পাকিস্তানের সঙ্গে আকাশযুদ্ধকালে নিজেদের হেলিকপ্টার ঘায়েলের কথা নিশ্চিত করেছে আইএএফ
চলতি
বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখায় পাকিস্তান-ভারত আকাশযুদ্ধের
সময় নিজেদের একটি এমআই-১৭ ভি৫ হেলিকপ্টারকে গুলি করে ভূপাতিত করার কথা
নিশ্চিত করেছে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আএএফ)। এতে সাতজন নিহত হয়, যাদের মধ্যে
ছয়জন ছিলো উর্দিবিহীন সেনা সদস্য। দুর্ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটির রায়ে এ কথা
বলা হয়েছে।
উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র বলেন, তদন্তকারীরা দেখতে পেয়েছে যে সিস্টেমে ব্যর্থতার কারণে এই ঘটনা ঘটে। এর জন্য দুই অফিসার, সিওও ও সিনিয়র এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল অফিসার (স্যাটকো)-কে দায়ি করা হয়েছে।
বাধঘাম থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে নওশেরা এলাকায় তখন পাকিস্তান ও ভারতীয় বিমানসেনাদের মধ্যে আকাশে ডগফাইট চলছিলো। তন্তকারীরা নিশ্চিত হন যে কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম অনুসরণে ব্যর্থতার কারণে হেলিকপ্টারটি আইএএফের নিজস্ব ইসরাইলের তৈরি স্পাইডার এয়ার ডিফেন্স ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংস হয়েছে।
প্রায় ছয় মাস বিস্তারিত তদন্তের পর চলতি মাসের গোড়ার দিকে বিমান বাহিনীর সদর দফতরে রিপোর্টটি জমা দেয়া হয়। এখন এয়ার চিফ মার্শাল বি এস ধানোয়া দায়ি ব্যক্তিদের শাস্তি প্রদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। দায়ি অফিসারদের কোর্ট মার্শাল হতে পারে।
আরেকটি সূত্র বলেন, গুরুতর শাস্তি দেয়া হবে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সূত্র জানায়, হেলিকপ্টারটি বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসার সময় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) সঙ্গে যোগাযোগ করে। এটিসির সঙ্গে হেলিকপ্টারটির যোগাযোগ বজায় ছিলো এবং এটিসি জানতো যে এটি ফিরে আসছে। কিন্তু মিসাইল অপারেটর মনে করেছে শত্রুর কোন এয়ারক্রাফট আসছে। ফলে সে মিসাইল ছোঁড়ে। এটা পুরোপুরি সমন্বয়ের অভাব।
জানা গেছে, পাকিস্তান থেকে কোন বিমান আসছে কিনা তা নজরদারি করার দায়িত্বে থাকা বার্নালাভিত্তিক ইনটিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম হেলিকপ্টারটিকে ‘রেড’ মার্ক করেনি। শত্রুর এয়ারক্রাফটের জন্য এই চিহ্ন দেয়া হয়।
সূত্র জানায়, এটা পুরোপুরি সিস্টেমের ব্যর্থতা। প্রোটকল পুরোপুরি মানা হয়নি। ওই সময়ে অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন সিওও।
উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র বলেন, তদন্তকারীরা দেখতে পেয়েছে যে সিস্টেমে ব্যর্থতার কারণে এই ঘটনা ঘটে। এর জন্য দুই অফিসার, সিওও ও সিনিয়র এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল অফিসার (স্যাটকো)-কে দায়ি করা হয়েছে।
বাধঘাম থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে নওশেরা এলাকায় তখন পাকিস্তান ও ভারতীয় বিমানসেনাদের মধ্যে আকাশে ডগফাইট চলছিলো। তন্তকারীরা নিশ্চিত হন যে কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম অনুসরণে ব্যর্থতার কারণে হেলিকপ্টারটি আইএএফের নিজস্ব ইসরাইলের তৈরি স্পাইডার এয়ার ডিফেন্স ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংস হয়েছে।
প্রায় ছয় মাস বিস্তারিত তদন্তের পর চলতি মাসের গোড়ার দিকে বিমান বাহিনীর সদর দফতরে রিপোর্টটি জমা দেয়া হয়। এখন এয়ার চিফ মার্শাল বি এস ধানোয়া দায়ি ব্যক্তিদের শাস্তি প্রদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। দায়ি অফিসারদের কোর্ট মার্শাল হতে পারে।
আরেকটি সূত্র বলেন, গুরুতর শাস্তি দেয়া হবে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সূত্র জানায়, হেলিকপ্টারটি বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসার সময় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) সঙ্গে যোগাযোগ করে। এটিসির সঙ্গে হেলিকপ্টারটির যোগাযোগ বজায় ছিলো এবং এটিসি জানতো যে এটি ফিরে আসছে। কিন্তু মিসাইল অপারেটর মনে করেছে শত্রুর কোন এয়ারক্রাফট আসছে। ফলে সে মিসাইল ছোঁড়ে। এটা পুরোপুরি সমন্বয়ের অভাব।
জানা গেছে, পাকিস্তান থেকে কোন বিমান আসছে কিনা তা নজরদারি করার দায়িত্বে থাকা বার্নালাভিত্তিক ইনটিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম হেলিকপ্টারটিকে ‘রেড’ মার্ক করেনি। শত্রুর এয়ারক্রাফটের জন্য এই চিহ্ন দেয়া হয়।
সূত্র জানায়, এটা পুরোপুরি সিস্টেমের ব্যর্থতা। প্রোটকল পুরোপুরি মানা হয়নি। ওই সময়ে অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন সিওও।
No comments