রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে সামরিকভাবে শক্তিশালী হচ্ছে কাতার
রাশিয়া
থেকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি এস-৪০০ অন্যান্য অস্ত্র কেনার
জন্য আলোচনা করছে কাতার। মস্কোয় নিযুক্ত দোহার রাষ্ট্রদূত ফাহাদ বিন
মোহাম্মদ আলে-আতিয়া বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে
দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত আলোচনার অনেক
অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি কাতারের স্থলবাহিনীর জন্য রুশ
সামরিক সরঞ্জাম কেনার লক্ষ্যেও কাতার আলোচনা করছে বলে জানান তিনি। গত বছর
দোহা-মস্কোর মধ্যে সম্পাদিত সামরিক এবং কারিগরি সহযোগিতাবিষয়ক চুক্তির কথাও
তুলে ধরেন তিনি। তিনি বলেন, এ মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে আরো সামরিক
সহযোগিতার ভিত্তি তৈরি হয়েছে।
কাতারে আরো সেনা মোতায়েন করেছে তুরস্ক
কাতারে আরো একদল সেনা পাঠিয়েছে তুরস্কের সরকার। কয়েকটি আরব দেশের সঙ্গে দোহার যখন চরম উত্তেজনা চলছে তখন নতুন করে এ পদক্ষেপ নিল তুরস্ক। তবে নতুন করে কত সেনা পাঠানো হয়েছে তা জানা যায় নি। কাতারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের দৈনিক সাবাহ পত্রিকা জানিয়েছে, মঙ্গলবার দোহার দক্ষিণাঞ্চলে উদাইদ বিমানঘাঁটিতে এসব সেনা পৌঁছায়। এর আগে দেশটিতে যেসব তুর্কি সেনা মোতায়েন করা রয়েছে গতকালের সেনারা তাদের সঙ্গে যোগ দেবে। তারিক বিন জিয়াদ ঘাঁটিতে আগের সেনা মোতায়েন রয়েছে। কাতার ও তুরস্কের মধ্যে ২০১৪ সালে সই হওয়া একটি চুক্তির আওতায় দু দেশ কাতারে একটি সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছে এবং গত জুন মাসে ওই ঘাঁটিতে প্রথমবারের মতো সেনা পাঠায় তুরস্ক। গত ৫ জুন সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর কাতারের ওপর অবরোধ আরোপ করে। এরপরই কাতারের পক্ষে অবস্থান নেয় তুরস্ক এবং কয়েকদিনের মধ্যে দেশটিতে সেনা পাঠায়। এছাড়া, কাতারের সহায়তায় ইরান খাদ্য সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসে।
পেন্টাগন থেকে সামরিক সহায়তা পাচ্ছে কাতার
আমেরিকার বোয়িং কোম্পানি শেষ পর্যন্ত কাতারের কাছে ৩৬টি এফ-১৫ জঙ্গিবিমান বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। ৭২টি জঙ্গিবিমান কেনার জন্য গত জুন মাসে আমেরিকার সঙ্গে একটি চুক্তি করেছিল কাতার কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেশটিকে তার অর্ধেক বিমান দেয়া হচ্ছে। মা র্কিন সেনা সদরদপ্তর পেন্টাগন বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।গত জুন মাস থেকেই সৌদি আরবের সঙ্গে কাতারের প্রচণ্ড কূটনৈতিক তিক্ততা সৃষ্টি হয় এবং কাতারের ওপর সর্বাত্মক অবরোধ আরাপ করে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আব আমিরাত ও মিশর। সৌদি আরব এবং কাতার- দু দেশের সঙ্গেই মিত্রতার সম্পর্ক রয়েছে আমেরিকার। পুরো চুক্তির জন্য কাতারকে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার খরচ করার কথা ছিল এবং ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে এসব বিমান কাতারকে সরবরাহ করা হবে বলে চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে। চলতি মাসের প্রথম দিকে কাতার জানিয়েছে, ব্রিটেনের কাছ থেকে ২৪টি টাইফুন জঙ্গিবিমান কিনবে দোহা যার জন্য ব্যয় হবে আটশ কোটি ডলার।
তুরস্কের বৃহত্তম সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনা কাতারে
দেশের বাইরে কাতারে সবচেয়ে বড় সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনা তৈরি করেছে তুরস্ক। রবিবার কাতারে এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির উদ্বোধন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মূলত নিজেদের আরো বেশি শক্তি বৃদ্ধি করল তুরস্ক।