বিমানে করে ভেনিজুয়েলায় মেডিক্যাল সামগ্রীর বিশাল চালান পাঠাল চীন
চীন
সরকার বিমানে করে ভেনিজুয়েলায় মেডিক্যাল সামগ্রীর বিশাল চালান পাঠিয়েছে।
গত তিন মাসে এ নিয়ে ভেনিজুয়েলায় এ ধরনের দ্বিতীয় চালান পাঠাল বেইজিং।
ভেনিজুয়েলার যোগাযোগ মন্ত্রণালয় মার্কিন নিউজ চ্যানেল সিএনএনকে জানিয়েছে,
সাহায্যবাহী বিমানটি সোমবার কারাকাস বিমানবন্দরে অবতরণ করে।মন্ত্রণালয় আরো
জানায়, ওষুধ ও সার্জিক্যাল মেডিক্যাল সাপ্লাইসহ বিমানটিতে মোট ২০ লাখ ইউনিট
মেডিক্যাল সামগ্রী রয়েছে।
এর আগে গত মার্চ মাসে চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা শিনহুয়া জানিয়েছিল, ৬৫ টন মেডিক্যাল সামগ্রী নিয়ে সেদেশের একটি বিমান ভেনিজুয়েলার রাজধানী কারাকাসের সিমন বলিভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। কারাকাসে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি বাওরং ওই চিকিৎসা সাহায্য ভেনিজুয়েলা সরকারের কাছে হস্তান্তর করেন।
এরপর গতমাসে চীন সরকার এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করে যে, ওই বিমানটিতে করে বেইজিং ভেনিজুয়েলায় ১২০ জন সৈন্য এবং সামরিক সরঞ্জামও পাঠিয়েছে।
ভেনিজুয়েলায় গত প্রায় পাঁচ মাস ধরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলছে। গত জানুয়ারি মাসে দেশটির সরকার বিরোধী নেতা হুয়া গুয়াইদো আমেরিকার পূর্ণ সমর্থন নিয়ে এক জনসভায় নিজেকে ভেনিজুয়েলার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন। তার এ ঘোষণার পর আমেরিকাসহ বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশ গুয়াইদোর প্রতি সমর্থন জানায়।
তবে রাশিয়া, চীন, ইরান, তুরস্ক ও কিউবাসহ বিশ্বের বহু দেশ ভেনিজুয়েলার নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাদুরো সরকারকে উৎখাতের জন্য ভেনিজুয়েলার ওপর অর্থনৈতিক চাপ জোরদার এবং একাধিকবার দেশটিতে সামরিক হস্তক্ষেপের হুমকি দিয়েছেন। তবে রাশিয়া ভেনিজুয়েলায় যেকোনো ধরনের বিদেশি হস্তক্ষেপের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে রেখেছে।
এর আগে গত মার্চ মাসে চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা শিনহুয়া জানিয়েছিল, ৬৫ টন মেডিক্যাল সামগ্রী নিয়ে সেদেশের একটি বিমান ভেনিজুয়েলার রাজধানী কারাকাসের সিমন বলিভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। কারাকাসে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি বাওরং ওই চিকিৎসা সাহায্য ভেনিজুয়েলা সরকারের কাছে হস্তান্তর করেন।
এরপর গতমাসে চীন সরকার এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করে যে, ওই বিমানটিতে করে বেইজিং ভেনিজুয়েলায় ১২০ জন সৈন্য এবং সামরিক সরঞ্জামও পাঠিয়েছে।
ভেনিজুয়েলায় গত প্রায় পাঁচ মাস ধরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলছে। গত জানুয়ারি মাসে দেশটির সরকার বিরোধী নেতা হুয়া গুয়াইদো আমেরিকার পূর্ণ সমর্থন নিয়ে এক জনসভায় নিজেকে ভেনিজুয়েলার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন। তার এ ঘোষণার পর আমেরিকাসহ বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশ গুয়াইদোর প্রতি সমর্থন জানায়।
তবে রাশিয়া, চীন, ইরান, তুরস্ক ও কিউবাসহ বিশ্বের বহু দেশ ভেনিজুয়েলার নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাদুরো সরকারকে উৎখাতের জন্য ভেনিজুয়েলার ওপর অর্থনৈতিক চাপ জোরদার এবং একাধিকবার দেশটিতে সামরিক হস্তক্ষেপের হুমকি দিয়েছেন। তবে রাশিয়া ভেনিজুয়েলায় যেকোনো ধরনের বিদেশি হস্তক্ষেপের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে রেখেছে।
No comments