তুর্কি হিশার-ও এয়ার প্রতিরক্ষা সিস্টেম বাছাই করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
তুরস্কের
সশস্ত্র বাহিনীর বাইরের প্রথম পক্ষ হিসেবে তুর্কি হিশার-ও মিডিয়াম রেঞ্জ
এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (এমআরএসএএম) কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
এই ডিফেন্স সিস্টেমটি তৈরি করেছে আসেলসান ও রোকেতসান। বর্তমান দুটো মডেল রয়েছে হিসার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের। একটি হলো স্বল্পপাল্লার হিসারএ, যেটা সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে এবং সর্বোচ্চ ৫ কিলোমিটার উচ্চতায় কাজ করতে পারে। অন্যদিকে হিসার-ও মিডিয়াম রেঞ্জ সার্ফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার উচ্চতায় এবং ২৫ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে কাজ করতে পারে। মার্সিডিজ-বেঞ্চ জেটরোস চ্যাসিসের উপর এটাকে স্থাপন করা হয়।
দুটো সিস্টেমই খাড়াভাবে নিক্ষেপ করা যায় এবং এগুলো ৩৬০ ডিগ্রি পরিসরের মধ্যে কাজ করে।
মিসাইলের নিজেরও ডুয়াল স্টেজ রকেট মোটর এবং মিডকোর্স গাইডেন্স ব্যবস্থা রয়েছে।
জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার, ক্রুজ মিসাইল এবং মনুষ্যবিহীন ড্রোন ধ্বংস করার জন্য এই হিসার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের ডিজাইন করা হয়েছে।
রিং টেস্টের সময় হিসার-এ উচ্চ আকাশে অবস্থানরত টার্গেটে আঘাত হানার ব্যাপারে শতভাগ সাফল্য পেয়েছে্ ২০২১ সাল নাগাদ তুরস্কের স্থল বাহিনীকে এই হিসার-এ সরবরাহ করা হবে। আর হিসার-ও সরবরাহ করা হবে ২০২২ সালে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হিসার-ও কে এমআরএসএমএম হিসেবে শ্রেণীভুক্ত করেছে যেটা মধ্যম পাল্লার এবং যেটা ১০ থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে আঘাত করতে পারে।
হিসার-ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে কাজ করতে পারবে এবং এতে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের ফায়ার কন্ট্রোল সেন্টার (ব্যাটালিয়ন এফসিসি), ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের রাডার, তিনটি হিসার-ও ব্যাটারি, ট্যাকটিক্যাল ডাটা লিঙ্ক কানেকশান সিস্টেম অ্যান্ড সাপোর্ট ভেহিকেল রয়েছে। ব্যাটালিয়ন এফসিসি ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের রাডারের সরবরাহকৃত তথ্য ও এয়ার ডিফেন্স ব্যাটারির মাধ্যমে একটা সমন্বিত এয়ার পিকচার তৈরি করে, হুমকি পর্যালোচনা এবং ব্যাটারির জন্য কাজ নির্ধারিত করে।
এয়ার ডিফেন্স সাঁজোয়ার আধুনিকায়ন চলছে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একইসাথে দুটো থেলস গ্রাউন্ড মাস্টার ৪০০ এয়ার নজরদারী রাডার সিস্টেমও কিনতে যাচ্ছে। এয়ার ডিফেন্স আর্টিলারির সাথে রেইনমেটালের সাথে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে ওয়েরলিকোন জিডিএফ-০০৯ এবং স্কাইগার্ড ৩ রি-কন্ট্রোল রাডারও পাচ্ছে তারা।
সাব সেনাবাহিনীকে আরবিএস-৭০ মনুষ্যবাহী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম দিয়েছে। অন্যদিকে, বিওএফ চীনের কাছ থেকে প্রযুক্তি হস্তান্তরসহ এফএন-১৬ ম্যানপ্যাডস তৈরি করছে।
তুরস্কের তৈরি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম যুক্ত হলে সেটা সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা সক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে দেবে। রাশিয়ান পেকোরা ২এম মধ্যম পাল্লার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনার পরিকল্পনাও বাহিনীর ছিল। তবে দুটোই শেষ পর্যন্ত বাতিল করা হয় কারণ এগুলো পুরনো হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যে ন্যাটো-কেন্দ্রিক আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম স্থাপন করতে যাচ্ছে, সেটা সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
