যে কারণে বাড়লো কলার দাম by মো.নজরুল ইসলাম
চলছে
পবিত্র মাহে রমজান মাস। ইফতারে আলাদা মাত্রা যোগ করা কলার জুড়ি নেই। সেই
কলার দাম যেন আকাশ ছুঁয়েছে টাঙ্গাইলের মধুপুরসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার
বাজারগুলোতে। গত এক সপ্তাহ আগেও ব্যবসায়ীরা কলা বিক্রি করেছে প্রতি হালি ১৬
থেকে ২০ টাকা। আর কেজি প্রতি বিক্রি করছে ২০ টাকা। অথচ রোজার প্রথম দিন
থেকে এক লাফে হালি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি করছে ৩০ থেকে ৪০
টাকায়। এভাবেই রোজার দিন থেকে প্রতি পিস কলা ৮ থেকে ১০ টাকায় বিক্রি করা
হচ্ছে হাট-বাজার ও দোকানগুলোতে।
ভোক্তারা বলছেন, এমন চড়া দামে কলা বিক্রি দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষদের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে। অভিযোগ করে বলছে, দিনের বেলা বাজার থেকে দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে কলা। অর্থাৎ কলা নিয়ে কারসাজিতে মেতে উঠেছে কিছু অসাধু ব্যবাসায়ী।
প্রতিদিন সকাল থেকে ইফতারের আগ পর্যন্ত টাঙ্গাইলের মধুপুরসহ জেলার অন্যান্য বাজারগুলোতে পাওয়া কলা পাওয়া গেলেও দাম তুলনামূলক অনেক বেশী । দিনের শুরুতে হাট-বাজারে কেনাকাটা করতে এসে বাজারে কলা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। তবে ইফতারের ২ ঘণ্টা আগে বাজারে আসছে কলা। আর সেই সময়ে হুমড়ি খেয়ে ক্রেতারা চড়া দামেই কিনছেন কলা। এসময় অসাধু ব্যবসায়ীরা চড়া মূল্যে বিক্রি করছেন কলা।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে ভোক্তাদের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। গত শনিবার ও রোববার উপজেলার পৌরবাজার, চাপড়ি বাজার, শালিকা বাজার, জয়নাতলী ও আশ্রা বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে কলা ব্যবসায়ীদের এমন কারসাজি করতে দেখা যায়। যার কারণে দরিদ্র ও নিম্ন দায়ের মানুষ তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে।
চাপড়ি হাটের কলা ব্যবসায়ী মো. আ: সালাম জানান, এবার কলা চাষ কম হয়েছে। অন্য দিকে খরচও ব্যাপক। যার জন্য দামও বেশী। মধুপুর থেকে গোবিন্দাসী হাটে আসা পাইকারি বিক্রেতা মো. জয়নাল শেখ জানান, কলা বাগানের মালিকদের কাছ থেকে চড়া দামে কলা কিনতে হয়। জলছত্র বাজারে দালাল, খাজনা ও পরিবহন খরচও বাড়তি। যার কারণে চড়া দামেই বিক্রি করতে বাধ্য হই।
মসজিদে ইফতারের জন্য গারোহাটে কলা কিনতে আসা মো.আবুল হোসেন জানান, রোজার আগে কলার দাম ছিল ১২ থেকে ২০ টাকা হালি। এখন রোজাকে কেন্দ্র করে তা বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ। প্রশাসনের হাট-বাজারগুলো মনিটরিং না করায় সুযোগ নেয় অসাধু কলা ব্যবসায়ীরা। সুজনের জন্য সুনাগরিক এর সভাপতি ও অধ্যাপক মির্জা মহিউদ্দিন বলেন- পবিত্র মাহে রমজান মাস কে কেন্দ্র করে অসাধু কলা ব্যবসায়ীরা অতিমুনাফা লাভের আশায় তারা কলার দাম দ্বিগুণ বেশী নিচ্ছে। রমজান মাসে প্রশাসন যদি নিয়মিত মনিটরিং করত তাহলে ভোক্তাদের ভোগান্তি কম হতো।
ভোগ্য পণ্য মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহম্মেদ পলি জানান, রমজান মাসজুড়ে সাধারণ মানুষদের নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্য সামগ্রীর দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উদ্দ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
ভোক্তারা বলছেন, এমন চড়া দামে কলা বিক্রি দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষদের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে। অভিযোগ করে বলছে, দিনের বেলা বাজার থেকে দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে কলা। অর্থাৎ কলা নিয়ে কারসাজিতে মেতে উঠেছে কিছু অসাধু ব্যবাসায়ী।
প্রতিদিন সকাল থেকে ইফতারের আগ পর্যন্ত টাঙ্গাইলের মধুপুরসহ জেলার অন্যান্য বাজারগুলোতে পাওয়া কলা পাওয়া গেলেও দাম তুলনামূলক অনেক বেশী । দিনের শুরুতে হাট-বাজারে কেনাকাটা করতে এসে বাজারে কলা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। তবে ইফতারের ২ ঘণ্টা আগে বাজারে আসছে কলা। আর সেই সময়ে হুমড়ি খেয়ে ক্রেতারা চড়া দামেই কিনছেন কলা। এসময় অসাধু ব্যবসায়ীরা চড়া মূল্যে বিক্রি করছেন কলা।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে ভোক্তাদের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। গত শনিবার ও রোববার উপজেলার পৌরবাজার, চাপড়ি বাজার, শালিকা বাজার, জয়নাতলী ও আশ্রা বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে কলা ব্যবসায়ীদের এমন কারসাজি করতে দেখা যায়। যার কারণে দরিদ্র ও নিম্ন দায়ের মানুষ তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে।
চাপড়ি হাটের কলা ব্যবসায়ী মো. আ: সালাম জানান, এবার কলা চাষ কম হয়েছে। অন্য দিকে খরচও ব্যাপক। যার জন্য দামও বেশী। মধুপুর থেকে গোবিন্দাসী হাটে আসা পাইকারি বিক্রেতা মো. জয়নাল শেখ জানান, কলা বাগানের মালিকদের কাছ থেকে চড়া দামে কলা কিনতে হয়। জলছত্র বাজারে দালাল, খাজনা ও পরিবহন খরচও বাড়তি। যার কারণে চড়া দামেই বিক্রি করতে বাধ্য হই।
মসজিদে ইফতারের জন্য গারোহাটে কলা কিনতে আসা মো.আবুল হোসেন জানান, রোজার আগে কলার দাম ছিল ১২ থেকে ২০ টাকা হালি। এখন রোজাকে কেন্দ্র করে তা বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ। প্রশাসনের হাট-বাজারগুলো মনিটরিং না করায় সুযোগ নেয় অসাধু কলা ব্যবসায়ীরা। সুজনের জন্য সুনাগরিক এর সভাপতি ও অধ্যাপক মির্জা মহিউদ্দিন বলেন- পবিত্র মাহে রমজান মাস কে কেন্দ্র করে অসাধু কলা ব্যবসায়ীরা অতিমুনাফা লাভের আশায় তারা কলার দাম দ্বিগুণ বেশী নিচ্ছে। রমজান মাসে প্রশাসন যদি নিয়মিত মনিটরিং করত তাহলে ভোক্তাদের ভোগান্তি কম হতো।
ভোগ্য পণ্য মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহম্মেদ পলি জানান, রমজান মাসজুড়ে সাধারণ মানুষদের নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্য সামগ্রীর দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উদ্দ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
No comments