বাংলাদেশ পালিত হচ্ছে জাতীয় শোক দিবস: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বাংলাদেশের
স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক
দিবস উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা
জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে উপস্থিত হন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক অনার গার্ড প্রদান করা হয়। বেজে ওঠে বিউগলের করুণ সুর। সেখানে কিছু সময় দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। পরে প্রধানমন্ত্রী ফাতেহাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন। পরে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। বেলা ১১টায় শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার প্রাঙ্গণে মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুর কাদের, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, মুহাম্মদ ফারুক খান, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খানসহ সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে ধানমণ্ডির বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে শেখ মুজিবের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি। সকাল সাড়ে ৬টায় জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। এরপরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। দলের সভাপতি হিসেবেও শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৪ দলের অন্যান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে কেন্দ্রীয় ১৪ দল, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক স্মৃতিবিজড়িত বাড়ির ভেতরে যান। সেখানে ঘুরে ঘুরে তাঁর পিতার স্মৃতিচিহ্ন পরিদর্শন করেন এবং সেখানে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় কাটান তিনি। এরপর তিনি বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রওনা হন। সকাল সাড়ে ৭টায় বনানী কবরস্থানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর মা, ভাই, ভাইয়ের স্ত্রীসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। তাঁদের কবরে ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন তিনি। এরপর পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাতে অংশ নেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। দিনটি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণীতে মহান আল্লাহর দরবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে উপস্থিত হন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক অনার গার্ড প্রদান করা হয়। বেজে ওঠে বিউগলের করুণ সুর। সেখানে কিছু সময় দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। পরে প্রধানমন্ত্রী ফাতেহাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন। পরে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। বেলা ১১টায় শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার প্রাঙ্গণে মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুর কাদের, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, মুহাম্মদ ফারুক খান, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খানসহ সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে ধানমণ্ডির বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে শেখ মুজিবের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি। সকাল সাড়ে ৬টায় জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। এরপরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। দলের সভাপতি হিসেবেও শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৪ দলের অন্যান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে কেন্দ্রীয় ১৪ দল, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক স্মৃতিবিজড়িত বাড়ির ভেতরে যান। সেখানে ঘুরে ঘুরে তাঁর পিতার স্মৃতিচিহ্ন পরিদর্শন করেন এবং সেখানে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় কাটান তিনি। এরপর তিনি বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রওনা হন। সকাল সাড়ে ৭টায় বনানী কবরস্থানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর মা, ভাই, ভাইয়ের স্ত্রীসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। তাঁদের কবরে ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন তিনি। এরপর পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাতে অংশ নেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। দিনটি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণীতে মহান আল্লাহর দরবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।
বনানী কবরস্থানে ১৫ আগস্টে নিহতদের কবরে ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন শেখ হাসিনা |
No comments