দেশ দু’টির কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে এই অঞ্চলের দেশগুলোর নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার বিষয়টি। কাতারের প্রতিরক্ষাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী খালিদ বিন মোহাম্মদ আল আতিয়াহ এবং তুরস্কের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নুরেত্তিন কানিক্লি প্রশিক্ষণ স্থাপনাটির উদ্বোধন করেন। এতে কাতারের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তুরস্ক ও অন্যান্য দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে হেলিকপ্টার ফ্লাইট সিমুলেশনের সুবিধাও থাকবে। কাতারের সরকার ও জনগণ তুরস্কের এই সহযোগিতার প্রশংসা করছে এবং এটি ভবিষ্যতে দেশটির সামরিক বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণে অনেক ভূমিকা রাখবে। অনুষ্ঠানে সামরিকভাবে শক্তিশালী করতে কাতারের প্রতি তুরস্কের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়। এ সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনাটি নির্মিত হবে তুরস্ক সরকার, বিমান প্রতিরক্ষা এবং সেনা সফটওয়্যার কোম্পানি হ্যাভেলসান এর যৌথ উদ্যোগে। অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ সরঞ্জামের পাশাপাশি উৎকর্ষ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানো হবে। সময়োপযুগী ও মানসম্মত প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা থাকবে। তুরস্কের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নুরেত্তিন কানিক্লি বলেন, তুরস্ক-কাতারের মধ্যে রয়েছে ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক, কৌশগত ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বেশ জোরদার। আমরা দিন দিন প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করছি। সামরিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যেই নতুন প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছি। যেসব দেশ তাদের প্রতিরক্ষা সেক্টরকে অবহেলা করছে, দীর্ঘমেয়াদে তাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়ছে। তুরস্ক প্রতিরক্ষা সামর্থ্যে যথেষ্ট অগ্রসর। বিশেষ করে ড্রোন প্রযুক্তিতে তুরস্ক বেশ এগিয়ে রয়েছে। ভবিষ্যতে ড্রোনের মাধ্যমেই সামরিক বিমান-হেলিকপ্টার পরিচালিত হবে।
কাতারে আরো সেনা মোতায়েন করেছে তুরস্ক
কাতারে আরো একদল সেনা পাঠিয়েছে তুরস্কের সরকার। কয়েকটি আরব দেশের সঙ্গে দোহার যখন চরম উত্তেজনা চলছে তখন নতুন করে এ পদক্ষেপ নিল তুরস্ক। তবে নতুন করে কত সেনা পাঠানো হয়েছে তা জানা যায় নি। কাতারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের দৈনিক সাবাহ পত্রিকা জানিয়েছে, মঙ্গলবার দোহার দক্ষিণাঞ্চলে উদাইদ বিমানঘাঁটিতে এসব সেনা পৌঁছায়। এর আগে দেশটিতে যেসব তুর্কি সেনা মোতায়েন করা রয়েছে গতকালের সেনারা তাদের সঙ্গে যোগ দেবে। তারিক বিন জিয়াদ ঘাঁটিতে আগের সেনা মোতায়েন রয়েছে। কাতার ও তুরস্কের মধ্যে ২০১৪ সালে সই হওয়া একটি চুক্তির আওতায় দু দেশ কাতারে একটি সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছে এবং গত জুন মাসে ওই ঘাঁটিতে প্রথমবারের মতো সেনা পাঠায় তুরস্ক। গত ৫ জুন সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর কাতারের ওপর অবরোধ আরোপ করে। এরপরই কাতারের পক্ষে অবস্থান নেয় তুরস্ক এবং কয়েকদিনের মধ্যে দেশটিতে সেনা পাঠায়। এছাড়া, কাতারের সহায়তায় ইরান খাদ্য সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসে।
পেন্টাগন থেকে সামরিক সহায়তা পাচ্ছে কাতার
আমেরিকার বোয়িং কোম্পানি শেষ পর্যন্ত কাতারের কাছে ৩৬টি এফ-১৫ জঙ্গিবিমান বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। ৭২টি জঙ্গিবিমান কেনার জন্য গত জুন মাসে আমেরিকার সঙ্গে একটি চুক্তি করেছিল কাতার কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেশটিকে তার অর্ধেক বিমান দেয়া হচ্ছে। মা র্কিন সেনা সদরদপ্তর পেন্টাগন বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।গত জুন মাস থেকেই সৌদি আরবের সঙ্গে কাতারের প্রচণ্ড কূটনৈতিক তিক্ততা সৃষ্টি হয় এবং কাতারের ওপর সর্বাত্মক অবরোধ আরাপ করে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আব আমিরাত ও মিশর। সৌদি আরব এবং কাতার- দু দেশের সঙ্গেই মিত্রতার সম্পর্ক রয়েছে আমেরিকার। পুরো চুক্তির জন্য কাতারকে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার খরচ করার কথা ছিল এবং ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে এসব বিমান কাতারকে সরবরাহ করা হবে বলে চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে। চলতি মাসের প্রথম দিকে কাতার জানিয়েছে, ব্রিটেনের কাছ থেকে ২৪টি টাইফুন জঙ্গিবিমান কিনবে দোহা যার জন্য ব্যয় হবে আটশ কোটি ডলার।
তুরস্কের বৃহত্তম সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনা কাতারে
