কাজ কমলেও বাড়ছে ব্যয় by জাহাঙ্গীর আলম
সাড়ে
চার বছর চলে গেলেও কাজে নেই গতি। মে পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি মাত্র ৩৩
শতাংশ। কচ্ছপগতিতে চলছে কাজ। সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন অঙ্গে
অসঙ্গতির মধ্য দিয়েই এসব কাজ হচ্ছে। অপরদিকে, সাইক্লোন সেন্টার সংযোগকারী
সড়ক ও ব্রিজ নির্মাণ কমলেও বাড়ছে ব্যয়।
এর অনুমোদনের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
এটি যেনতেন কোনো প্রকল্প নয়, ফণী, সিডর, আইলার মতো বিভিন্ন দুর্যোগের সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষায় আশ্রয় নেয়ার জন্য বাস্তবায়নাধীন ‘বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র প্রকল্প’র বাস্তব চিত্র। প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।
এলজিইডি মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, বাংলাদেশে বিভিন্ন দুর্যোগ শুরু হলে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বেও আলোচনার ঝড় উঠে।
সিডরসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা এবং তাদের সম্পত্তিসহ গৃহপালিত জীব-জন্তুর নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার উদ্যোগ নেয় সরকার।
একই সঙ্গে যাতে দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় ব্যাপকভাবে শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি হয়।
এরই অংশ হিসেবে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় সরকার। বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা।
প্রকল্পটি ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালে বাস্তবায়নের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়।
প্রকল্পটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় প্রতি অর্থবছরেই সরকার অনেক অর্থও বরাদ্দ দেয়। তারপরও কাজে নেই গতি। প্রকল্পগুলোর মধ্যে বরিশাল বিভাগের আওতাভুক্ত জেলাগুলো হচ্ছে- বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর জেলা।
চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী জেলা। প্রকল্পের প্রধান কাজ ধরা হয় ৯ জেলার ৭৪টি উপজেলার জন্য নতুন আশ্রয়কেন্দ্র ৫৫৬টি। এর মধ্যে বরিশালে ৫৮টি, ভোলায় ৪২, কক্সবাজারে ৬২, লক্ষ্মীপুরে ৩৪ এবং নোয়াখালীতে ৩৫টি।
এসব নতুন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা।
এছাড়া বিভিন্ন জেলায় ৪৫০টি বিদ্যমান আশ্রয়কেন্দ্র সংস্কারে ব্যয় ধরা হয় ৩১৬ কোটি টাকা। দুর্যোগপ্রবণ মানুষের জন্য ৫৫০ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৫৫৮ কোটি টাকা।
এছাড়া যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও অফিস ইকুইপমেন্ট বাবদ ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৫ কোটি টাকা, ডিজাইন ও সুপারভিশনে ব্যয় ধরা হয় ১২৪ কোটি টাকা, ব্যক্তি পরামর্শকের জন্য ব্যয় ধরা হয় আট কোটি টাকা।
এছাড়া অন্যান্য অঙ্গ ব্যয়ের জন্যও অনুমোদন দেয় সরকার। দুর্যোগের সময় ওই এলাকার জনগণ খুবই অসহায় হয়ে যায়।
তাই ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পটি যাতে দ্রুত শেষ করা যায় তার জন্য প্রতি অর্থবছরে বেশি করে অর্থও বরাদ্দ দেয় সরকার। চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৬২১ কোটি টাকা। তারপরও কিন্তু গত পাঁচ বছরে গতি আসেনি উন্নয়ন কাজে।
ডিপিপি অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১ হাজার ৬৪৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বা ৫৬ শতাংশ। তাই উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব- ডিপিপি থেকে অগ্রগতি পিছিয়ে আছে ৩০ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছেই নেই।
মে মাস পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ৩৩ দশমিক ৪১ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৩৯ দশমিক ১০ শতাংশ। নতুন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে অর্ধেকেরও কম, মাত্র ২৫০টি। বিদ্যমান আশ্রয়কেন্দ্র সংস্কার হয়েছে মাত্র ২৭০টি। আর সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