এই ডিফেন্স সিস্টেমটি তৈরি করেছে আসেলসান ও রোকেতসান। বর্তমান দুটো মডেল রয়েছে হিসার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের। একটি হলো স্বল্পপাল্লার হিসারএ, যেটা সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে এবং সর্বোচ্চ ৫ কিলোমিটার উচ্চতায় কাজ করতে পারে। অন্যদিকে হিসার-ও মিডিয়াম রেঞ্জ সার্ফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার উচ্চতায় এবং ২৫ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে কাজ করতে পারে। মার্সিডিজ-বেঞ্চ জেটরোস চ্যাসিসের উপর এটাকে স্থাপন করা হয়।
দুটো সিস্টেমই খাড়াভাবে নিক্ষেপ করা যায় এবং এগুলো ৩৬০ ডিগ্রি পরিসরের মধ্যে কাজ করে।
মিসাইলের নিজেরও ডুয়াল স্টেজ রকেট মোটর এবং মিডকোর্স গাইডেন্স ব্যবস্থা রয়েছে।
জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার, ক্রুজ মিসাইল এবং মনুষ্যবিহীন ড্রোন ধ্বংস করার জন্য এই হিসার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের ডিজাইন করা হয়েছে।
রিং টেস্টের সময় হিসার-এ উচ্চ আকাশে অবস্থানরত টার্গেটে আঘাত হানার ব্যাপারে শতভাগ সাফল্য পেয়েছে্ ২০২১ সাল নাগাদ তুরস্কের স্থল বাহিনীকে এই হিসার-এ সরবরাহ করা হবে। আর হিসার-ও সরবরাহ করা হবে ২০২২ সালে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হিসার-ও কে এমআরএসএমএম হিসেবে শ্রেণীভুক্ত করেছে যেটা মধ্যম পাল্লার এবং যেটা ১০ থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে আঘাত করতে পারে।
হিসার-ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে কাজ করতে পারবে এবং এতে ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের ফায়ার কন্ট্রোল সেন্টার (ব্যাটালিয়ন এফসিসি), ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের রাডার, তিনটি হিসার-ও ব্যাটারি, ট্যাকটিক্যাল ডাটা লিঙ্ক কানেকশান সিস্টেম অ্যান্ড সাপোর্ট ভেহিকেল রয়েছে। ব্যাটালিয়ন এফসিসি ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের রাডারের সরবরাহকৃত তথ্য ও এয়ার ডিফেন্স ব্যাটারির মাধ্যমে একটা সমন্বিত এয়ার পিকচার তৈরি করে, হুমকি পর্যালোচনা এবং ব্যাটারির জন্য কাজ নির্ধারিত করে।
এয়ার ডিফেন্স সাঁজোয়ার আধুনিকায়ন চলছে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একইসাথে দুটো থেলস গ্রাউন্ড মাস্টার ৪০০ এয়ার নজরদারী রাডার সিস্টেমও কিনতে যাচ্ছে। এয়ার ডিফেন্স আর্টিলারির সাথে রেইনমেটালের সাথে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে ওয়েরলিকোন জিডিএফ-০০৯ এবং স্কাইগার্ড ৩ রি-কন্ট্রোল রাডারও পাচ্ছে তারা।
সাব সেনাবাহিনীকে আরবিএস-৭০ মনুষ্যবাহী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম দিয়েছে। অন্যদিকে, বিওএফ চীনের কাছ থেকে প্রযুক্তি হস্তান্তরসহ এফএন-১৬ ম্যানপ্যাডস তৈরি করছে।
তুরস্কের তৈরি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম যুক্ত হলে সেটা সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা সক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে দেবে। রাশিয়ান পেকোরা ২এম মধ্যম পাল্লার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনার পরিকল্পনাও বাহিনীর ছিল। তবে দুটোই শেষ পর্যন্ত বাতিল করা হয় কারণ এগুলো পুরনো হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যে ন্যাটো-কেন্দ্রিক আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম স্থাপন করতে যাচ্ছে, সেটা সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
No comments