরনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছেন এবং বলছেন যে এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
No comments