অসময়ের তরমুজে সফলতা
পাকুন্দিয়ায়
পরীক্ষামূলকভাবে বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে সফলতা পেয়েছেন কৃষক নূরুল ইসলাম।
স্থানীয় বাজারে এই তরমুজের বিশাল চাহিদা থাকায় এলাকার কৃষকদের মধ্যে এ নিয়ে
বেশ আগ্রহ দেখা দিয়েছে।
উপজেলার আঙ্গিয়াদী ব্লকের টানপাড়ায় এই তরমুজ চাষ করেছেন কৃষক নূরুল ইসলাম। বর্ষাকালে এই তরমুজ চাষাবাদ সম্পর্কে তিনি কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ নেন। সে অনুযায়ী তিনি ২০ শতক জমিতে প্রথমবারের মতো তরমুজ আবাদ শুরু করেন। অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে তিনি বীজ বপন করেন। এরপর সঠিক সময়ে সার ব্যবস্থাপনা, মাচা তৈরি, ডগা কর্তন, ডগা মাচায় উঠিয়ে দেওয়া ও তরমুজের গায়ে জাল পরিয়ে টানিয়ে দেওয়াসহ যাবতীয় কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করেন তিনি।
অসময়ে সফল তরমুজচাষি নূরুল ইসলাম বলেন, তিনি কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ ও আঙ্গিয়াদী ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হামিমুল হকের পরামর্শে ২০ শতক জমিতে অসময়ের তরমুজ চাষ করেন। তিনি ৩৫০টি চারা রোপণ করেছেন। প্রতিটি চারায় দুটি করে তরমুজ রয়েছে। সে হিসাবে বাগানে ৭০০ তরমুজগাছ রয়েছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন প্রায় ৪ কেজির ওপরে হওয়ায় প্রায় ২ হাজার ৮০০ কেজি তরমুজ এখন তাঁর জমির মাচায় ঝুলছে।
স্থানীয় বাজারে ৫০-৬০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছেন নূরুল ইসলাম। বাজারমূল্য ঠিক থাকলে তিনি প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন। জমি প্রস্তুত, চারা লাগানো, মাচা তৈরি করা ও পরিচর্যাসহ তাঁর খরচ হয়েছে আনুমানিক ৪০ হাজার টাকা। তাই তাঁর লাভবান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ভবিষ্যতে আরও বেশি করে চাষাবাদ করবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হামিমুল হক বলেন, তরমুজ এখন আর মৌসুমি ফল নয়। সারা বছরই তা চাষ করা যায়। বপনের ৪০ দিনের মাথায় ফুল আসে, আর ফুল থেকে পরিপুষ্ট তরমুজ হতে সময় লাগে ৩০-৩৫ দিন। মোট ৭০-৭৫ দিনের জীবনকাল। বাইরে কালো রং ও ভেতরে টকটকে লাল এ তরমুজ ওজনে প্রায় ৪-৫ কেজি হয়ে থাকে।
উপজেলার আঙ্গিয়াদী ব্লকের টানপাড়ায় এই তরমুজ চাষ করেছেন কৃষক নূরুল ইসলাম। বর্ষাকালে এই তরমুজ চাষাবাদ সম্পর্কে তিনি কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ নেন। সে অনুযায়ী তিনি ২০ শতক জমিতে প্রথমবারের মতো তরমুজ আবাদ শুরু করেন। অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে তিনি বীজ বপন করেন। এরপর সঠিক সময়ে সার ব্যবস্থাপনা, মাচা তৈরি, ডগা কর্তন, ডগা মাচায় উঠিয়ে দেওয়া ও তরমুজের গায়ে জাল পরিয়ে টানিয়ে দেওয়াসহ যাবতীয় কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করেন তিনি।
অসময়ে সফল তরমুজচাষি নূরুল ইসলাম বলেন, তিনি কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ ও আঙ্গিয়াদী ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হামিমুল হকের পরামর্শে ২০ শতক জমিতে অসময়ের তরমুজ চাষ করেন। তিনি ৩৫০টি চারা রোপণ করেছেন। প্রতিটি চারায় দুটি করে তরমুজ রয়েছে। সে হিসাবে বাগানে ৭০০ তরমুজগাছ রয়েছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন প্রায় ৪ কেজির ওপরে হওয়ায় প্রায় ২ হাজার ৮০০ কেজি তরমুজ এখন তাঁর জমির মাচায় ঝুলছে।
স্থানীয় বাজারে ৫০-৬০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছেন নূরুল ইসলাম। বাজারমূল্য ঠিক থাকলে তিনি প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন। জমি প্রস্তুত, চারা লাগানো, মাচা তৈরি করা ও পরিচর্যাসহ তাঁর খরচ হয়েছে আনুমানিক ৪০ হাজার টাকা। তাই তাঁর লাভবান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ভবিষ্যতে আরও বেশি করে চাষাবাদ করবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হামিমুল হক বলেন, তরমুজ এখন আর মৌসুমি ফল নয়। সারা বছরই তা চাষ করা যায়। বপনের ৪০ দিনের মাথায় ফুল আসে, আর ফুল থেকে পরিপুষ্ট তরমুজ হতে সময় লাগে ৩০-৩৫ দিন। মোট ৭০-৭৫ দিনের জীবনকাল। বাইরে কালো রং ও ভেতরে টকটকে লাল এ তরমুজ ওজনে প্রায় ৪-৫ কেজি হয়ে থাকে।
খেতে ঝুলছে বর্ষাকালীন তরমুজ। পাকুন্দিয়ার আংগিয়াদী ব্লকের টানপাড়া এলাকায়। প্রথম আলো |
No comments