এক লিটার সাগরের পানিতে লাখ লাখ জীবাণু!
সমুদ্রে
প্রায় দুই লাখ বিভিন্ন জাতের জীবাণুর সন্ধান মিলেছে সাম্প্রতিক এক
গবেষণায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে শুরু করে সাগরের ৪ হাজার মিটার বা ১২ হাজার ফুট
গভীরেও জীবাণুর সন্ধান মিলেছে। উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু, সর্বত্রই এসব
জীবাণুর উপস্থিতি বিরাজমান। তবে এসবের বেশিরভাগই মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর
নয়। এগুলো মূলত সামুদ্রিক প্রাণের জন্য ক্ষতিকারক।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে শুরু করে সাগরের ৪ হাজার মিটার বা ১২ হাজার ফুট গভীরেও জীবাণুর সন্ধান মিলেছে। তিমি থেকে শুরু করে সমুদ্রের অন্যান্য প্রাণী, বিশেষ করে ক্রাস্টিসিন বা খোলযুক্ত প্রাণী যেমন কাঁকড়া, চিংড়ি ও শামুক জাতীয় প্রাণীরা এ জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়। অতি ক্ষুদ্র এসব জীবাণু সামুদ্রিক প্রাণীদের জীবনে এবং সাগরের রসায়নে কীভাবে ভূমিকা রাখে সেই বিষয়টিই গবেষকরা জানার চেষ্টা করছেন।
পৃথিবীর ৮০টি ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে সাগরের পানির নমুনা সংগ্রহ করে বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সামুদ্রিক জীবাণুর সামগ্রিক চিত্র আঁকার চেষ্টা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইয়ো স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা। নতুন এই গবেষণা থেকে জীবাণুর যে খতিয়ান বিজ্ঞানীরা বের করেছেন, তা আগের হিসাবের চেয়ে প্রায় ১২ গুণ বেশি।
একটি তথ্য থেকে গবেষকেরা সবচেয়ে বেশি বিস্মিত হয়েছেন। আর সেটি হচ্ছে, যত রকমের জীবাণু পাওয়া গেছে সেগুলোর প্রাপ্তিস্থান ও পানির গভীরতা অনুযায়ী সব জীবাণুকে ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।
গবেষক এন গ্রেগরি বলেছেন, জীবাণুগুলোর জিন পরীক্ষা করার সময় আমরা লক্ষ্য করেছি যে, সাগরের বিভিন্ন অংশের জীবাণুর মধ্যে জিনগত অভিযোজন ঘটেছে।
তার মতে এই গবেষণার দ্বিতীয় বিস্ময়টি হচ্ছে, আর্কটিক সমুদ্রে প্রচুর মাত্রায় জীবাণুর উপস্থিতি পাওয়া।
পৃথিবীর মহাসাগরগুলো ভাইরাস বা জীবাণুতে পরিপূর্ণ। কিন্তু সাগরের প্রাণীদের স্বাস্থ্য এবং সাগরের সামগ্রিক রসায়নে এই জীবাণু কীভাবে প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে খুব কমই জানা গেছে।
আগের যেসব আবিষ্কার ছিল তার মধ্যে এক ধরণের সামুদ্রিক জীবাণুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল যেটি সবুজ শ্যাওলাকে সংক্রমণ করতে পারে। মাত্র এক লিটার পরিমাণ সামুদ্রিক পানিতেও লাখ-লাখ জীবাণু থাকে। তবে, এসবের বেশিরভাগ জীবাণুই এখনও শনাক্ত করা হয়নি।
সর্বশেষ তথ্য বলছে, সাগরের ৯০ শতাংশ প্রাণীকেই এখনও শ্রেণীভুক্ত করা যায়নি। তাই, সাগরের জীবাণু নিয়ে আরও গভীরভাবে জানা প্রয়োজন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে শুরু করে সাগরের ৪ হাজার মিটার বা ১২ হাজার ফুট গভীরেও জীবাণুর সন্ধান মিলেছে। তিমি থেকে শুরু করে সমুদ্রের অন্যান্য প্রাণী, বিশেষ করে ক্রাস্টিসিন বা খোলযুক্ত প্রাণী যেমন কাঁকড়া, চিংড়ি ও শামুক জাতীয় প্রাণীরা এ জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়। অতি ক্ষুদ্র এসব জীবাণু সামুদ্রিক প্রাণীদের জীবনে এবং সাগরের রসায়নে কীভাবে ভূমিকা রাখে সেই বিষয়টিই গবেষকরা জানার চেষ্টা করছেন।
পৃথিবীর ৮০টি ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে সাগরের পানির নমুনা সংগ্রহ করে বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সামুদ্রিক জীবাণুর সামগ্রিক চিত্র আঁকার চেষ্টা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইয়ো স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা। নতুন এই গবেষণা থেকে জীবাণুর যে খতিয়ান বিজ্ঞানীরা বের করেছেন, তা আগের হিসাবের চেয়ে প্রায় ১২ গুণ বেশি।
একটি তথ্য থেকে গবেষকেরা সবচেয়ে বেশি বিস্মিত হয়েছেন। আর সেটি হচ্ছে, যত রকমের জীবাণু পাওয়া গেছে সেগুলোর প্রাপ্তিস্থান ও পানির গভীরতা অনুযায়ী সব জীবাণুকে ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।
গবেষক এন গ্রেগরি বলেছেন, জীবাণুগুলোর জিন পরীক্ষা করার সময় আমরা লক্ষ্য করেছি যে, সাগরের বিভিন্ন অংশের জীবাণুর মধ্যে জিনগত অভিযোজন ঘটেছে।
তার মতে এই গবেষণার দ্বিতীয় বিস্ময়টি হচ্ছে, আর্কটিক সমুদ্রে প্রচুর মাত্রায় জীবাণুর উপস্থিতি পাওয়া।
পৃথিবীর মহাসাগরগুলো ভাইরাস বা জীবাণুতে পরিপূর্ণ। কিন্তু সাগরের প্রাণীদের স্বাস্থ্য এবং সাগরের সামগ্রিক রসায়নে এই জীবাণু কীভাবে প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে খুব কমই জানা গেছে।
আগের যেসব আবিষ্কার ছিল তার মধ্যে এক ধরণের সামুদ্রিক জীবাণুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল যেটি সবুজ শ্যাওলাকে সংক্রমণ করতে পারে। মাত্র এক লিটার পরিমাণ সামুদ্রিক পানিতেও লাখ-লাখ জীবাণু থাকে। তবে, এসবের বেশিরভাগ জীবাণুই এখনও শনাক্ত করা হয়নি।
সর্বশেষ তথ্য বলছে, সাগরের ৯০ শতাংশ প্রাণীকেই এখনও শ্রেণীভুক্ত করা যায়নি। তাই, সাগরের জীবাণু নিয়ে আরও গভীরভাবে জানা প্রয়োজন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
No comments