সূত্র আরও জানায়, পাঁচ বছর পার হয়ে গেলেও কাজের বাস্তব চিত্র কি তা জানতে সম্প্রতি বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ- আইএমইডি সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রতিবেদন তৈরি করে।
তাতে বিভিন্ন অসঙ্গতি ধরা পড়ে। গত বছরের ১১ জানুয়ারি প্রকল্পের বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করে আইএমইডি। তাতেও বিভিন্ন অসঙ্গতি ধরা পড়ে।
সংশোধনের জন্য প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে তা যাচাই-বাছাই করতে সম্প্রতি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি- পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয় সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ, বিদ্যমান সেল্টারসমূহের উন্নয়ন ঠিক রাখা হলেও সাইক্লোন সেল্টার সংযোগকারী সড়ক ও ব্রিজ নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ ৫৫০ কিলোমিটার থেকে কমিয়ে ধরা হয়েছে ১৮২ কিলোমিটার।
এ অঙ্গেই ব্যয় কমছে ৩২৯ কোটি টাকা। তারপরও ব্যয় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা থেকে ৩ হাজার ১৮৭ কোটি টাকায় বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে মোট ব্যয় বাড়ছে ২৫২ কোটি টাকা বা প্রায় ৯ শতাংশ।
তবে বাস্তবায়নকাল সময় ২০২১ সাল ঠিক রাখা হয়েছে। সভায় কিছু ব্যাপারে আপত্তি করে তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। তা সংশোধন করে ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে বাকি কাজ শেষ করে শিগগিরই একনেক সভায় অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে সূত্র জানায়।
সার্বিক ব্যাপারে জানতে প্রকল্প পরিচালক জাবেদ করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার সংবাদকে বলেন, প্রকিউওরমেন্টের কাজ ২০১৮ সালে শেষ করার কথা ছিলো, কিন্তু তা হয়নি। তাই কাজে একটু দেরি হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ৫৫৬টি নতুন আশ্রয়কেন্দ্রের মধ্যে ২৫০টির কাজ চলছে। ৬টি হ্যান্ডওভার করা হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করে নির্দিষ্ট সময়েই অর্থাৎ ২০২১ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বলে তিনি জানান।
এর অনুমোদনের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
এটি যেনতেন কোনো প্রকল্প নয়, ফণী, সিডর, আইলার মতো বিভিন্ন দুর্যোগের সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষায় আশ্রয় নেয়ার জন্য বাস্তবায়নাধীন ‘বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র প্রকল্প’র বাস্তব চিত্র। প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।
এলজিইডি মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, বাংলাদেশে বিভিন্ন দুর্যোগ শুরু হলে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বেও আলোচনার ঝড় উঠে।
সিডরসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা এবং তাদের সম্পত্তিসহ গৃহপালিত জীব-জন্তুর নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার উদ্যোগ নেয় সরকার।
একই সঙ্গে যাতে দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় ব্যাপকভাবে শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি হয়।
এরই অংশ হিসেবে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় সরকার। বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা।
প্রকল্পটি ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালে বাস্তবায়নের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়।
প্রকল্পটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় প্রতি অর্থবছরেই সরকার অনেক অর্থও বরাদ্দ দেয়। তারপরও কাজে নেই গতি। প্রকল্পগুলোর মধ্যে বরিশাল বিভাগের আওতাভুক্ত জেলাগুলো হচ্ছে- বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর জেলা।
চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী জেলা। প্রকল্পের প্রধান কাজ ধরা হয় ৯ জেলার ৭৪টি উপজেলার জন্য নতুন আশ্রয়কেন্দ্র ৫৫৬টি। এর মধ্যে বরিশালে ৫৮টি, ভোলায় ৪২, কক্সবাজারে ৬২, লক্ষ্মীপুরে ৩৪ এবং নোয়াখালীতে ৩৫টি।
