ইয়াকুব নয়, টাইগারের ফাঁসির পক্ষে সালমান
ভারতের
মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলার অন্যতম প্রধান পরিকল্পনাকারী ইয়াকুব মেমনের
ফাঁসি কার্যকর করার বিপক্ষে মত দিয়েছেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। তাঁর
ভাষ্য, ইয়াকুব নয়, তাঁর ভাই টাইগার মেমনকে ধরে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।
এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৩০ জুলাই নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে ইয়াকুবের ফাঁসি কার্যকর হতে পারে। ওই দিন তাঁর জন্মদিন। ইয়াকুবের প্রাণভিক্ষার সবশেষ আবেদন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি নাকচ করলে নতুন আরেক দফা আবেদন করেন তিনি। একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত করতে নতুন করে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছেন তিনি। কাল সোমবার ওই আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
মুম্বাই হামলার আরেক অন্যতম প্রধান আসামি ইব্রাহিম মেমন ইয়াকুব মেমনের ভাই, যিনি টাইগার মেমন নামে পরিচিত। ওই হামলার পর থেকেই তিনি পলাতক।
ইয়াকুবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর আসন্ন হওয়ার প্রেক্ষাপটে বিষয়টি নিয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন অভিনেতা সালমান। তাঁর ভাষ্য, ইয়াকুবকে ফাঁসি দেওয়া হবে মানবতা হত্যার শামিল।
তবে সালমানের বাবা সেলিম খানের ভাষ্য, ইয়াকুবকে নিয়ে তাঁর ছেলের করা টুইট অর্থহীন।
১৯৯৩ সালে মুম্বাইতে ১৩টি সিরিজ বোমা হামলায় ২৫০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়। মুম্বাইয়ের মুসলিম প্রভাবিত অপরাধী চক্রই এই হামলার নেপথ্যে ছিল বলে মনে করা হয়।
মুম্বাইয়ের সন্ত্রাসবিরোধী একটি আদালত ২০০৭ সালে ৫৩ বছর বয়সী মেমনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। বর্তমানে মেমন নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৩০ জুলাই নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে ইয়াকুবের ফাঁসি কার্যকর হতে পারে। ওই দিন তাঁর জন্মদিন। ইয়াকুবের প্রাণভিক্ষার সবশেষ আবেদন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি নাকচ করলে নতুন আরেক দফা আবেদন করেন তিনি। একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত করতে নতুন করে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছেন তিনি। কাল সোমবার ওই আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
মুম্বাই হামলার আরেক অন্যতম প্রধান আসামি ইব্রাহিম মেমন ইয়াকুব মেমনের ভাই, যিনি টাইগার মেমন নামে পরিচিত। ওই হামলার পর থেকেই তিনি পলাতক।
ইয়াকুবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর আসন্ন হওয়ার প্রেক্ষাপটে বিষয়টি নিয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন অভিনেতা সালমান। তাঁর ভাষ্য, ইয়াকুবকে ফাঁসি দেওয়া হবে মানবতা হত্যার শামিল।
তবে সালমানের বাবা সেলিম খানের ভাষ্য, ইয়াকুবকে নিয়ে তাঁর ছেলের করা টুইট অর্থহীন।
১৯৯৩ সালে মুম্বাইতে ১৩টি সিরিজ বোমা হামলায় ২৫০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়। মুম্বাইয়ের মুসলিম প্রভাবিত অপরাধী চক্রই এই হামলার নেপথ্যে ছিল বলে মনে করা হয়।
মুম্বাইয়ের সন্ত্রাসবিরোধী একটি আদালত ২০০৭ সালে ৫৩ বছর বয়সী মেমনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। বর্তমানে মেমন নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
No comments