প্রতিরক্ষা চুক্তির প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র, গুরুত্বপূর্ণ সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারবে ওয়াশিংটন
প্রতিরক্ষা
সহযোগিতা জোরদারের অংশ হিসেবে দুটি চুক্তি চূড়ান্ত করতে পারে ভারত ও
যুক্তরাষ্ট্র। চুক্তি দুটি হলো – ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি অ্যানেক্সার
(আইএসএ) এবং বেসিক এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড কোঅপারেশান এগ্রিমেন্ট (বিইসিএ)। অদূর
ভবিষ্যতে এই চুক্তি দুটি বাস্তবায়ন করা হবে।
ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক ডিফেন্স প্ল্যানিং গ্রুপের (ডিপিজি) সংলাপে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রতিরক্ষা সচিব সঞ্জয় মিত্র। চার বছর বিরতি দিয়ে গত শুক্রবার ওয়াশিংটনে এই সংলাপ শুরু হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হিসেব মতে এই চুক্তির মধ্য দিয়ে ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারবে ওয়াশিংটন।
দুই দেশ এরই মধ্যে দুটো মৌলিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে: লজিস্টিক্স এক্সচেঞ্জ মেমোর্যান্ডাম অব এগ্রিমেন্ট (এলইএমওএ) এবং কমিউনিকেশান্স কমপ্যাটিবিলিটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এগ্রিমেন্ট (সিওএমসিএএসএ)। ২০১৬ এবং ২০১৮ সালে চুক্তি দুটি স্বাক্ষরিত হয়।
ভারত যাতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সবগুলো ফাউন্ডেশনাল চুক্তি স্বাক্ষর করে, সেজন্য চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
ভারত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে প্রায় ১৮ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্রাদি কিনেছে। এর মধ্যে সি-১৭ ও সি-১৩০জে পরিবহন বিমান, স্টেট-অব-দ্য-আর্ট পি-৮আই নৌ টহল বিমান, হারপুন মিসাইল, অ্যাপাচি এবং চিনুক হেলিকপ্টার, এবং এম৭৭৭ হাউইটজার রয়েছে।
বেসিক এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড কোঅপারেশান এগ্রিমেন্টের (বিইসিএ) মধ্য দিয়ে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তুতকৃত ভৌগলিক মানচিত্র অর্জন করতে পারবে, যেটা এই সব অস্ত্রের সক্ষমতাকে আরও নিখুঁত করে তুলবে।
এছাড়া “মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচির অধীনে ভারতে সামরিক সরঞ্জাম তৈরির জন্য প্রযুক্তি সহযোগিতার সম্ভাব্যতা” নিয়েও সংলাপে আলোচনা হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সবশেষ ২+২ মন্ত্রী পর্যায়ের সংলাপে, দুই দেশ ঘোষণা দিয়েছিল যে, প্রতিরক্ষা শিল্প সহযোগিতা ও সাহায্যের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি অ্যানেক্সার (আইএসএ) নিয়ে আলোচনার জন্য দুই দেশ প্রস্তুত।
সামরিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছে ভারতের ১৫ বিলিয়ন ডলারের জঙ্গি বিমান কেনার দরপত্র আহ্বানের আগ দিয়ে এই আইএসএ চুক্তি করাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। চলতি বছরের শেষ দিকে ওই দরপত্র আহ্বান করা হবে, যেখান রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, সুইডেনের ফার্মগুলো অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক ডিফেন্স প্ল্যানিং গ্রুপের (ডিপিজি) সংলাপে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রতিরক্ষা সচিব সঞ্জয় মিত্র। চার বছর বিরতি দিয়ে গত শুক্রবার ওয়াশিংটনে এই সংলাপ শুরু হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হিসেব মতে এই চুক্তির মধ্য দিয়ে ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারবে ওয়াশিংটন।
দুই দেশ এরই মধ্যে দুটো মৌলিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে: লজিস্টিক্স এক্সচেঞ্জ মেমোর্যান্ডাম অব এগ্রিমেন্ট (এলইএমওএ) এবং কমিউনিকেশান্স কমপ্যাটিবিলিটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এগ্রিমেন্ট (সিওএমসিএএসএ)। ২০১৬ এবং ২০১৮ সালে চুক্তি দুটি স্বাক্ষরিত হয়।
ভারত যাতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সবগুলো ফাউন্ডেশনাল চুক্তি স্বাক্ষর করে, সেজন্য চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
ভারত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে প্রায় ১৮ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্রাদি কিনেছে। এর মধ্যে সি-১৭ ও সি-১৩০জে পরিবহন বিমান, স্টেট-অব-দ্য-আর্ট পি-৮আই নৌ টহল বিমান, হারপুন মিসাইল, অ্যাপাচি এবং চিনুক হেলিকপ্টার, এবং এম৭৭৭ হাউইটজার রয়েছে।
বেসিক এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড কোঅপারেশান এগ্রিমেন্টের (বিইসিএ) মধ্য দিয়ে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তুতকৃত ভৌগলিক মানচিত্র অর্জন করতে পারবে, যেটা এই সব অস্ত্রের সক্ষমতাকে আরও নিখুঁত করে তুলবে।
এছাড়া “মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচির অধীনে ভারতে সামরিক সরঞ্জাম তৈরির জন্য প্রযুক্তি সহযোগিতার সম্ভাব্যতা” নিয়েও সংলাপে আলোচনা হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সবশেষ ২+২ মন্ত্রী পর্যায়ের সংলাপে, দুই দেশ ঘোষণা দিয়েছিল যে, প্রতিরক্ষা শিল্প সহযোগিতা ও সাহায্যের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি অ্যানেক্সার (আইএসএ) নিয়ে আলোচনার জন্য দুই দেশ প্রস্তুত।
সামরিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছে ভারতের ১৫ বিলিয়ন ডলারের জঙ্গি বিমান কেনার দরপত্র আহ্বানের আগ দিয়ে এই আইএসএ চুক্তি করাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। চলতি বছরের শেষ দিকে ওই দরপত্র আহ্বান করা হবে, যেখান রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, সুইডেনের ফার্মগুলো অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
No comments