দেশের বাইরে কাতারে সবচেয়ে বড় সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনা তৈরি করেছে তুরস্ক। রবিবার কাতারে এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির উদ্বোধন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মূলত নিজেদের আরো বেশি শক্তি বৃদ্ধি করল তুরস্ক।দেশ দু’টির কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে এই অঞ্চলের দেশগুলোর নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার বিষয়টি। কাতারের প্রতিরক্ষাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী খালিদ বিন মোহাম্মদ আল আতিয়াহ এবং তুরস্কের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নুরেত্তিন কানিক্লি প্রশিক্ষণ স্থাপনাটির উদ্বোধন করেন। এতে কাতারের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তুরস্ক ও অন্যান্য দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে হেলিকপ্টার ফ্লাইট সিমুলেশনের সুবিধাও থাকবে। কাতারের সরকার ও জনগণ তুরস্কের এই সহযোগিতার প্রশংসা করছে এবং এটি ভবিষ্যতে দেশটির সামরিক বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণে অনেক ভূমিকা রাখবে। অনুষ্ঠানে সামরিকভাবে শক্তিশালী করতে কাতারের প্রতি তুরস্কের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়। এ সামরিক প্রশিক্ষণ স্থাপনাটি নির্মিত হবে তুরস্ক সরকার, বিমান প্রতিরক্ষা এবং সেনা সফটওয়্যার কোম্পানি হ্যাভেলসান এর যৌথ উদ্যোগে। অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ সরঞ্জামের পাশাপাশি উৎকর্ষ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানো হবে। সময়োপযুগী ও মানসম্মত প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা থাকবে। তুরস্কের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নুরেত্তিন কানিক্লি বলেন, তুরস্ক-কাতারের মধ্যে রয়েছে ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক, কৌশগত ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বেশ জোরদার। আমরা দিন দিন প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করছি। সামরিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যেই নতুন প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছি। যেসব দেশ তাদের প্রতিরক্ষা সেক্টরকে অবহেলা করছে, দীর্ঘমেয়াদে তাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়ছে। তুরস্ক প্রতিরক্ষা সামর্থ্যে যথেষ্ট অগ্রসর। বিশেষ করে ড্রোন প্রযুক্তিতে তুরস্ক বেশ এগিয়ে রয়েছে। ভবিষ্যতে ড্রোনের মাধ্যমেই সামরিক বিমান-হেলিকপ্টার পরিচালিত হবে।
ইতোমধ্যেই কাতার বিমান বাহিনীর ৫৫ জন পাইলট
এবং ৪০ জন ইঞ্জিনিয়ার গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছে। তুরস্কই
কাতারের সেনা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখে চলেছে। কাতার সাম্প্রতিক
বছরগুলোতে সামরিক শক্তি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। ২০১৫ সালে
সামরিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করে দুই দেশ। সম্পাদিত সামরিক সহযোগিতা চুক্তির
মধ্যে ছিল অপারেশনের অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ বিনিময়, সামরিক শিল্পের উন্নয়ন,
প্রয়োজনের সময়ে উভয় দেশে যৌথ সেনাবাহিনী ফের মোতায়েন ও যৌথ সামরিক মহড়া। এই
চুক্তি এই অঞ্চলে তুরস্কের জন্য কৌশলগত ক্ষেত্র প্রদান করেছিল। এই চুক্তি
কাতারে তুরস্কের সশস্ত্রবাহিনী মেতায়েনকে অনুমোদন করেছিল একইভাবে কাতার ও
তুরস্কের ভূমিতে তার সশস্ত্রবাহিনী মোতায়েন করতে পারবে বলে উল্লেখ করা
হয়েছিল। ২০১৪ সালে চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে তুরস্ক কাতারে সামরিক ঘাঁটি
স্থাপন করে। সেখানে বর্তমানে তুর্কি সেনা মোতায়েন রয়েছে। কাতার শুরুতে
পদাতিক সেনা, পরে নৌবাহিনীর সদস্য এবং এফ-১৬ যুদ্ধবিমান মোতায়েন করে। এই
সামরিক ঘাঁটি উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা প্রদানকারী। উল্লেখ্য
সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে বিশ্বে অন্যতম শক্তিধর দেশ তুরস্ক। জনশক্তি,
যুদ্ধাস্ত্র, প্রযুক্তি-প্রশিক্ষণ ও সামরিক ব্যয়সহ বিভিন্ন দিক থেকে তুর্কি
সামরিক বাহিনী বিশ্বের সেরা বাহিনীগুলোর একটি। ১৯৫২ সাল থেকেই দেশটি
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য।
No comments