সমকামিতা কি বৈধতা পাবে তাইওয়ানে!
সমকামিতাকে
বৈধতা দেয়া হবে কিনা তার ওপর গণভোট হচ্ছে তাইওয়ানে। যদি এ ভোটে সমকামিতা
বৈধতা পায় তাহলে এটিই হবে এশিয়ার প্রথম দেশ, যেখানে সমকামিতা বৈধ। স্থানীয়
নির্বাচনের পাশাপাশি শনিবার এ ভোট চলছে সেখানে। স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় ভোট
গ্রহণ বন্ধ হয়ে যাবে। দিনশেষে প্রথম ফল প্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে
দেশটির শীর্ষ আদালত সমকামী বিয়ের পক্ষে রায় দেয়। একই রায়ে আইন সংশোধন করতে
বা নতুন একটি আইন পাস করতে দেশের পার্লামেন্টের প্রতি নির্দেশনা দেয় কোর্ট।
তারই প্রেক্ষিতে এই ভোট হচ্ছে।
তবে, গত সপ্তাহে যে জরিপ চালানো হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে কম ভোটারই এই পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিতে পারেন। এ জরিপটি চালানো হয় চীনের সঙ্গে উত্তেজনাকর এক ইস্যুকে নিয়েও। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় ২০২০ টোকিও অলিম্বিকের সময়ে তাদেরকে কি নামে ডাকা হবেÑ তাইওয়ান নাকি চাইনিজ তাইপে। বর্তমানে তাইওয়ান এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে চাইনিজ তাইপে নামে। ১৯৮০র দশকে চীনের সঙ্গে তারা এ নামে পরিচিতির বিষয়ে একমত হয়েছিল। তাইওয়ানের মর্যাদার প্রশ্নটি স্পর্শকাতর। ১৯৪৯ সাল থেকে এই দ্বীপরাষ্ট্রটি নিজেরাই শাসন করছে। কিন্তু চীন মনে করে এটা তাদেরই একটি প্রদেশ। একদিন তারা একীভূত হবে।
বিয়ে প্রশ্নে তাইওয়ান বিভক্ত। একদিকে রয়েছেন রক্ষণীশল সমাজ। অন্যদিকে সমকামী অধিকার কর্মীরা। রক্ষণশীলরা চাইছেন বিয়ে হলো একজন নারী ও একজন পুরুষের মধ্যে সামাজিক ও ধর্মীয় বন্ধন। অন্যদিকে সমকামী অধিকারকর্মীরা চাইছেন পুরুষে পুরুষে বিয়ে বা নারীতে নারীতে বিয়ের অধিকার। উভয় পক্ষই তাদের এই চাওয়া ভোটে দিয়েছে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরো কিছু ইস্যু। এরই মধ্যে তাওয়ান পাবলিক অপিনিয়ন ফাউন্ডেশন যে জরিপ চালিয়েছে তাতে দেখা গেছে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শতকরা ৭৭ ভাগই চাইছেন বিয়ের বৈধতা থাকবে শুধু নারী ও পুরুষের মধ্যে।
গণভোটের ফল যা-ই আসুক না কেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কিছুই করা হবে না বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে দেশটির সরকার। সমলিঙ্গের বিয়ের পক্ষে কাজ করে যাওয়া সংগঠনগুলোর ধারণা, গণভোটে বিপক্ষে রায় এলে নতুন আইনেও এর প্রভাব পড়বে। জনসমর্থনের কথা বিবেচনা করে সরকার তখন দুর্বল আইনের দিকেই ঝুঁকবে, ধারণা তাদের। মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পূর্ব এশিয়ার কর্মী সুকি চাং বলেছেন, ভালোবাসা ও সমতা জিতবে বলেই আশা আমাদের। যদি বিপরীত কিছু হয়, তাহলেও সরকার নিশ্চয়ই এ ভোটের ফলকে ব্যবহার করে সমলিঙ্গের বিয়ে নিয়ে হওয়া আইনের সম্ভাবনায় জল ঢেলে দেবে না।
তবে, গত সপ্তাহে যে জরিপ চালানো হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে কম ভোটারই এই পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিতে পারেন। এ জরিপটি চালানো হয় চীনের সঙ্গে উত্তেজনাকর এক ইস্যুকে নিয়েও। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় ২০২০ টোকিও অলিম্বিকের সময়ে তাদেরকে কি নামে ডাকা হবেÑ তাইওয়ান নাকি চাইনিজ তাইপে। বর্তমানে তাইওয়ান এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে চাইনিজ তাইপে নামে। ১৯৮০র দশকে চীনের সঙ্গে তারা এ নামে পরিচিতির বিষয়ে একমত হয়েছিল। তাইওয়ানের মর্যাদার প্রশ্নটি স্পর্শকাতর। ১৯৪৯ সাল থেকে এই দ্বীপরাষ্ট্রটি নিজেরাই শাসন করছে। কিন্তু চীন মনে করে এটা তাদেরই একটি প্রদেশ। একদিন তারা একীভূত হবে।
বিয়ে প্রশ্নে তাইওয়ান বিভক্ত। একদিকে রয়েছেন রক্ষণীশল সমাজ। অন্যদিকে সমকামী অধিকার কর্মীরা। রক্ষণশীলরা চাইছেন বিয়ে হলো একজন নারী ও একজন পুরুষের মধ্যে সামাজিক ও ধর্মীয় বন্ধন। অন্যদিকে সমকামী অধিকারকর্মীরা চাইছেন পুরুষে পুরুষে বিয়ে বা নারীতে নারীতে বিয়ের অধিকার। উভয় পক্ষই তাদের এই চাওয়া ভোটে দিয়েছে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরো কিছু ইস্যু। এরই মধ্যে তাওয়ান পাবলিক অপিনিয়ন ফাউন্ডেশন যে জরিপ চালিয়েছে তাতে দেখা গেছে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শতকরা ৭৭ ভাগই চাইছেন বিয়ের বৈধতা থাকবে শুধু নারী ও পুরুষের মধ্যে।
গণভোটের ফল যা-ই আসুক না কেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কিছুই করা হবে না বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে দেশটির সরকার। সমলিঙ্গের বিয়ের পক্ষে কাজ করে যাওয়া সংগঠনগুলোর ধারণা, গণভোটে বিপক্ষে রায় এলে নতুন আইনেও এর প্রভাব পড়বে। জনসমর্থনের কথা বিবেচনা করে সরকার তখন দুর্বল আইনের দিকেই ঝুঁকবে, ধারণা তাদের। মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পূর্ব এশিয়ার কর্মী সুকি চাং বলেছেন, ভালোবাসা ও সমতা জিতবে বলেই আশা আমাদের। যদি বিপরীত কিছু হয়, তাহলেও সরকার নিশ্চয়ই এ ভোটের ফলকে ব্যবহার করে সমলিঙ্গের বিয়ে নিয়ে হওয়া আইনের সম্ভাবনায় জল ঢেলে দেবে না।
No comments