এসব নতুন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা।
এছাড়া বিভিন্ন জেলায় ৪৫০টি বিদ্যমান আশ্রয়কেন্দ্র সংস্কারে ব্যয় ধরা হয় ৩১৬ কোটি টাকা। দুর্যোগপ্রবণ মানুষের জন্য ৫৫০ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৫৫৮ কোটি টাকা।
এছাড়া যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও অফিস ইকুইপমেন্ট বাবদ ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৫ কোটি টাকা, ডিজাইন ও সুপারভিশনে ব্যয় ধরা হয় ১২৪ কোটি টাকা, ব্যক্তি পরামর্শকের জন্য ব্যয় ধরা হয় আট কোটি টাকা।
এছাড়া অন্যান্য অঙ্গ ব্যয়ের জন্যও অনুমোদন দেয় সরকার। দুর্যোগের সময় ওই এলাকার জনগণ খুবই অসহায় হয়ে যায়।
তাই ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পটি যাতে দ্রুত শেষ করা যায় তার জন্য প্রতি অর্থবছরে বেশি করে অর্থও বরাদ্দ দেয় সরকার। চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৬২১ কোটি টাকা। তারপরও কিন্তু গত পাঁচ বছরে গতি আসেনি উন্নয়ন কাজে।
ডিপিপি অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১ হাজার ৬৪৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বা ৫৬ শতাংশ। তাই উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব- ডিপিপি থেকে অগ্রগতি পিছিয়ে আছে ৩০ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছেই নেই।
মে মাস পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ৩৩ দশমিক ৪১ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৩৯ দশমিক ১০ শতাংশ। নতুন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে অর্ধেকেরও কম, মাত্র ২৫০টি। বিদ্যমান আশ্রয়কেন্দ্র সংস্কার হয়েছে মাত্র ২৭০টি। আর সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
সূত্র আরও জানায়, পাঁচ বছর পার হয়ে গেলেও কাজের বাস্তব চিত্র কি তা জানতে সম্প্রতি বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ- আইএমইডি সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রতিবেদন তৈরি করে।
তাতে বিভিন্ন অসঙ্গতি ধরা পড়ে। গত বছরের ১১ জানুয়ারি প্রকল্পের বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করে আইএমইডি। তাতেও বিভিন্ন অসঙ্গতি ধরা পড়ে।
সংশোধনের জন্য প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে তা যাচাই-বাছাই করতে সম্প্রতি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি- পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয় সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ, বিদ্যমান সেল্টারসমূহের উন্নয়ন ঠিক রাখা হলেও সাইক্লোন সেল্টার সংযোগকারী সড়ক ও ব্রিজ নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ ৫৫০ কিলোমিটার থেকে কমিয়ে ধরা হয়েছে ১৮২ কিলোমিটার।
এ অঙ্গেই ব্যয় কমছে ৩২৯ কোটি টাকা। তারপরও ব্যয় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা থেকে ৩ হাজার ১৮৭ কোটি টাকায় বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে মোট ব্যয় বাড়ছে ২৫২ কোটি টাকা বা প্রায় ৯ শতাংশ।
তবে বাস্তবায়নকাল সময় ২০২১ সাল ঠিক রাখা হয়েছে। সভায় কিছু ব্যাপারে আপত্তি করে তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। তা সংশোধন করে ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে বাকি কাজ শেষ করে শিগগিরই একনেক সভায় অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে সূত্র জানায়।
সার্বিক ব্যাপারে জানতে প্রকল্প পরিচালক জাবেদ করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার সংবাদকে বলেন, প্রকিউওরমেন্টের কাজ ২০১৮ সালে শেষ করার কথা ছিলো, কিন্তু তা হয়নি। তাই কাজে একটু দেরি হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ৫৫৬টি নতুন আশ্রয়কেন্দ্রের মধ্যে ২৫০টির কাজ চলছে। ৬টি হ্যান্ডওভার করা হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করে নির্দিষ্ট সময়েই অর্থাৎ ২০২১ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বলে তিনি জানান।
No comments